ইসলামের বিগত চৌদ্দশত বছরে চাঁদ নিয়ে এতো বিতর্ক হয়নি , কারণ পূর্বে পৃথিবীর যোগাযোগ ব্যবস্থা এতো উন্নতি সাধন করেনি , চন্দ্র উদয়ের খবর সেজন্য বড়জোর কয়েক কিলোমিটার অঞ্চলের মধ্যে ছড়িয়ে দেওয়া সম্ভব হতো মাত্র , সুতরাং তারা চাইলেও বিগত চৌদ্দশত বছরে সারা বিশ্বে একই দিনে ঈদ সিয়াম পালন সম্ভব হয়নি ! আর বস্তুত পৃথিবীর আধুনিকতার সর্বোচ্চ পর্যায়েও এমনটা সম্ভব নয় ! এর জবাব আসছে , তো উলামারাও এমন হাস্যকর ফতোয়া কিভাবে দিতে পারেন ?
এজন্য ইসলামী শরিয়ত বিষয়টিকে চন্দ্রের সাথে সম্পর্কিত করেছে এজন্য যারা পৃথিবীর যে প্রান্তেই হোক যখনই চাঁদ দেখবে এরপর সিন্ধান্ত নিবে । আর তাছাড়া একই দিনে পালন করতে আমাদের আপত্তি নেই , কিন্তু তা কি বাস্তবেও সম্ভব ? জবাব আসছে...
প্রশ্ন হচ্ছে চাঁদ কি সবাইকে দেখতে হবে ?
উত্তর না , কেননা ইসলাম এটাকে মাত্র দুজন গ্রহণযোগ্য ব্যক্তির সংবাদের ভিত্তিতে পালনযোগ্য করছে ,
এখন কথা হচ্ছে আধুনিক এই যুগে যদি দুজন ব্যক্তির এই সংবাদ সারা বিশ্বে ছড়িয়ে দেওয়া সম্ভব হয় , তো কেন আমরা ঈদ সিয়াম পালন করবো না ?
হ্যাঁ আপনার কথা ঠিক আছে , তো আপনি যেটা বলতে চাচ্ছেন ? একই দিনে ঈদ সিয়াম , আচ্ছা ভাই সর্বোচ্চ আধুনিকতার এই যুগেও কি একই দিনে ঈদ সিয়াম সম্ভব ? আচ্ছা দিন বলতে আপনি কি বুঝেন ? দ্বীনের সংজ্ঞা কি ?
আমরা জানি পৃথিবীর সমস্ত দেশ বা অঞ্চলে সময়ের পার্থক্য বিদ্যমান , শুধু সামান্য পার্থক্য নয় , দক্ষিণ আমেরিকার চিলি বা বলিভিয়া বা উত্তর আমেরিকার আলাস্কা স্টেট বা কানাডায় যখন সন্ধ্যা দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোতে তখন সকাল ,
অস্ট্রেলিয়া বা নিউজিল্যান্ডে যখন এক তারিখ এরও প্রায় চব্বিশ ঘন্টা পর আমেরিকার দেশগুলোতে এক তারিখ হবে , আর চাঁদ যেহেতু দিনের শেষেই দেখা মেলে তাহলে তো বিষয়টি আরোও ক্রিটিক্যাল !
এভাবে দেখতে গেলে একই দিনে কোনভাবেই সম্ভব নয় , কমপক্ষে দুইদিন লেগে যাবে , তাহলে এ দাবিটিই অযৌক্তিক !
ধরুন স্বাভাবিকভাবে আমেরিকা মহাদেশে সর্বপ্রথম চাঁদ দেখা যাবে , এর উপর ভিত্তি করে যখন তারা ঈদ - সিয়াম পালন করবে , তখন তাদের পুরো দিন অস্ট্রেলিয়া মহাদেশে রাত্র থাকবে , তাহলে স্বাভাবিকভাবেই তাদের একদিন পরে করতে হবে , আর দিন রাত মিলিয়ে হচ্ছে চব্বিশ ঘন্টা এর বারো ঘন্টা রাত বারো ঘন্টা দিন ( কোন কোন সময় কম বেশি হতে পারে ) তাহলে কোনভাবেই একদিনে সম্ভব নয় ! সম্ভব হতে হলে দিনের সময়সীমা কমপক্ষে চব্বিশ ঘন্টা হতে হবে , যা অসম্ভব !
