somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

"এহনও বিয়াই করবার পারলো না.."

০৪ ঠা মার্চ, ২০২৫ বিকাল ৫:৩৯
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :


"এহনও বিয়াই করবার পারলো না.."

আমার সম্পর্কে এমন মন্তব্য করলো ফরিদপুর শহর মৎসজীবী লীগের আহবায়ক ও মঙ্গলকোটের এমপিওভুক্ত স্কুলশিক্ষক মনতোষ সাহার স্কুলপড়ুয়া ছেলে মনীষ সাহা। কারণ আমার বাড়ির প্রবেশদ্বার রুদ্ধ করার প্রতিবাদ করে খড়ি অন্যত্র রাখতে বলেছিলাম। দেখতেই পাচ্ছেন প্রচুর ফাঁকা জায়গা আছে, যেখানে অন্য কারো বাড়ির পথে না রেখেও কাজ চালানো যায়।

দুটি মেয়ের একটিকে প্রাইভেট মেডিক্যালে পড়াচ্ছেন যে আওয়ামী লীগ নেতা, এত নেতাকর্মী পুষছেন, যার আছে মাছেরসহ নানাবিধ ব্যবসা, আছে আস্থা-আইরিশ হাসপাতালের মালিকানা, সারাদিনরাত পড়ান প্রাইভেট, তার নাকি এতই টাকার অভাব যে খড়ি কিনে রান্না করতে হয় আর সেই খড়ি নিজের ছেলে-ছাত্র-বউদের নিয়ে বহন করা লাগে! একটা শ্রমিক নেওয়ার সামর্থ্যও নাকি নাই!

আসলে তা না। আসলে বিষয়টা আমাকে যন্ত্রণা দেয়ার, উপদ্রব সৃষ্টি করার। ওরাই সবাইকে ডেকে এনে আমার বাড়ির পথ বন্ধ করে পৌরসভার রাস্তায় অবৈধ পার্কিং করায়। নিজেরাও সেটা না করলে তো আর কাউকে আনতে পারবে না এই অপকর্ম করাতে! তাই। পরশুদিনই জেলা আওয়ামী লীগের আইন সম্পাদক অ্যাড: অনিমেষ রায়ের গাড়ির এখানে অবৈধ পার্কিং নিয়ে পোস্ট করেছিলাম। তারা এখন চাইছে দেশের এই অস্থির পরিবেশে এখানেও আমাকে একটা ধোলাই দিয়ে মেরে ফেলতে, যেভাবে রংপুরের সীমান্তবর্তী জেলায় বদলি করে তৌহিদি জনতা ও টিচার-কর্মচারীদের একটা অংশকে ভুল বুঝিয়ে আমার উপর হামলা করিয়েছিলো। আমি কোনোমতে ডিসি-এসপি স্যারের তৎক্ষণিক স্টেপ নেওয়ার কারণে ডিবির পুলিশের হেল্পে সেখান থেকে বেঁচে ফিরেছি। এখন বাড়িতেও আমার মাকে শান্তিতে থাকতে দিচ্ছে না। মায়ের অশান্তি কমাতে বাড়ি এলে আমাকে নানা রকম উস্কানিমূলক কথা বলে ও কাজ করে আমাকে মারার চেষ্টা করছে। এই অ্যালবামে দেখলেই পাবেন ইতিপূর্বে চরমোনাই পীরের অনুসারী এক সব্জিওয়ালা হুজুরকেও কীভাবে আমার বিরুদ্ধে উস্কে দিয়েছিলো এরা। এমন কাজ ওরা অনেকবার করেছে।

