অনেক অনেক দিন আগের কথা... আরবের লোকেরা তখন গুহায় বাস করত... কারণ ঘড়বাড়ির বানানোর তরিকা বোঝার মতো লায়েক হয় নাই



আসলে কিছুইতো হওয়ার কথা না




আসরে গত দিন গেছে রাগিব ভাই আর মাসুম ভাইয়ের জন্মদিন .. আর আইজকা মেসবাহ ভাইয়ের ব্লগীয় জন্মদিন




তিন জনের জন্যই অনেক অনেক শুভকামনা

সংবিধিবদ্ধ সতর্কীকরণ: আশা করছি তিনজনে মিলেমিশে ললিপপ ভাগ করে খাবেন... ছোটবেলার মত ঝগড়া কাম্য নয়
মহামনীষিদের বিস্তারিত (তারা নিজেদের দোকানে যেই সাইনবোর্ড ঝুলাইছে)

রাগিব হাসান:
আমি রাগিব হাসান। ভুট্টা ক্ষেতের মাঝে বসে আমি গণক মশাইকে পাহারা দেই, ও পাহারা দেয়ার তরিকা নিয়ে গবেষণা করি।
পেশায় ও নেশায় গণকের মিস্তিরি। বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ে গণক মিস্তিরি হিসাবে শিক্ষা পেয়ে, পরে ওখানে গণক বানানোর তরিকা নিয়ে বিদ্যাদান করেছিলাম কিছুদিন। এখন পৃথিবীর উল্টা দিকে বসে তারা দেখি।
নতুন প্রজন্মের জন্য পৃথিবীর সব জ্ঞান সহজলভ্য করার উদ্দেশ্যে বাংলা উইকিপিডিয়া প্রকল্পে কাজ করছি, সেই সাথে ইংরেজি উইকিপিডিয়ার মাধ্যমে দুনিয়ার কাছে আমার প্রিয় জন্মভূমিকেও তুলে ধরার চেষ্টা করে চলেছি। বাংলাদেশের কাছে আমার অজস্র ঋণ, সারা জীবনের প্রচেষ্টাতেও তা শেষ হবে না কোনোদিনও।
শওকত হোসেন মাসুম:
যার প্রোফাইলে লেখা আছে... "লেখালেখি ছাড়া জীবনে আর কিছু শিখি নাই।"
মেসবাহ য়াযাদ :
দেশটাকে অনেক ভালবাসি আমি।
ভালবাসি বউ আর আমার ছেলে 'রোদ্দুর'কে।
ঘেন্না করি রাজাকার, কুত্তা আর সাপকে।
সারাটা জীবন ভরে যদি ঘুরতে পারতাম, আফসোস !
৬৪ জেলা ঘোরা হয়েছে আমার।
সারা বিশ্বটা ঘুরতে পারলে হতো...!
ঘোরা, আড্ডা আর বিড়ি খাওয়ায় ক্লান্তি নেই একরত্বি...
তিনজনের নামে ভিন্নতা আছে... আছে প্রফেশনের ভিন্নতা ... হয়তো অনেক ক্ষেত্রেই ভিন্নতা পাওয়া যাবে খুজলে ... কিন্তু একটা যায়গায় তাদের মিল সাংঘাতিক ভাবে ... আর তা হলো তারা তিনজনের তাদের সহধর্মীনিকে প্রচণ্ড ভয় পায
