কিভাবে আর কি কি লিখব ?
খুঁজে পাচ্ছি না, কিন্তু লিখতেই হবে;
একটা কিছু স্পেশাল , না ঠিক স্পেশাল না,
একটা দাবি, একটা দাবি লিখতে হবে ।
বাশেঁর কঞ্ছির কলম ,
আর সকালের ঝরির পানি, এই নিয়ে বসছি;
দাবি একটাই, সেটা হলো,
না , একটু পরেই বলছি ।
আচ্ছা, দুপুরের রোদে সূর্যের দিকে,
তাকিয়ে থাকতে কেমন লাগে ?
চোখ ! খুব কি খারাপ লাগে ?
সবকিছু মনে হয়, হবে ফিকে !
কুয়াশার সাদা অন্ধকারের ঠিক বিপরীত,
গরমের বিপরীতে যেমন শীত ।
এই শাস্তিটা দিলে কেমন হবে ?
চলবে, এটা কি সবে !
আচ্ছা, তাকানো বাদ দিলাম,
ঘন্টা তিনেক দাঁড়িয়ে, এটাই বেছে নিলাম,
তপ্ত রোদে, পিচঢালা পথে
মরীচিকার পানিতে পা ভিজে,
বলতেই পারি না নিজে,
কখন যে একটা কাঠাঁল পাতা,
রেখেছি দাতের নিচে ।
লেকের পানির রঙ,
নীল নয়, সবুজও নয়,
রঙটাকে মেবি বলে জলপাই রঙ ।
বিকেল চারটা বাজে ,
দুই ঘন্টা ধরে গলা পর্যন্ত,
কচুরিপানার চেয়ে ছোট , ক্ষুদেপানা,
গলায় লেগে আছে আর চুলকাচ্ছে ।
সাথে পানিও কামরাচ্ছে ।
সকাল থেকে রানিং অবস্থায়,
আন্দোলন চলছে,
দাবি একটাই, শাস্তি
দিতেই হবে শাস্তি ।
এগু্লোর যেকোন একটা, অথবা
অন্য যেকোন শাস্তি ।
মধ্যযুগীয় কোন শারীরিক শাস্তি ।
জানোতো, আমি ভীষণ নাছোড়বান্দা,
আবার বলছি, নাটক নয়, নয় কোন ধান্দা ।
সত্যি করেই বলি,
যা চাও, যে শাস্তিই দাও,
একশতে একশ করেই দাও ।
এবার কবিতার নামটা বলে দিতে চাই,
কবিতার নাম, আমি শাস্তি চাই ।
সর্বশেষ এডিট : ২১ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১:১৮