২০০৮ সালে এই শ্রীঅঙ্গন দক্ষিণ পল্লীতেই আমার বাবা অবসরপ্রাপ্ত সরকারি কর্মকর্তা বীর মুক্তিযোদ্ধা অ্যাডভোকেট কমল কৃষ্ণ গুহ ওরফে কবি বাবু ফরিদীর রহস্যজনক অকালমৃত্যুর পর আমাদের উপর যত নির্যাতন হয়েছে, তার সিংহভাগই এই মনোতোষের ইন্ধনে হয়েছে। তার বসতভিটা তার নামে রেকর্ড হলেও কী সূত্রে তিনি মালিক হয়েছেন, সেই মালিকানার কাগজ নেই। তিনি দাবি করেন উত্তরাধিকার সূত্রে মালিক, কিন্তু হিন্দুদের মাঝে মেয়ের দিকের আত্মীয়রা সম্পত্তির ভাগ পায় না। তাহলে সে কীভাবে পায়? কাজেই এই দাবি ভূয়া। জমির প্রকৃত মালিকের ভিটায় আমরা থাকি ক্রয়সূত্রে, তাই ওরা আমাদেরকেই উচ্ছেদ করতে চায় নিজেদের অবৈধ দখল স্থায়ী করতে। আমার বাবা দয়া করে তাদের যে হাঁটার রাস্তা দিয়েছে মৌখিকভাবে (দিতে বাধ্য হয়েছে তাদের মাস্তানির চাপে), সেটাকে ওরা এখন পাকা রাস্তা করার জন্য ষড়যন্ত্র করছে। রাস্তাটা আরও সংকীর্ণ করে ফেলা হয়েছে এখানে পাকা মন্দির নির্মাণের সময়। তাহলে আমার সিঁড়ি আমি কেন ভেঙে তাদেরকে রাস্তা করতে দেবো? আমার সিঁড়ি তো এমনিতেই বাবা অনেকটা জায়গা ছেড়ে করেছে তাদেরকে পথের জমি দিতে বাধ্য হয়ে! অথচ এই রাস্তা ছাড়াও মনতোষের বাড়ি যাওয়ার আরও কমপক্ষে ৩টি রাস্তা ছিলো, যারা মনতোষের ইন্ধনেই প্রতিবেশিরা দখল করে বাড়ি-দেয়াল নির্মাণ করেছে, যাতে আমার সিঁড়ি ভেঙে বাড়ি দখল করতে পারে। ৩নং গলির শ্যামল সাহার বাড়ির ১৫-২০ জনও ৩নং গলির সাথে সংলগ্ন হয়েও ঐ পাকা রাস্তায় আসা-যাওয়া না করে আমার বাড়ির সামনের কাঁচা রাস্তায় চলাফেরা করে সাইকেল ইত্যাদি নিয়ে। ওদেএ লক্ষ্য একটাই-- আমার জমি দখল করে পাকা রাস্তা ও এখানে মন্দিরের বর্ধিতাংশ বা প্রভাবশালী কোনো হিন্দুকে এনে এখানে স্থায়ী ভোটের গুদাম তৈরি করে রাখা।

দেখুন ভিডিওতে, মনতোষের ছাত্র বলছিলো রাস্তাটা বড় করার প্ল্যানের কথা। তখন আমাকে প্রতিবাদ করতে হয়েছে, কারণ এটা আমার অস্তিত্বের প্রশ্ন। বাপের ভিটা ছেড়ে আমি কোথাও যাব না। যদি কর্মের প্রয়োজনে যেতে হয়, তো এখানে পল্লীকবি জসিমউদদীন এর মতো বাবার একটা মিউজিয়াম বানিয়ে যাব। দেশের বাইরে যেতে চাইলে অনেক আগেই পারতাম। সেই সামর্থ্য ও যোগ্যতা আমি এক যুগ আগেই অর্জন করেছি।

আমার বিয়ে নিয়ে এই শয়তানদের এত মাথাব্যাথা কেন আমি বুঝি। এখন আমার দুর্দিন। এখন বিয়ে করলে পছন্দসই মেয়ে পাব না। আমার পক্ষে বারবার ডিভোর্স নেওয়া বা বিয়ে করা সম্ভব না। তাই ভেবেচিন্তে করতে সময় নিচ্ছি। ওরাই আমাদেরকে একঘরে করে রেখেছে, প্রস্তাব আসলে পথ থেকেই ফিরিয়ে দেয় আমাকে পাগল আখ্যা দিয়ে। আমাকে বারবার বদলি করিয়েছে, হামলা-মামলা করেছে। একটু শান্তিতে থাকতেই যদি না পারি, বিয়েটা করব কখন? হাসনাত-সার্জিসরা বিয়ে করলো কখন? সুদিনে। সবাই তাই করে। তবে আমি চাইলে এখনও ভালো মেয়ে খুঁজে বিয়ে করতে পারি। আমার সময় হলেই সেটা আমি করবো। আপনাদেরকেও বলে রাখছি, আমার উপযুক্ত পাত্রী থাকলে জানাবেন। বিশেষ করে ম্যাজিস্ট্রেট বা এএসপি কেউ পরিচিত থাকলে জানাবেন। অন্যরাও বিবেচ্য।

