অনন্যা আমার খুবই প্রিয় একটি পত্রিকা। যা প্রধানত নারীদের পত্রিকা হিসেবেই স্বীকৃত। তথাপি এর বিভিন্ন প্রতিবেদন খুবই উপভোগ্য যা সবাইকে আকৃষ্ট করে। বাংলাদেশে থাকতে একজন ক্ষুদ্র কন্ট্রিবিউটর রাইটার হিসাবে অনন্যা ছিল আমার প্রধান টার্গেট। প্রতি বছর নারীদের অনন্যা শীর্ষ দশ সম্মাননা প্রদান খুবই প্রসংশার দাবীদার এ পাক্ষিকটি।
এ বছর সম্মাননাপ্রাপ্ত শীর্ষ 10 জন হলেন সমাজ কল্যাণে কুমিল্লা জেলার নারী চিকিৎসক ডা. যোবায়দা হান্নান, আদিবাসী বস্ত্রশিল্পকে সুপরিচিত করে তোলার জন্য পার্বত্য চট্টগ্রামের মঞ্জুলিকা চাকমা, ভাষা আন্দোলনে অসামান্য অবদানের জন্য বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ ও শিশুসাহিত্যিক হালিমা খাতুন, সংগঠক নূরজাহান বেগম, প্রযুক্তিতে অবদানের জন্য প্রকৌশলী আসমা হক, সাংবাদিকতায় সাহসিকতা ও দক্ষতা প্রদর্শনের জন্য সুমি খান, চার"কলায় বিশেষ অবদানের জন্য নাজলী লায়লা মনসুর, ক্ষুদ্রঋণ গ্রহণ করে ব্যাপক সফলতার জন্য শামীমা খাতুন, আইন ও নারী মানবাধিকার আন্দোলনে অসামান্য ভূমিকার জন্য সারা হোসেন এবং ক্রীড়া জগতে অবদানের জন্য মোল্লা সাবিরা।
সবাইকে আমার আন্তরিক অভিনন্দন। সেই সাথে অনন্যা সম্পাদক তাসমিমা হোসেন আপুকেও ধন্যবাদ এমন মহতী উদ্যোগ নেয়ার জন্য।
উল্লেখ্য, 1993 সাল থেকে পাক্ষিক অনন্যা নারীদের এই সম্মাননা দিয়ে আসছে।
সর্বশেষ এডিট : ৩১ শে ডিসেম্বর, ১৯৬৯ সন্ধ্যা ৭:০০