somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

বস্তা বস্তা টাকা দিয়ে আইএফআইসি ব্যাংকের শেয়ার কিনেন ফালু - তয় ক্য় নাই বস্তা গুলি পাটের না পেলাস্টিকের!!!

১৩ ই জুন, ২০০৭ রাত ২:২৩
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

শামছুদ্দীন আহমেদ: দফায় দফায় বস্তা বস্তা টাকা দিয়ে আইএফআইসি ব্যাংকের মেজরিটি শেয়ার কিনে চেয়ারম্যান হয়েছিলেন মোসাদ্দেক আলী ফালু। তবে টাকার পরিমাণ ও উৎস সম্পর্কে এখন পর্যন্ত তিনি মুখ খোলেননি। রিমান্ডের দ্বিতীয় দিনে টাস্কফোর্স ইন্টারোগেশন সেলের (টিএফআই) জিজ্ঞাসাবাদে এ তথ্য দেয়া ছাড়াও ফালু সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার সঙ্গে তার বিশেষ সম্পর্ক, তারেক রহমানের সঙ্গে ঝগড়া, দেশ-বিদেশে তার বিভিন্ন ব্যবসা-বাণিজ্যের সঙ্গে খালেদা জিয়া ও তার পুত্র আরাফাত রহমান কোকোর বেনামে অংশীদার, জোট সরকারের প্রভাবশালী মন্ত্রী-এমপিদের দুর্নীতির ফিরিস্তিসহ চাঞ্চল্যকর তথ্য দিয়েছেন। এছাড়া, বিদেশে টাকা পাচার, দেশ-বিদেশের বিভিন্ন ব্যবসায়ীর কাছ থেকে নিয়মিত চাঁদা আদায়, বড় বড় টেন্ডার থেকে কমিশন আদায়ের বিষয়েও চমকপ্রদ তথ্য দিয়েছেন তিনি।
জানা গেছে, ফালুকে রিমান্ডে নেয়ার পর নতুন করে আতঙ্কে ভুগছেন খালেদা জিয়া। জিজ্ঞাসাবাদে ফালু কী বলতে কী ফাঁস করে দেন, এ ভয় পেয়ে বসেছে তাকে। কারণ পরিবারের বা দলের অন্য যে কারও চাইতে তার ব্যক্তিগত বিষয়ে সবচে বেশি ওয়াকিবহাল হচ্ছেন ফালু। বিশেষ করে ব্যক্তিগত কোনও বিষয়ে তাকে জড়িয়ে ফালু কোনও বেফাঁস কথা বলে ফেলেন কিনা, এ আতঙ্কে খালেদা জিয়া ঠিকভাবে ঘুমাতে পারছেন না বলে একাধিক সূত্র দাবি করেছে।
টিএফআই’র জেরার জবাবে ফালু বণর্না করেছেনÑ কীভাবে খালেদা জিয়ার সঙ্গে তার পরিচয় হয়। পরিচয় থেকে ধীরে ধীরে কীভাবে তিনি খালেদা জিয়ার ‘আস্থা ও প্রিয়ভাজন’ এবং ‘একান্ত ঘনিষ্ঠজন’ হয়ে ওঠেন। এমনকি বিদেশ সফরে খালেদা জিয়ার সঙ্গে নানান অন্তরঙ্গ মুহূর্তের বিষয়েও মুখ খুলেছেন তিনি। বলেছেন, ম্যাডামের প্রিয়ভাজন হতে পেরেই আমার জীবনের মোড় ঘুরে যায়। ফালু এও ফাঁস করেছেন, আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনা, সাধারণ সম্পাদক আব্দুল জলিলসহ আওয়ামী লীগের শীর্ষস্থানীয় অনেক নেতা ও ব্যবসায়ীর সঙ্গেও তার ছিল ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক। তাদের কারও কারও সঙ্গে তিনি যৌথ ব্যবসাও করেছেন। এ সম্পর্কের কারণেই বিরোধী দলও কখনও তার কর্মকাণ্ডের বিরুদ্ধে তেমন উচ্চবাচ্য করেনি।