অথচ আমার ছোট কাকাই এখনও বিয়ে করেননি। তাঁকে বিয়ে না দিয়ে আমি কেন করব? আমার পিসাতো ভাই রাজবাড়িতে ফার্মেসির দোকান, আমার ৫ বছরের বড়, সেই বিয়ে করলো গত বছর! আমার ২০০৫-০৭ সেশনের বন্ধুবান্ধব ম্যাক্সিমাম এখনও অবিবাহিত। আর বিয়ে না করলেই কি? সন্ন্যাসীর জীবনই তো যাপন করছি গৃহে থেকেও!

বাবা তো নেই যে মেয়ে খুঁজে আনবে। মা অসুস্থ, ঘরেই থাকে। তার পক্ষেও সম্ভব না। যার বাবা নাই, সে জানে জীবক্ন সংগ্রামটা কেমন হয় তার আর প্রেম করাটা তার জন্য কতটা বিলাসিতা। তাই ঢাবিতে পড়েও, প্রথম আলোর বিনোদন সাংবাদিকতা করেও, মেয়েদের কলেজে পড়িয়েও অনেক প্রস্তাব পেয়েও সাড়া দেইনি আগে মাকে সুস্থ করে বাড়িঘর ঠিক করে বাবার রহস্যজনক অকালমৃত্যুর রহস্য উদঘাটন করে তারপর একবারে বিয়ে করবো বলে। আমার চেহারা বা যোগ্যতার কি কমতি আছে কোনো যে মেয়ে পাব না?

মামা-কাকারা নিজেদের নিয়েই ব্যস্ত। বড় মামা খোকন মিত্রর ফরিদপুর বাজারে দোকান, সিংপাড়ায় ৪ তলা বিল্ডিং, খোঁজ নেয় না। মেঝো মামা বিপ্লব মিত্র, ভাঙা কে,এম কলেজের বাংলার প্রধান ছিলেন। মামী লতিকা ঘোষ ভাঙার জান্দী স্কুলের প্রধান শিক্ষক। ভাঙা ও ফরিদপুরে তাঁদের একাধিক বাড়ি ও ফ্ল্যাট। ছোট মামা গৌতম মিত্র পূজা উদযাপন ফ্রন্টের ঢাকা মহানগরের কমিটির সভাপতি, বিশাল বিজনেসম্যান, নিজের গার্মেন্টস। মেঝো কাকা শিবু গুহ ফরিদপুর মহিম স্কুল মোরে আর্টের কাজ করে। ছোট কাকা (সৎ) বিজয় গুহ মনা বসুন্ধরা গ্রুপে চাকরি করেন, আমার বাবা-কাকাদের সব দখলে নিয়ে বসে আছেন পানি উন্নয়ন বোর্ডের পিছে, ৫ শতাংশের বাড়ির ভাগ আমরা পাইনি। আমার বাবার করা পাকা ঘর তিনি ভাড়া দিয়ে খান গত ৩০ বছর ধরে। দুই কাকাকে তিনি ও তার মা নির্বাসনে পাঠিয়েছেন দেশের বাইরে। একজন সেখানে রহস্যজনকভাবে মৃত্যুবরণ করেছেন, আরেকজন ধুকে ধুকে বেঁচে আছেন।

