১ম অংশঃ
* সবচেয়ে বেশি হার্ট এট্যাক এর রেকর্ড এখনো আনোয়ার হোসেনের।
* দুঃখের খবরে নাআআআআ......... বলে দুই হাত দিয়ে কান ঢেকে চিৎকার করার মত ঘটনা ববিতার ঝুলিতে।
* অভিনয়ের মাঝে মাঝেই ইয়েব বলা একমাত্র নায়ক ফারুক।
* জসিমের লটারির ভাগ্য বেশি।
* বাপ্পারাজ ছ্যাকা খাওয়ার রেকর্ড এখনো ধরে রেখেছে।
* রওশন জামিল ও রিনা খান সবচেয়ে বেশি নিজেদের ভুল বুঝতে পেরেছেন সিনেমার শেষে।
* রাজিব ও মিজু আহমেদ কে ছবির শেষে পুলিশে ধরার রেকর্ড বেশি।
*শারীরিক হামলা হয়েছে এমন মেয়ে বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই নায়কের বোন।
* এই হামলা সফল হলে সুইসাইড মাস্ট। তবে সে মুনমুন হলে প্রতিশোধ নিবেই। মরবে না।
* জাম্বু ও মিশা সওদাগর সবচেয়ে বেশি নায়িকার উপর শারীরিক হামলা করেছেন। এই কু কামে সফল হবার দিক দিয়ে মিশা এগিয়ে আছে, জাম্বু খালি নায়কের হাতে মাইরই খাইছে।
২য় অংশ
* কুংফু বা ক্যারাটে পারা অভিনয়ে রুবেল বেশি অভিনয় করেছেন। এই লিস্টে আরও আছে আলেকজান্ডার বো।
* আলমগীর মদ খেয়েছেন বেশি। বাসা ছেড়ে যাওয়ার ঘটনাও তার ঝুলিতে।
* সাবানা কে সবচেয়ে বেশি ভুল বোঝা হয়েছে।
* বিভিন্ন উল্টো পাল্টা বুদ্ধি (নায়ককে রশিতে ঝুলিয়ে তার মায়ের হাতে ধরিয়ে দেয়া) দিয়ে খল নায়কের মধ্যে হুমায়ুন ফরিদি আছেন।
* দিলদার বা টেলি সামাদ ছবির শেষ দৃশ্য তে থাকবেই।
* ছবির মধ্য বিরতি লেখা থাকবেই। এই জিনিস আর বদলে যেত না।
* ছবির শেষে সমাপ্ত বা খোদা/আল্লাহ হাফেজ বা ছবির নাম লেখা থাকতো।
* প্রেমভালবাসা ছাড়া ছবি অকল্পনীয়।
*ওমরসানি নাচের সময় বা হাত আগে চালাতেন।
*জসিম আর ওমরসানির মধ্যে পার্থক্য জসিম ভিলেন থেকে নায়ক। আর তিনি নায়ক থেকে ভিলেনের অভিনয় করেন।
*সালমান শাহ ছিলেন বাংলা চলচিত্রের সেরা নায়ক (এটা আমার ব্যক্তিগত মত)।