হয়তো ঝরে পড়েছিল সেখানে রাতে
মাটির মতো সে
মৃত কাব্যগুলো টেনে;
আচ্ছন্ন আগুন বারবার দাঁড়প্রান্তে চেয়ে
অস্থায়ী তুষারের গলে যাওয়া কিছু গন্ধে,
অগাধ তরাসে জ্বলন্ত গানের দরজায়,
সরাসরি কদর্যতায়,
যন্ত্র-সংগীতের অভ্যন্তরীণ ভুল বোঝাবুঝিতে
ঘাসের ও পিঁপড়ের তন্দ্রায়,
তীব্র নয় আসলে ঝুপঝুপ শূন্যতায়,
নিবিড় স্বস্তির ফুল বাগানে,
আকাশের হাঁটে সানাইয়ের খোঁজে,
বাতাসের শিশির নির্দ্বিধায় শুকিয়ে যাওয়া শব্দে,
এদিক ওদিক থাকা স্মৃতির আভা
জমিয়ে।
রাত্রি হাজার এসেছে আত্মহোমের বিস্মৃতিলোকে হেঁটে,
মুক্তির কষ্টে। নক্ষত্রের ফাঁসি দেয়া আলোয় দেখেছি
কবির দহন; সৃজনশীল কতোটা সময়– শব্দহীন
পাথুরে মানুষের পাতায়। রশ্মিময় সেদিন
সৃজনশীল সাগরের টেবিলে
এক রক্তক্ষরিত কবি অর্থহীন হয়েছিল।
খলিল জিবরান স্মরণে।
জন্ম: ০৬ জানুয়ারি, ১৮৮৩।
সর্বশেষ এডিট : ০৬ ই জানুয়ারি, ২০২০ রাত ৯:৩২