বাবার রহস্যজনক অকালমৃত্যুর পর মৃত্যুর কারণ অনুসন্ধান করেননি, একটা জিডিও না করে ও আমার ইচ্ছায় লাশ মাটিচাপা (সমাধি) না দিয়ে শ্মশানে নিয়ে দাহ করে দিয়েছেন মামা-কাকারা। কেউ ঝামেলায় যেতে চাননি। আমি তখন নাবালক। ফলে মৃত্যুর কারণ জানার আর উপায় নাই। তবুও একটা আবেদন দিয়েছিলাম প্রশাসনের কাছে বছর দুই আগে, কিন্তু তদন্তে আগ্রগতি নাই। বাবার কষ্টে আজ ১৬ বছর পরেও আমি কাঁদি, কিছু ভালো লাগে না, কিছু করতে আগ্রহ পাই না। কীভাবে যে জীবনের সবচেয়ে প্রিয় মানুষটাকে হারিয়ে বেঁচে আছি, জানি না। একবেলাও যাকে না দেখে থাকতে পারতাম না, আজ ১৬+ বছর তাঁর দেখা নাই, গায়ের স্পর্শ নাই, আদর নাই! তবে মামা-মাসি-কাকা-পিসিরা বাবার শ্রাদ্ধশান্তি অনুষ্ঠানের খরচ দিয়েছিলেন (যা আমি পরিশোধ করছি) ও ব্যবস্থাপনার দায়িত্ব পালন করেছিলেন। এটুকু করেই তাঁদের দায়িত্ব শেষ। আর খবর নাই! অথচ এমন দু:সময়ে একটা ফোনকলেও মনে সাহস বাড়ে।

যাহোক, আমার জায়গায় অন্য কেউ থাকলে এই কথা শুনে ও রেকর্ড করে স্কুলপড়ুয়া এলাকার কিশোর গ্যাং এর নেতা এই মনীষের হাত-পা আগে ভাঙতো, তারপর মুরুব্বিদের কাছে বা থানায় বিচার দিতো। আমি এখানে লিখেই বিচার দিলাম। কারণ আমার মনটা খুব খারাপ। শরীরটাও ভালো নেই। আর ওরা এটাই চাইছে আমি ওদের গাড়ি গাঙি, বাড়ি ভাঙি, ওদেরকে মারি। তাই এমন উস্কানি দিচ্ছে। আমি ও আমার মা গত ১৬ বছর এমন অনেক উস্কানি সহ্য করে এই পর্যন্ত এসেছি। আমার প্রোফাইলে উল্লেখ করা অর্জনগুলো এই পরিবেশে থেকে আর কেউ অর্জন করতে পারেনি। মনীষের এখনও অনেক পথ বাকি। আগে আমার এই অর্জনগুলো একটাও ওর বাবা-মা আত্মীয়-স্বজনের হেল্প নিয়ে করে দেখাক যা আমি কারো হেল্প ছাড়াই করেছি। ওর নিজের বাবা আমার বয়সের আগে না পরে বিয়ে করেছে সেই খবর নিক। নিজে একটা বিয়ে করুক, বোনদের বিয়ে দিক। ওর বড় বোনকে তো আওয়ামী লীগের আমলে এত বড় নেতা হয়েও ওর বাবা সরকারি মেডিক্যালে ভর্তি করাতে পারে নাই। ফরিদপুরের স্বনামধন্য প্রাইভেট মেডিক্যাল কলেজকে বাধ্য করেছে নিজের এলাকার প্রভাব খাটিয়ে মেয়েকে ভর্তি নিতে। আমি পরীক্ষা ১ মাস আগে এভাবে বাবাকে না হারালে সরকারি মেডিক্যালেই চান্স পেতাম, ০.৫ এর জন্য বাদ যেতাম না। পরীক্ষার আগের রাত এবং পরীক্ষার হলেও আমাকে স্বাধীনভাবে পরীক্ষা দিতে দেয়নি। তারপরেও আমি ঢাবিতে পড়েছি। আর কোথাও চান্স পায়নি বলেই এখানে ভর্তি হয়েছে। লজ্জা থাকলে আমার পিছে এভাবে লাগতো না। ফরিদপুর ডায়াবেটিক মেডিক্যাল কলেজ আর এক বছর আগে চালু হলে আমি মেধাতেই ফ্রিতে পড়তে পারতাম, আমার বাবা কলেজ প্রতিষ্ঠায় অবদান রেখেছিলেন যা বর্তমান সেক্রেটারি সামাদ কাকুকে জিজ্ঞেস করলেই জানা যাবে। আমাকে নিতে না পেরে ভাইভায় বাবার পরিচয় পেয়ে আমার কাকাতো বোনকে নিয়েছেন তিনি। আমার দুর্ভাগ্য সেই বোনও বাবার অবদান স্বীকার করে না এই নেতাদের ভয়ে!