সংশ্লিষ্ট সূত্রমতে, টিএফআইতে প্রথমেই ফালুকে জেরা করা হয় একটি ‘বিশেষ’ ও ‘স্পর্শকাতর’ কাবিননামা সম্পর্কে। প্রথমে তিনি তা অস্বীকার করেন। তবে সৌদি আরবে কবে, কখন, কোথায় ও কার কার উপস্থিতিতে ওই কাবিনাননামা করা হয়েছে এবং তার কপি দেখানোর পর চুপসে যান ফালু। নিমেষেই ফুরিয়ে যায় তার মুখের হাসি। মাথা নিচু করে মুখ বন্ধ করে থাকেন এবং শুধু বলেন ‘আমি লজ্জিত, দুঃখিত’। এরপর কয়েকটি সিডির বিষয়ে তাকে জেরা করা হয়। জবাবে তাৎক্ষণিকভাবে তিনি বলেন, ‘সব মিথ্যা। এসবের সঙ্গে আমি জড়িত নই’। তবে কয়েক দফা জেরার মুখে ও সিডি প্লে করে দেখানোর কথা বলার পর শেষ পর্যন্ত তিনি বিব্রত হয়ে মৌন সম্মতি জানান।
আইএফআইসি ব্যাংকের শেয়ার কেনা ও এর চেয়ারম্যান হওয়ার নেপথ্য তথ্য দিয়েছেন ফালু। জিজ্ঞাসাববাদে তিনি জানান, বিশিষ্ট শিল্পপতি মঞ্জুরুল ইসলাম যখন আইএফআইসি ব্যাংকে কোণঠাসা হয়ে তার শেয়ার বিক্রির উদ্যোগ নেন তখন তা কেনার জন্য এগিয়ে আসে সামিট গ্র“প। প্রতিটি ১শ টাকার শেয়ার ৮শ টাকায় বিক্রির জন্য সামিট গ্র“পের সঙ্গে দাম চূড়ান্ত হয়। কিš' পরে সে শেয়ার প্রায় দ্বিগুণ দামে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান ও ব্যক্তির নামে মঞ্জুরুলের কাছ থেকে কোনও অ্যাসেসমেন্ট ছাড়াই কিনে নেন ফালু। তার পক্ষে টাকা লেনদেন করেন মোহামেডান স্পোর্টিং ক্লাবের বাদল।
জানা গেছে, খালেদা জিয়ার পরিবারের সঙ্গে পরিচয় পর্ব থেকে শুরু করে তার প্রিয়ভাজন হওয়ার বর্ণনা দেন ফালু। তিনি জানান, ছোট বেলায় তিনি চাচাতো ভাই, সাবেক পূর্তমন্ত্রী মির্জা আব্বাসের সঙ্গে তার শাহজাহানপুরের বাড়িতে বেশি সময় কাটাতেন। আব্বাসের ফুটফরমাশ পালন করতেন। ’৮৪ সালে এরশাদ সরকারের নির্যাতনের সময় দেহরক্ষী হিসেবে কাজ করার জন্য আব্বাস তাকে খালেদা জিয়ার কাছে দেন। বিশ্বস্ততার সঙ্গে দায়িত্ব পালন করায় ম্যাডাম তাকে আস্থায় নেন। ’৮৬ সালে এরশাদবিরোধী আন্দোলনের সময় পুলিশের লাঠিপেটা থেকে ম্যাডামকে রক্ষা করতে তিনি তাকে আগলে রেখে নিজের পিঠ পেতে দেন। মূলত তখন থেকেই তিনি ম্যাডামের প্রিয়ভাজন হয়ে ওঠেন।
যৌথ জিজ্ঞাসাবাদে ফালু অকপটে স্বীকার করেন, সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরী, তারেক রহমান, লুৎফুজ্জামান বাবর, হারিছ চৌধুরী, তারেকের বন্ধু গিয়াসউদ্দিন আল মামুন এবং ‘হাওয়া ভবন’ই খালেদা জিয়াকে ডুবিয়েছে। এ পাঁচজন ছিলেন মহাদুর্নীতিবাজ। ক্ষমতায় থাকতে দুর্নীতির মাধ্যমে তারা শত শত কোটি টাকা আয় করে বেশিরভাগই বিদেশে পাচার করেছেন। ম্যাডামের চারপাশে বলয় তৈরি করে তারা তাকে অন্যদের কাছ থেকে আড়াল করে রাখতেন। এ ব্যাপারে নিজেকে নির্দোষ দাবি করে তিনি বলেন, এসব বিষয়ে আমি ম্যাডামকে কখনও কিছু জিজ্ঞেস করতাম না। কারণ করলে হয়তো ম্যাডাম আমাকে ভুল বুঝতেন।
