ঈদের ছুটিতে শ্রীমঙ্গল বেড়িয়ে এলাম এর আগেও, অনেকেই এখানে বেড়িয়ে গেছেন, ব্লগে ছবিও দিয়েছেন, সুতরাং অনেকের কাছেই ছবি গুলো কমন পড়ে যাবে, তাতে সমস্যা নেই, সুন্দর জায়গা যতবারই দেখা হোক না কেন এর আবেদন কখনো ফুরোবার নয়।
শ্রীমঙ্গলের ভূ-প্রাকৃতিক দৃশ্য আমার কাছে বাংলাদেশের স্বর্গের মত মনে হয়েছে। নিঝুম, নিরালার, নিঃস্তব্ধ সবুজ প্রকৃতির মাঝে অবগাহন করে তা হৃদয়ে ধারন করার সুখই আলাদা । তখন শহরের ইট, পাথর, কাঠ, লোহার বেষ্টনীতে নিজেকে পরগাছার মত মনে হয়না, তখন মনে হয় আমিও এই প্রকৃতির অংশ এই অনুভূতি মনকে গভীর ভাবে ছেয়ে রাখে। সৃষ্টিকর্তার সৃষ্ট এই সৌন্দর্যের বর্ননা দেয়ার ধৃষ্টতা আমি দেখাবো না কারন বর্ননা দিয়ে সবুজ রং এর বহুরূপীতা আকাশের নীলের পটভূমিকায় সবুজের বিচিত্র রূপ শুধু দেখা যায় বলে বোঝানো যায়না তাই ছবিই কথা বলবে। যতবারই ভাবি এই প্রকৃতি নিত্য নুতন রূপে মানসপটে ভাবনায় কল্পনায় ধরা দেয় । ছবিগুলি যার চিত্তে যে আলোড়ন তুলবে সেটা একান্তই তার ব্যক্তিগত অনুভূতি, ভাল মন্দ যাই লাগুক শেয়ার করতে ভুলবেন না আশা করি।
আজকে শুধু কমন প্রাকৃতিক ছবি দেবো এরপর স্পট ভিত্তিক ছবি দেবো আশা রাখছি।
জলপাই ফুল অথচ দেখতে বকুল ফুলের মত মনে হয়।
এগুলো রঙ্গন ফুল সবাই চেনেন।
চায়ের দেশে স্বাগতম।
অযত্নে অবহেলায় বেড়ে ওঠা বনফুল এগুলিকে টি টেষ্টার ও বলে যেখানে এগুলি জন্মায় সেই মাটিতে চা গাছও জন্মাবে।
আনারসের কুঁড়ি আমরা যখন গিয়েছি তখন আনারসের মৌসুম শেষ। এগুলি খুব ছোট ছোট হয় কিন্তু ভীষন মিষ্টি।
চা বাগানের সামান্য একটু অংশ।
চায়ের দেশ শ্রীমঙ্গল থেকে ঘুরে এলাম ছবি ব্লগ ২।
চায়ের দেশ শ্রীমঙ্গল থেকে ঘুরে এলাম ছবি ব্লগ ৩।
সর্বশেষ এডিট : ১২ ই জুলাই, ২০১৬ রাত ১০:৫৪