অক্টোবরের ৫ তারিখে আমার মায়ের প্রথম মৃতু্য বার্ষিকী উপলক্ষ্যে অক্টোবরের ৪ তারিখে গ্রামের বাড়ি যেতে হয়েছিল। যাওয়ার পথে কিছু ছবি।
ফুড ভিলেজে রিফ্রেশ এবং খাওয়ার পাশাপাশি সামন্য সময়ের জন্য শিশুদের মনোরঞ্জন করার জন্য খেলার সরঞ্জাম রাখা আছে।
ফুড ভিলেজের পূর্ব পাশে সুন্দর ফুলের বাগান।
দূরের যাত্রীদের সামান্য সময়ের বিশ্রামের জন্য হাইওয়ের পাশের হোটেলগুলোতে যাত্রীবাহি বাস বিরতি দিয়ে থাকে। যমুনা সেতুর পশ্চিম পাশে এবং সিরাজগঞ্জ মোরের অল্প পূর্ব পাশেই হোটেল ফুড ভিলেজ প্লাস। ফুড ভিলেজ প্লাস-এর মনোরম পরিবেশ খুব ভাল লাগে এবং খাওয়ার মানও ভালো, বিশেষ করে গরুর মাংস ভুনার তুলনা হয় না। ফুড ভিলেজ-এর প্রথম হোটেল বগুড়া যাওয়ার পথে ধনকুন্ডি এলাকায়। সেখানেও চমৎকার পরিবেশ। এই হোটেলের তুলনায় সেই হোটেলের খাবারের মান আরো ভালো। যদি কেউ ঐ পথে যান তাহলে ধনকুন্ডি ফুড ভিলেজে খাবার চেখে দেখতে পারেন এবং খেয়ে যেতে পারেন বগুড়ার দই, রসমালাইসহ বিভিন্ন মিস্টি, সাথে নিয়ে যেতে পারেন স্পেশাল লাচ্ছা সেমাই।
ফুড ভিলেজে গরমে তৃপ্তি মিটানোর জন্য প্রচুর ডাব পাওয়া যায়।
টাকা পয়সার সুবিধার জন্য এটিএম বুথের ব্যবস্থা আছে।
ফুড ভিলেজে ফুল গাছে ছাওয়া ছাউনিতে দাঁড়িয়ে খোলা হাওয়া খাওয়ার সুন্দর ব্যবস্থা।
গাছগাছালি ঘেরা ছাউনির নিচে পান, বিড়ি ও বিস্কুটের দোকান।
ছায়া ঘেরা প্রশস্ত জায়গা।
সর্বশেষ এডিট : ০৯ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ২:৪৩