ফালু বলেন, ম্যাডাম (খালেদা জিয়া) আমাকে খুব পছন্দ ও বিশ্বাস করতেন। অন্যদের চেয়ে আলাদা করে দেখতেন। এজন্য দলের অনেকে, এমনকি তারেক রহমানও আমাকে দেখতে পারতেন না। এ কারণে হাওয়া ভবনের সঙ্গে আমার সম্পর্ক বরাবরই ছিল বৈরি। ফলে আমি অনেকের রোষানলে পড়ি। তবে একটি বিষয় ছিল, কেউ কখনও আমার বিরুদ্ধে ম্যাডামকে কিছু বলতে সাহস পেতেন না। বরং তারা আমাকে সমীহ করতেন। ম্যাডামের কাছের লোক হওয়ার সুবাদে আমি বড় বড় তদবির করে কিছু টাকা আয় করি। পরে সে টাকা দিয়েই ব্যবসা করি। বিনিময়ে ম্যাডামকে খুশি করতে সাভারে তার নামে একটি বৃদ্ধাশ্রম প্রতিষ্ঠা করেছি।
নিজের কথা বিশ্বাস করাতে একটি বিশেষ ঘটনার কথা বলেন ফালু। টিএফআইকে তিনি জানান, ম্যাডামের সঙ্গে আমার ঘনিষ্ঠতাকে তারেক কখনও ভালোভাবে নেননি। এ নিয়ে খালেদা জিয়ার ক্যান্টনমেন্টের বাড়িতে তার সঙ্গে আমার একাধিকবার কথা কাটাকাটি হয়েছে। কোনও একটি ঘটনাকে কেন্দ্র করে তারেক একবার আমাকে পিস্তল উঁচিয়ে মারতে এসেছিল। পরে ম্যাডাম তাকে ধমক দেন। ফালু আরও জানান, ম্যাডাম কোকোকে রাজনীতিতে আনার বিপক্ষে ছিলেন। কারণ কোকো ছিল চঞ্চল প্রকৃতির ও ব্যক্তিত্বহীন। তবে তারেককে তিনিই রাজনীতিতে এনেছিলেন। কিš' তারেকের মধ্যে ছিল প্রচণ্ড অর্থলোভ। সরকার ও দল পরিচালনায় হস্তক্ষেপ, ব্যবসা-বাণিজ্য, কমিশন আদায় ও পারিবারিক বিভিন্ন বিষয়ে তারেক ক্রমান্বয়ে একরোখা হয়ে ওঠেন। এক পর্যায়ে তিনি ম্যাডামের নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যান। বাসায় ম্যাডামের সঙ্গে তারেকের একাধিকবার মনোমালিন্যও হয়েছে।
সূত্রের দাবি, ব্যবসা-বাণিজ্য, কমিশন ও চাঁদা আদায় সম্পর্কে ফালু প্রথমে কোনও তথ্য জানাতে চাননি। তবে পরবর্তীতে নানামুখি জেরার মুখে তিনি আস্তে আস্তে মুখ খোলেন। ফালু স্বীকার করেন, নিজের ১টি দৈনিক পত্রিকা ও ২টি টিভি চ্যানেল চালানোর কথা বলে ওরিয়ন গ্র“পের চেয়ারম্যান ওবায়দুল করিমের কাছ থেকে তিনি মোটা অংকের টাকা নিয়েছেন। কিš' সেসব খাতে তিনি ওই টাকা বিনিয়োগ করেননি। তবে কত টাকা নিয়েছেন তা তিনি জানাননি। নেয়া অর্থের পরিমাণ ৫০ কোটি কিনা, জানতে চাইলে তিনি কোনও উত্তর দেননি। মিগ ক্রয় সংক্রান্ত দুর্নীতি মামলা থেকে রেহাই দিতে শিল্পপতি নূর আলীর কাছ থেকে ১ কোটি টাকা চাঁদা নেয়ার বিষয়টিও তিনি স্বীকার করেছেন। প্রথমে তিনি বিষয়টি এড়িয়ে যান ও অস্বীকার করেন। তবে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য নূর আলীকে ডেকে এনে তার মুখোমুখি করা হলে তিনি তা অস্বীকার করতে পারেননি।
ফালু আরও জানান, বসুন্ধরা গ্র“প থেকে তিনি নিয়মিত টাকা নিতেন। প্রতিষ্ঠানের পরিচালক আবু সুফিয়ান প্রতি মাসে ৫ থেকে ৭ লাখ টাকা তাকে পৌঁছে দিতেন। জোট সরকার ক্ষমতা ছাড়ার আগে সর্বশেষ তিনি তার কাছ থেকে ৫ লাখ টাকা নিয়েছেন। জানা গেছে, জিজ্ঞাসাবাদের এক পর্যায়ে সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবরকেও ফালুর মুখোমুখি করা হয়। বাতিল হওয়া ২২ জানুয়ারির নির্বাচনের আগে বাবরের মাধ্যমে দেশি-বিদেশি বিভিন্ন সংস্থা থেকে বিএনপি ৫শ কোটি নিয়েছে বলেও ফালু স্বীকার করেন।
