এ্যাডসেন্স পাওয়া অনেক কষ্টকর, তবে হারানোটা খুব সহজ । যাইহোক, হারানোর পর বা নতুন করে এ্যাডসেন্স এ্যাকাউন্ট পাওয়ার জন্য আমি কিছু পথ আপনাকে বলতে চাই । আশা করি সপ্তাহ দুয়েকের মধ্যে একটা এ্যাডসেন্স এ্যাকাউন্ট পেয়ে যাবেন । ওয়েবসাইটের দরকার নাই (ওয়েবসাইট দিয়ে এ্যাডসেন্স পাওয়া একটু বেশী কষ্টকর) তবে ভাই একটু কষ্ট করতে হবে ।
এ্যাডসেন্স পাওয়ার আগেই যে জিনিসগুলো আপনার জন্য ভাল হতে পারে –
০১. সবসময় মনে রাখবেন গুগুল আপনার থেকে বেশী বুদ্ধিমান (এটা মনে রাখা খুবই গুরুত্বপূর্ণ)
০২. কোনভাবেই পলিসির বাহিরে যাওয়ার চেষ্টা করবেন না, আপনার সব কষ্ট জলে যাবে আর লাভ হবে গুগুলের
০৩. যা করবেন নিজের মস্তিষ্ক থেকে করবেন, আইডিয়া অনলাইন থেকে নেন কিন্তু একদম নো কপি-পেস্ট
০৪. একটু সময় দেন, তাড়াহুড়া করার দরকার নাই ।
অনেক কথা বলে ফেললাম, এবার মূল কথায় আসি –
ওয়েবসাইট বাদে কিভাবে এ্যাডসেন্স ম্যানেজ করা যাবে? আপনি নীচের তিনটার যে কোন একটা বেছে নিতে পারেন –
০১. ডকুমেন্ট সাবমিট করে – এটা বেশ সহজ কাজ আর এই সাইটের মাধ্যমে এ্যাডসেন্স পাওয়া তুলনামূলক সহজ, তবে অন্তঃত ২০-৩০ টা ডকুমন্টে আপলোড করবেন এবং ভিজিটির যাতে পান সে ব্যবস্থা করবেন । ৭-১০ দিন পর এ্যাডসেন্সের জন্য আবেদন করেন, হয়তো কপাল ভাল হলে পেয়ে যাবেন, যদি ১ম বার না পান ২/১ দিন পর আবার আবেদন করেন । বিস্তারিত এখানে
০২. প্রশ্নের উত্তর দিয়ে এ্যাডসেন্স – আগে ১০টা ছিল কিন্তু এখন ৫০টা প্রশ্নের উত্তর দিলে আপনি এ্যাডসেন্সের আবেদন করতে পারবেন । যা মনে রাখবেন, নো কপি পেস্ট, একদম সংক্ষিপ্ত উত্তর দিবেন না । স্বাভাবিকভাবে উত্তর দেন আর সময় হলে উপরের মতো এ্যাডসেন্সের জন্য আবেদন করেন ।
(একদিনে আবার ৫০টা প্রশ্নের উত্তর দিয়েন না, তাহলে ধরা খেয়ে যাবেন । একদম স্বাভাবিক গতিতে কাজ করবেন)। বিস্তারিত এখানে
০৩. আর্টিকেল লিখে এ্যাডসেন্স – এটা নিরাপদ পথ আর এ্যাডসন্স পাওয়াটাও উপরের ২টা থেকে বেশ সহজ । তবে আপনাকে ইউনিক কিছু আর্টিকেল লিখতে হবে । মিনিমাম ৫টা আর্টিকেল লেখার পর এ্যাডসেন্সের জন্য আবেদন করতে পারবেন । বিস্তারিত এখানে