আমি প্রশাসন-পুলিশ-সেনা ও অত্র এলাকার মুরুব্বিদের কাছে এই অপমানের বিচার চাইছি। এমন অপমান সইতে না পেরে অনেকে মার্ডার করে, আবার অনেকে সুইসাইড করে। আমি এর কোনোটাই করলাম না। আশা করি আপনারা এর বিচার করবেন। নাহলে পরেরবার আমি নিজেই আইন হাতে তুলে নেবো। জয় বাংলা।

বিস্তারিত: Click This Link
সর্বশেষ এডিট : ০৫ ই মার্চ, ২০২৫ দুপুর ২:২০
৪টি মন্তব্য ৩টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

কাল মার্কস, পুঁজিবাদ ও বাংলাদেশের বাস্তবতা: কমিউনিজম কি এখনো প্রাসঙ্গিক?

লিখেছেন সৈয়দ কুতুব, ১৪ ই মার্চ, ২০২৫ রাত ৮:২৭


আজ ১৪ মার্চ, কাল মার্কসের মৃত্যুবার্ষিকী। দার্শনিক, অর্থনীতিবিদ ও সমাজবিজ্ঞানী হিসেবে তিনি মানব সভ্যতার ইতিহাসে এক অনন্য স্থান অধিকার করে আছেন। তাঁর চিন্তাধারা শ্রমিক শ্রেণির মুক্তির লক্ষ্যে গড়ে... ...বাকিটুকু পড়ুন

মুরহা ধাওয়াইল্লেহ, আন্ডা ভোনছে…….

লিখেছেন আহমেদ জী এস, ১৪ ই মার্চ, ২০২৫ রাত ১০:০০



২৪’এর জুলাই আগষ্টের ছাত্র জনতার অভ্যুত্থান যে বৈপ্লবিক পরিবর্তনের সুযোগ এনে দিতে পারতো দেশটিতে তা আর হতে দিলো কই কিছু কিছু রাজনীতিবিদ আর... ...বাকিটুকু পড়ুন

ড: আরেফিন সিদ্দিকের সময় যারা ঢাকা ইউনিভার্সিটি থেকে বের হয়েছে!

লিখেছেন শূন্য সারমর্ম, ১৪ ই মার্চ, ২০২৫ রাত ১০:১৫






ড: আরেফিন সিদ্দিক (১৯৫৩-২০২৫ ) ২ মেয়াদের ৮ বছর ভিসি ছিলেন; উনার ছাত্রদের থেকে সরকারের উঁচু পদে চাকুরী ( ব্যুরোক্রেট, নন ক্যাডার, পলিসি-ম্যাকার ) করছে কমপক্ষ ২০ হাজার ছাত্র' এদের... ...বাকিটুকু পড়ুন

পিনাকি আসলে কি?

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ১৪ ই মার্চ, ২০২৫ রাত ১০:২৬



গেছদাদা্ মনে করেন পিনাকি আসলে ‘র’ এর এজেন্ট। কারণ ‘র’ তাকে হত্যা করে নাই।শেখ হাসিনা ভারতে গেছিলেন সেখান থেকে শক্তি সঞ্চয় করে আবার ক্ষমতা দখল করার জন্য। কিন্তু... ...বাকিটুকু পড়ুন

ভারতের গণতন্ত্র এবং বাংলাদেশের বিরুদ্ধে ভারতীয় গণমাধ্যমের তথ্যসন্ত্রাস

লিখেছেন শ্রাবণধারা, ১৫ ই মার্চ, ২০২৫ দুপুর ১২:৪৩



জুলাই-আগস্টের গণঅভ্যুত্থান যেমন আমাদের দেশের রাজনৈতিক ও সাংস্কৃতিক সমস্যাগুলো উন্মোচিত করেছে, তেমনি এটি ভারতের বাংলাদেশ সংক্রান্ত কূটকৌশল, সাম্রাজ্যবাদী দৃষ্টিভঙ্গি এবং এর ষড়যন্ত্রগুলোকে সম্পূর্ণ প্রকাশ্যে এনেছে। শত্রু যখন তার চেহারা... ...বাকিটুকু পড়ুন

×