নিজের ব্যবসা-বাণিজ্য সম্পর্কে ফালু জানান, ’৯৫ সালে প্রথমে আমি ‘বিলট্রেড’ নামে একটি ডেভেলপার কোম্পানি প্রতিষ্ঠা করি। ’৯৫ সালে গড়ে তুলি ‘ব্রাদারহুড এন্টারপ্রাইজ’ নামে আরেকটি কোম্পানি। এর শেয়ার রয়েছে ১৮ হাজার ৯শ। যার মূল্য ১৮ লাখ ৯০ হাজার টাকা। তিনি জানান, আমার দেশ পাবলিকেশন্সে তার ৫ কোটি ২০ লাখ টাকা, টিভি চ্যানেল এনটিভিতে ১ কোটি ৭০ লাখ টাকা, আরটিভিতে ৬ কোটি টাকা, ঢাকা-সাংহাই সিরামিকসে ৩ কোটি ১৫ লাখ টাকা, ডায়াপার লিমিটেডে ৫৯ লাখ টাকা, মালয়েশিয়ায় বিলট্রেড স্ট্রাকচার লিমিটেডে সাড়ে ৩ লাখ টাকা, এমবি এগ্রো প্রজেক্ট লিমিটেডে ৪ কোটি ৫০ লাখ টাকা, পদ্মা অয়েল কোম্পানিতে ৪২ লাখ টাকা, ইস্টার্ন বিল্ডার্স কোম্পানিতে ১ কোটি ৩২ লাখ টাকা, এস আলম স্টিল কোম্পানিতে ২ কোটি টাকা, প্রাইম ব্যাংকে তার ৬৪ লাখ টাকার শেয়ার রয়েছে। স্ত্রী মাহবুবা সুলতানার নামে ডিওএইচএস-এ ৮ কোটি টাকা খরচে একটি বিলাসবহুল বাড়ি করেছেন। অস্ট্রেলিয়ায়ও একটি বাড়ি রয়েছে। এছাড়া সাভারের আশুলিয়ায় ৪০ বিঘা জমিতে ১টি বাগানবাড়ি করেছেন। দুবাইতে সমুদ্র সৈকতে একটি বিলাসবহুল অবকাশ কেন্দ্রও কিনেছেন।
জিজ্ঞাসাবাদে ফালু জানান, তার এসব ব্যবসায় খালেদা জিয়া ও কোকোর বেনামে শেয়ার রয়েছে। মূলত তাদের টাকায়ই এসব ব্যবসা প্রতিষ্ঠান গড়ে তোলা সম্ভব হয়েছে। এছাড়া আইএফআইসি, সিটি ও প্রাইম ব্যাংকসহ কয়েকটি ব্যাংকে তার একাউন্ট রয়েছে। এসব একাউন্টেও খালেদা জিয়া ও কোকোর টাকা রয়েছে।
ব্যাপক জেরার মুখে ফালু জানান, সরকারি বড় বড় টেন্ডারের কাজ ভাগিয়ে নেয়া এবং বিদেশি বিভিন্ন চুক্তি থেকে কমিশন আদায়কে কেন্দ্র করেই জোট সরকারের মাঝামাঝি সময়ে হারিছ চৌধুরীর সঙ্গে তার বিরোধ বাধে। তিনি বলেন, এনটিভি প্রতিষ্ঠা করার সময় আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আব্দুল জলিলের মার্কেন্টাইল ব্যাংক থেকে তিনি কমপক্ষে ১৫ কোটি টাকা ঋণ নেন। এতে আব্দুল জলিল তাকে সহায়তা করেন। ফালু আরও জানান, ঢাকা-১০ আসনের উপনির্বাচনের সময় মেজর (অব.) আব্দুল মান্নান আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনাকে দুই ধাপে প্রায় ৭০ লাখ টাকা দিয়েছেন বলে তিনি শুনেছেন। এ কারণে পরবর্তীতে তিনিও শেখ হাসিনার সঙ্গে সমঝোতায় যান এবং নির্বাচনে মান্নানকে হারিয়ে প্রহসনের মাধ্যমে জয়ী হন।
উল্লেখ্য, গত ৫ ফেব্র“য়ারি ফালুকে তার ডিওএইচএস-এর বাসা থেকে গ্রেফতার করে যৌথবাহিনী। তার বিরুদ্ধে দায়েরকৃত সরকারি টিন আÍসাতের মামলায় জিজ্ঞাসাবাদের জন্য পুলিশ গত রোববার তাকে ৩ দিনের রিমান্ডে নিয়েছে।
সম্পাদনা: হাসিবুল ফারুক চৌধুরী
১৪টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

