এরকম একটা কৃত্রিম ঝর্ণা বানিয়ে রেখেছে। আর পানিতে কতগুলো হাস সাতার কাটছে।
শুধু হাস না, হাসের সাথে একটা সরীসৃপও আছে
এবার একটা সুন্দর পাখি দেখুন, পাখিটার নাম ভুইলা গেছি
এইটা কি বলেনতো দেখি
পারলেন নাতো , ঠিক আছে বলে দিচ্ছি, এইটা হলো স্লথ বিয়ার। বিয়ার দুইটা অনেক লাফালাফি করে ব্যপক বিনোদনের ব্যবস্থা করছিল
চিতা বাঘেরে ভয় পাই, দূর থেকেই ছবি উঠাই
জানালা দিয়া উকি দিলাম, সিংখ মামাকে ঘুমন্ত পেলাম
হাতিগুলোকে পায়ে শিকল দিয়ে বেধে রাখা হয়েছে। সারাদিন এগুলোর কোন কাজ নাই, শুধু বিকাল বেলা এগুলোকে দিয়ে খেলা দেখানো হয়, নাচানো হয়। কিন্তু অসহায় হাতি গুলো বাধা অবস্থায়ও থেমে থাকেনা, বরং পা সামনে পিছে করে তালে তালে নাচতে থাকে।
এই সেই জায়গা যেখানে হাতির খেলা দেখানো হয়
এই সরীসৃপটা কিন্তু বন্দী না, মুক্ত।
জিরাফ ভাই কে দেখেন
জিরাফ ভাইয়ের আবার ছবি তোলার অনেক শখ, তাই উট চাচ্চুর ছবি তোলার সময় পিছনে এসে চামে দিয়ে...
হাটতে হাটতে হঠাত একটা কাঠবিড়ালী চোখে পড়ল
হরিণ হরিণ খাড়া ২টা শিং...( জিনিস টা হরিণ নাও হইতে পারে...নাম ভুইলা গেছি)
ইনার সাথে পরিচয় না হয় না করেই দিলাম
এইখানে তো একটা হনুমান ছিল,গেলো কই তবে যাই হোক জায়গা টা সুন্দর
এবার প্রকৃতি দেখিয়া চক্ষু গুলাকে ক্ষণিক বিশ্রাম দেন
কত্ত বড় হা করছে রে
এই প্রাণী গুলো একটুও নড়াচড়া করলনা, ঠিক ঐভাবেই ছিল
ইনিও ঘুমাইতেছেন...আজ পর্যন্ত কোন চিড়িয়া খানাতেই ইনাদের কে জাগ্রত অবস্থায় দেখলামনা
এইবার দেখেন কয়েকটা বক
এই জায়গাটায় যে কি ছিল মনে আসতেছেনা...যাইহোক জায়গাটা তো সুন্দর
আরও অনেক কিছু দেখছিলাম...এই যেমন ধরেন ব্যঘ্র মামা, খোলা আকাশের নিচে সিংহ মামা, অ্যাকুরয়ামে সুন্দর সুন্দর মাছ...আরও অনেক কিছু...কিন্তু স্লথ বিয়ারের লাফালাফি, বান্দরের বান্দারামী, হাতির শিকল বান্ধা অবসথায় নৃত্য, ব্যঘ্র মামার গর্জন আর প্রকৃতির সৌন্দর্য দেখিয়া অভিভূত হইয়া থাকিতে না পারিয়া আমি ভিডিও করা শুরু করি আর আমার মোবাইলের ব্যটারীর আয়ু ফিনিশ
বৃষ্টিতে বক দেখতে চাইলে এইখানে ক্লিক করুন