প্রথমে নাম ছিল রেলগেট মোড়। তারপর নামকরণ হয় গুলশান মোড় ও বিন্দুর মোড়। এরমধ্যে কেটে গেছে ৩ যুগের অধিক। সঠিক স্থানের সঠিক নামকরণ করতে লেগেছে প্রায় ৪০ বছর। এখানে তৈরি হয়েছে নয়নাভিরাম স্মৃতিস্তম্ভ। ১ম বার নির্মিত স্মৃতিস্তম্ভটি ভেঙ্গে ফেলে নতুন করে বর্তমান স্মৃতিস্তম্ভ স্থাপন করা হয়েছে, আশে পাশে করা হয়েছে বসার জায়গা এবং রাতের আলোকসজ্জা। সেই মোড়ের নাম এখন শহীদ কামারুজ্জামান চত্বর। জড়িয়ে আছে বাংলাদেশের প্রথম স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী এবং বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামের অন্যতম নেতা আবুল হাসনাত মোহাম্মদ কামারুজ্জামান এর নাম।
১ম নির্মিত শহীদ কামারুজ্জামান স্মৃতিস্তম্ভ, যা পরবর্তিতে ভেঙ্গে ফেলা হয়
রাত গভীর হলে এ চত্বর হয়ে উঠে মিডিয়া পল্লীতে। রাজশাহী ও ঢাকার পত্রিকার সাংবাদিকরা বসে চুটিয়ে আড্ডা জমান। চলে খবরাখবর আদান-প্রদান ও নানা গল্প। মাঝে মাঝে জড়ো হন নবীন-প্রবীণ রাজনীতিকরাও। তখন মনে হয় রাত কেবলই শুরু। রাজশাহীর ক্ষণজন্মা রাজনৈতিক বক্তিত্বদের মধ্যে শহীদ এএইচএম কামারুজ্জামান হেনা অন্যতম। তিনি বেড়ে উঠেন এ শহরের ধূলিকণার আদর-সোহাগে। আবার তিনি চিরনিদ্রায় শায়িত আছেন জন্মস্থান কাদিরগঞ্জের পারিবারিক কবরস্থানে।
শহীদ আ হ ম কামারুজ্জামান এর ছবি এবং জীবন বৃত্তান্ত সমৃদ্ধ নামফলক
তিনি ছিলেন জাতির জনক বঙ্গবন্ধুর এক্লাব রাজনৈতিক সহচর। ১৯৭৫ সালের ৩ নভেম্বর জেলখানায় অন্য তিন জাতীয় নেতার সঙ্গে ঘাতকের বুলেটে শহীদ হন তিনি। তারই যোগ্য উত্তরসূরী রাজশাহী সিটি করপোরেশনের বর্তমান মেয়র এএইচএম খায়রুজ্জামান লিটন। তার উদ্যোগে ২০১০ সালের ৩ নভেম্বর এএইচ কামারুজ্জানের স্মৃতিব¬ম্ভ রাজশাহী নগরীতে নির্মিত হয়। এর আগে স্মৃতিব¬ম্ভের ফলক উম্মোচন করেন শহীদ কামারুজ্জানের সহধর্মিনী জাহানারা কামারুজ্জামান।
মূল স্থাপনা
সৌন্দর্য বর্ধনে নির্মিত আরো কিছু স্থাপনা
বসার জায়গা এবং পানির কৃত্রিম ঝরনা
** পুরাতন ছবিটি ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত, পরের ছবিগুলো সেপ্টেম্বর মাসে তুলেছিলাম উইকিপিডিয়া’র জন্য।
প্রথমে নাম ছিল রেলগেট মোড়। তারপর নামকরণ হয় গুলশান মোড় ও বিন্দুর মোড়। এরমধ্যে কেটে গেছে ৩ যুগের অধিক। সঠিক স্থানের সঠিক নামকরণ করতে লেগেছে প্রায় ৪০ বছর। এখানে তৈরি হয়েছে নয়নাভিরাম স্মৃতিস্তম্ভ। ১ম বার নির্মিত স্মৃতিস্তম্ভটি ভেঙ্গে ফেলে নতুন করে বর্তমান স্মৃতিস্তম্ভ স্থাপন করা হয়েছে, আশে পাশে করা হয়েছে বসার জায়গা এবং রাতের আলোকসজ্জা। সেই মোড়ের নাম এখন শহীদ কামারুজ্জামান চত্বর। জড়িয়ে আছে বাংলাদেশের প্রথম স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী এবং বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামের অন্যতম নেতা আবুল হাসনাত মোহাম্মদ কামারুজ্জামান এর নাম।
১ম নির্মিত শহীদ কামারুজ্জামান স্মৃতিস্তম্ভ, যা পরবর্তিতে ভেঙ্গে ফেলা হয়
রাত গভীর হলে এ চত্বর হয়ে উঠে মিডিয়া পল্লীতে। রাজশাহী ও ঢাকার পত্রিকার সাংবাদিকরা বসে চুটিয়ে আড্ডা জমান। চলে খবরাখবর আদান-প্রদান ও নানা গল্প। মাঝে মাঝে জড়ো হন নবীন-প্রবীণ রাজনীতিকরাও। তখন মনে হয় রাত কেবলই শুরু। রাজশাহীর ক্ষণজন্মা রাজনৈতিক বক্তিত্বদের মধ্যে শহীদ এএইচএম কামারুজ্জামান হেনা অন্যতম। তিনি বেড়ে উঠেন এ শহরের ধূলিকণার আদর-সোহাগে। আবার তিনি চিরনিদ্রায় শায়িত আছেন জন্মস্থান কাদিরগঞ্জের পারিবারিক কবরস্থানে।
শহীদ আ হ ম কামারুজ্জামান এর ছবি এবং জীবন বৃত্তান্ত সমৃদ্ধ নামফলক
তিনি ছিলেন জাতির জনক বঙ্গবন্ধুর এক্লাব রাজনৈতিক সহচর। ১৯৭৫ সালের ৩ নভেম্বর জেলখানায় অন্য তিন জাতীয় নেতার সঙ্গে ঘাতকের বুলেটে শহীদ হন তিনি। তারই যোগ্য উত্তরসূরী রাজশাহী সিটি করপোরেশনের বর্তমান মেয়র এএইচএম খায়রুজ্জামান লিটন। তার উদ্যোগে ২০১০ সালের ৩ নভেম্বর এএইচ কামারুজ্জানের স্মৃতিব¬ম্ভ রাজশাহী নগরীতে নির্মিত হয়। এর আগে স্মৃতিব¬ম্ভের ফলক উম্মোচন করেন শহীদ কামারুজ্জানের সহধর্মিনী জাহানারা কামারুজ্জামান।
মূল স্থাপনা
সৌন্দর্য বর্ধনে নির্মিত আরো কিছু স্থাপনা
বসার জায়গা এবং পানির কৃত্রিম ঝরনা
** পুরাতন ছবিটি ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত, পরের ছবিগুলো সেপ্টেম্বর মাসে তুলেছিলাম উইকিপিডিয়া’র জন্য।
সর্বশেষ এডিট : ০৩ রা নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:৪২