এসব লুটপাটের শেষ কোথায়!

লিখেছেন আবদুর রব শরীফ, ১২ ই এপ্রিল, ২০২৫ দুপুর ১২:১৮

আধা লিটারের পানির বোতল দোকানদার কেনে সর্বোচ্চ ১২.৫০ টাকায় আর ভোক্তার কাছে বিক্রি করে ২০ টাকা। এগুলো কি ডাকাতি না?

গোপন সূত্রে যতটুকু জানা যায়,
প্রাণ ৮.৫ টাকা কেনা
ফ্রেশ ১০... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। চারুকলায় আগুনে পুড়ে গেল ‘ফ্যাসিবাদের মুখাকৃতি’ ও ‘শান্তির পায়রা’ মোটিফ

লিখেছেন শাহ আজিজ, ১২ ই এপ্রিল, ২০২৫ দুপুর ১:৪৭

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা অনুষদে নববর্ষের শোভাযাত্রা উদ্‌যাপনের জন্য বানানো দুটি মোটিফ আগুনে পুড়ে গেছে। এর মধ্যে একটি ফ্যাসিবাদের মুখাকৃতি ও আরেকটি শান্তির পায়রা।



আজ শনিবার সকালে চারুকলা অনুষদে... ...বাকিটুকু পড়ুন

ঘোষণাপত্র ও অঙ্গীকারনামা....

লিখেছেন জুল ভার্ন, ১২ ই এপ্রিল, ২০২৫ সন্ধ্যা ৬:২৬

ঘোষণাপত্র ও অঙ্গীকারনামা
March for Gaza | ঢাকা | ২০২৫

বিসমিল্লাহির রাহমানীর রাহীম
আল্লাহর নামে শুরু করছি
যিনি পরাক্রমশালী, যিনি ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠাকারী,
যিনি মজলুমের পাশে থাকেন, আর জালেমের পরিণতি নির্ধারণ করেন।

আজ আমরা, বাংলাদেশের জনতা—যারা জুলুমের... ...বাকিটুকু পড়ুন

ডক্টর ইউনুস জনপ্রিয় হয়ে থাকলে দ্রুত নির্বাচনে সমস্যা কি?

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ১২ ই এপ্রিল, ২০২৫ রাত ৮:৪১



অনেকেই ডক্টর ইউনুসের পাঁচ বছর ক্ষমতায় থাকার কথা বলছেন। এর জন্য সবচেয়ে ভালো উপায় নির্বাচন। আদালত যেহেতু তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থা বহাল করেছে সেহেতু ডক্টর ইউনুস তত্ত্বাবধায়ক সরকারের হাতে ক্ষমতা... ...বাকিটুকু পড়ুন

ডিসেম্বরে নির্বাচন : সংস্কার কাজ এগিয়ে আনার পরামর্শ প্রধান উপদেষ্টার

লিখেছেন সৈয়দ কুতুব, ১২ ই এপ্রিল, ২০২৫ রাত ৯:৪৯


ড. ইউনূস সাহবে কে বুঝি পাঁচবছর আর রাখা যাচ্ছে না। আজ বিভিন্ন সংস্কার কমিশনের সাথে মত-বিনিময়ের সময় ডিসেম্বর মাসে নির্বাচন কে সামনে রেখে তিনি দ্রুত প্রয়োজনীয় সংস্কারের এগিয়ে আনার... ...বাকিটুকু পড়ুন

×