মহাখালীর অফিসে যেতে প্রায়ই চোখে পড়ে দুটি বিজ্ঞাপন। প্রথমটি হাইওয়ে প্যালেস, আর ২য়টি ওয়েসিস হোটেলের। ওদের অফারগুলি দেখুন--
১। হাইওয়ে প্যালেস: ২০লক্ষ টাকায় ১২০০ স্কয়ার ফিটের ফ্লাট।

২। ওয়েসিস: ১ লক্ষ টাকায় হোটেলের মালিকানা, ৩ দিন + ২ রাত থাকা।

সেলফ ইন্টারেস্ট থেকেই চোখ রাখা শুরু করি। কয়েকদিন আগে দেখলাম এক ব্লগার লিখেছেন হাইওয়ে প্যালেসের বাড়িগুলো নাকি হবে হাইওয়ের ঠিক মাথার উপরে!!!

ওয়েসিস নিয়ে আজকে দেখলাম প্রথম আলোর প্রতিবেদন, ওয়েসিস হোটেল থেকে সাবধান "১৪ তলা ভবন নির্মাণে নকশার অনুমোদন নেই, পরিবেশ অধিদপ্তরের ছাড়পত্র নেই, জমির মালিকানা বিষয়ে ভূমি অফিসের প্রত্যয়ন বা ছাড়পত্র নেই। তার পরও কক্সবাজার সমুদ্রসৈকতের বিরোধপূর্ণ এবং প্রতিবেশ সংকটাপন্ন জমিতে পাঁচতারকা হোটেল নির্মাণের প্রক্রিয়া শুরু করেছে ওয়েসিস হোটেল অ্যান্ড রিসোর্টস লিমিটেড।"

এইসব প্রতারকদের খপ্পরে পড়ছি কিন্তু আমরা সাধারন মানুষ। শেয়ার বাজারের পর শুরু হয়েছে এইসব নতুন বাটপারদের আগমন!




প্রশ্ন হচ্ছে, এদেরকে ঠেকানোর জন্য সরকারের কি কিছুই করার নেই। এইধরনের সন্দেহজনক অ্যাড দেওয়ার আগে সবধরনের ছাড়পত্র নেয়া কি বাধ্যতামূলক করা যায় না? আপনারা বলবেন যে, তা কি এই প্রতারকরা নিতে পারবে না? আমি বলি, হয়তো পারবে কিন্তু তাতে সরকারের একটা জবাবদিহিতা আসবে এবং এধরনের প্রতারকরাও সংখ্যায় কমবে।
পরিশেষে বলবো, এইসব প্রতারনা এক সময় চলতো গুলিস্তানে (যেমন, ষান্ডার তেল



সর্বশেষ এডিট : ০১ লা জুন, ২০১২ সকাল ৮:৩৮