somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

চাকরি VS রমণী মধ্যে পার্থক্য কততুকু?

০৭ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ৯:৪৪
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :


খুব ছোটবেলা থেকেই মেয়েদের সাথে কথা বলতে খুব ইচ্ছা হত। যখন একটু বড় হলাম তখন ভাবলাম কথা বলে লাভ নাই একবারে প্রেমই করব। তখন মেয়ে খুঁজতে লাগলাম। কিছু দিন পর চিন্তা করলাম প্রেমই যখন করব তাহলে সুন্দরী মেয়ের সাথেই প্রেম করি। আবার শুরু করলাম সুন্দরী মেয়ে খুঁজা। কিছু দিন পর বুঝলাম সুন্দরী মেয়ে পেতে হলে আমাকে সুনু-পাউডার মাখতে হবে। শুরু করলাম শুনু পাউডার মাখা। সুনু-পাউডার মাখতে মাখতে গালের চামরা চিল্লা পেলাইছি। তখন ভাবলাম, এবার শুধু সুন্দরী মেয়ে হলে চলবেনা, খানদানী-সুন্দরী মেয়ে হতে হবে। তারপর থেকে খুঁজলাম আর খুঁজলাম। কিন্তু সুন্দরী মেয়েতো দুরের কথা কোন মেয়েরই নিশানাই পাইলাম না। এমনকি একটা শিশুও পাই না।

এখন পাগল হয়ে সিন্ধান্ত নিলাম আমার খানদানী-সুন্দরী মাইয়ার দরকার নাই। একটা কালি,কুৎসিত, দের টন ওজনের মহিলাও হলেও চলবে, আর পারতাছিনা।

যখন বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়তাম তখন ভাবতাম কবে পড়া লেখা শেষ হবে করে একটা চাকরি করব। যখন পড়ালেখা শেষের দিকে তখন ভাবলাম যে কোন একটা চাকরি পাইলেই করব। শুরু করলাম চাকরি খুঁজা। যখন একটু রেজাল্ট ভালো করলাম, চাকরিই যখন করব তখন ভাবলাম আজে-বাজে চাকরি না করে একটু মাঝামাঝি ধরনের চাকরির চিন্তা করি। শুরু করলাম মাঝামাঝি ধরনের চাকরির খুঁজা। কিছু দিন পর বুজলাম চাকরিই যখন করব, চাকরির জন্য একটু প্রস্তুতি নেই। প্রস্তুতি নেওয়ার পর ঠিক করলাম, চাকরিই যখন করব খানদানী চাকরিই করব।
তারপর শুরু করলাম খানদানি চাকরি শুরু করা। খুঁখতে খুঁজতে এমন অবস্থা হল খানদানীতো দুরের কথা, চামচামি করার চাকরিও পাই না।

এখন সিন্ধন্ত নিলাম, আমার এখন বহুজাতিক প্রতিষ্টানের চাকরির দরকার নাই সিটি করপারেশনের চাকরি দিলেও করুমু।



৩টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

বেফাঁস মন্তব্য করায় সমালোচনার মুখে সমন্বয়ক হাসিবুল ইসলাম !

লিখেছেন সৈয়দ কুতুব, ০৩ রা নভেম্বর, ২০২৪ রাত ১১:৩২



"মেট্রোরেলে আগুন না দিলে, পুলিশ না মারলে বিপ্লব সফল হতো না "- সাম্প্রতিক সময়ে ডিবিসি নিউজে দেয়া সাক্ষাৎকারে এমন মন্তব্য করে সমালোচনার শিকার বৈষম্য বিরোধী আন্দোলনের সমন্বয়ক হাসিবুল... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমিত্ব বিসর্জন

লিখেছেন আজব লিংকন, ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৪ রাত ১:৪৮



আমি- আমি- আমি
আমিত্ব বিসর্জন দিতে চাই।
আমি বলতে তুমি; তুমি বলতে আমি।
তবুও, "আমরা" অথবা "আমাদের"
সমঅধিকার- ভালোবাসার জন্ম দেয়।

"সারভাইভাল অব দ্য ফিটেস্ট"
যেখানে লাখ লাখ শুক্রাণুকে পরাজিত করে
আমরা জীবনের দৌড়ে জন্ম... ...বাকিটুকু পড়ুন

স্বৈরাচারী আওয়ামীলীগ হঠাৎ মেহজাবীনের পিছে লাগছে কেন ?

লিখেছেন শিশির খান ১৪, ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ৭:৪১


স্বৈরচারী আওয়ামীলীগ এইবার অভিনেত্রী মেহজাবীনের পিছনে লাগছে। ৫ ই আগস্ট মেহজাবীন তার ফেসবুক স্ট্যাটাসে লিখেছিলেন ‘স্বাধীন’। সেই স্ট্যাটাসের স্ক্রিনশট যুক্ত করে অভিনেত্রীকে উদ্দেশ্য করে আওয়ামী লীগ তার অফিসিয়াল ফেইসবুকে... ...বাকিটুকু পড়ুন

বিড়াল নিয়ে হাদিস কি বলে?

লিখেছেন রাজীব নুর, ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ৯:২৪



সব কিছু নিয়ে হাদিস আছে।
অবশ্যই হাদিস গুলো বানোয়াট। হ্যা বানোয়াট। এক মুখ থেকে আরেক মুখে কথা গেলেই কিছুটা বদলে যায়। নবীজি মৃত্যুর ২/৩ শ বছর পর হাদিস লিখা শুরু... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। বকেয়া না মেটালে ৭ নভেম্বরের পর বাংলাদেশকে আর বিদ্যুৎ দেবে না আদানি গোষ্ঠী

লিখেছেন শাহ আজিজ, ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ৯:৪১





বকেয়া বৃদ্ধি পেয়ে হয়েছে কোটি কোটি টাকা। ৭ নভেম্বরের মধ্যে তা না মেটালে বাংলাদেশকে আর বিদ্যুৎ দেবে না গৌতম আদানির গোষ্ঠী। ‘দ্য টাইম্স অফ ইন্ডিয়া’-র একটি প্রতিবেদনে এমনটাই... ...বাকিটুকু পড়ুন

×