[আর এখন সরকারি প্রশাসনে মন্ত্রী`স্ত্রীর আদেশ কার্যকর?।]
সাধারণ যাত্রীরা বেশি দামে কিনতে চেয়েও যেখানে টিকেট পায়না ,সেখানে মন্ত্রীর আত্মীয় হয়েও টিকেটের দাম না দিতে চাওয়া বা পারাটা অবশ্যি ফকিন্নির বহিঃপ্রকাশ। এবং ধরা পরে লজ্জিত না হয়ে ,আত্মীয়র কাছে অধস্তনের নাম নালিশ জানানো অমানুষের কাজ।এক নালিশেই বরখাস্ত সেই টিটি
মূল ঘটনাটি হলো -
টিকেট ছাড়া রেলের শীতাতপ কক্ষে ভ্রমণনের সময় টিটির হাতে ধরা পরে রেল মন্ত্রীর শালিকা সম্মন্ধনীয় কুটুমেরা। জরিমানা দিয়ে রেহাই পেয়ে সাধারণ কক্ষের টিকেট কেটে আবার শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত রুম ব্যবহার করতে চায় তারা। রুমে যাত্রী না থাকলেও টিটি অপারগতা প্রকাশ করে। ফলে কুটুমদের সাধারণ কক্ষে ভ্রমণ করতে হয়। ফলে -
পত্রিকার হুবহু পরবর্তী ঘটনা :-
রেলমন্ত্রীর স্ত্রীর ফোনেই বরখাস্ত হন সেই টিটিই, বললেন এক যাত্রীর মা
রেলমন্ত্রী নূরুল ইসলামের আত্মীয় পরিচয় দেওয়া সেই তিন যাত্রীর পরিচয় পাওয়া গেছে। তাঁরা তিনজনই রেলমন্ত্রীর স্ত্রী শাম্মী আক্তারের নিকটাত্মীয়। ভ্রাম্যমাণ টিকিট পরিদর্শক (টিটিই) শফিকুল ইসলামের বিরুদ্ধে লিখিত অভিযোগ দেওয়া মো. ইমরুল কায়েস রেলমন্ত্রীর স্ত্রী শাম্মী আক্তারের মামাতো বোন ইয়াসমিন আক্তারের ছেলে।
ঘটনার রাতে রেলমন্ত্রীর স্ত্রী শাম্মী আক্তার ও ইয়াসমিন আক্তার একসঙ্গেই ছিলেন বলে গণমাধ্যমকে জানিয়েছেন ইয়াসমিন আক্তার। তাঁর ভাষ্যমতে, তাঁর ছেলে ইমরুল কায়েস ফোন দিয়ে ট্রেনে ঝামেলার কথা জানালে রেলমন্ত্রীর স্ত্রী শাম্মী আক্তার রেলওয়ের একজন কর্মকর্তাকে ফোন করে টিটিই শফিকুল ইসলামকে বরখাস্ত করতে বলেন।
সর্বশেষ এডিট : ০৯ ই মে, ২০২২ ভোর ৫:০৫