সুতরাং যৌক্তিকভাবে দেখতে গেলে এটা পুরাই অযৌক্তিক দাবি , যদি এরকমও বলা হতো দুই দিনে ঈদ সিয়াম পালন , তাহলেও কিছুটা যৌক্তিক হতো !
সুতরাং চাইলেও এটা সম্ভব নয় ! এজন্যই OIC মতো সংস্থা উদ্যোগ নিলেও , তারা এমনটা করতে পারেনি !
বরং সুস্থ দাবি হচ্ছে যে সমস্ত এলাকার সময়ের ব্যবধান খুব বেশি নয় , তারা একসাথে করবে , আর এভাবে করতে গেলে অবশ্যই দেশ ভিত্তিক গ্রহণযোগ্য , এছাড়া সারা বিশ্বে আপনি কিভাবে একত্রে করবেন , ধরুন সৌদি আরবে যখন চাঁদ দেখা গেলো , সেকেন্ডের মাধ্যমে সেই সংবাদ সারা বিশ্বে ছড়িয়ে দেওয়া হলো , অথচ নিউজিল্যান্ডে তখন প্রায় ফজরের টাইম হয়ে গেছে তখন তারা কি করবে ? ফজর বাদ দিয়ে রামাদানের ক্বিয়ামুল লাইল আদায় করবে ?
যদিও ধরে নিলাম যেহেতু এটা নফল , বাদ দিলেও সমস্যা নেই তারা সেই অবস্থায় সেহরি খেয়ে রোজা রাখবে ?
প্রথম কথা সেহরি অবশ্যই ফজরের পূর্বে খেতে হয় , তখন সে সময়ও নেই , ধরে নিলাম যেহেতু সেহরি খাওয়াও সিয়ামের শর্ত নয় , সেহরিও বাদ !
আচ্ছা পবিত্র কোরআন এবং সহীহ হাদীসে কোথায় আমাদেরকে ফজর পর্যন্ত চন্দ্রের খবরের আশায় থাকতে বলা হয়েছে ?
ইসলাম কখনোই এধরণের অযৌক্তিক কোন বিধান মানুষের উপর প্রয়োগ করতে পারেনা !
সুতরাং অঞ্চল ভিত্তিক ঈদ সিয়ামই দলিল এবং যুক্তিসংগত , আমি জানি এরপরও কিছু লোক বিতর্ক বা পরিবেশ গরম করার চেষ্টা করবে ! কেননা আজকাল কিছু গ্রুপ বা দলের মূল এজেন্ডাই হচ্ছে একই দিনে ঈদ সিয়ামের নামে মুসলিম উম্মাহর একতা !
অথচ পবিত্র কোরআন এবং সূন্নাহর কোথায় আমাদেরকে এভাবে একত্রিত হতে বলা হয়েছে ?
আধুনিক যুগ জিজ্ঞাসার জবাব অবশ্যই আমাদের জীবিত কিবারুল উলামাদের থেকে নিতে হবে , কেননা তারা সবকিছু বিচার বিশ্লেষণ করে ইজতেহাদ করে ফতোয়া দিয়ে থাকেন , তারাই ইসলামের সবচেয়ে বিজ্ঞ ব্যক্তি , আর মোটামুটি এখন জীবিত এমন একজন কিবারুল উলামাও নেই যে এমন দাবি করেছে বা এর স্বপক্ষে কথা বলছে , সুতরাং ঐক্যের নামে উম্মাহর মাঝে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিকারী এসমস্ত বেশি বুঝা গ্রুপ বা ফের্কা হতে সাবধান ! এরা না বুঝে কোরআন এবং সুন্নাহর মর্ম , না বুঝে আলেমদের মর্ম ! এরা দু চার পাতা পড়ে নিজেদেরকে উম্মাহর রাহবার ভাবা শুরু করেছে ! এভাবেই যুগে পবিত্র কোরআন এবং সহীহ সুন্নাহর বুঝ সালাফদের থেকে না নেওয়ার ফলে অসংখ্য বিভ্রান্ত গ্রুপ বা ফের্কার উপদ্রব হয়েছে ! সুতরাং আবারও সাবধান ! এরাই পবিত্র কোরআন এবং সহীহ সুন্নাহর নামে চমৎকার চমৎকার কথা বলে , কিন্তু যখনই তাদের বলা হয় এই মত কে দিয়েছে ? আপনি যেভাবে ব্যখ্যা করছেন বা বুঝছেন এভাবে বা এরকম কি আমাদের সালাফগণ ব্যখ্যা করেছেন বা বুঝেছেন ? তখন তাদের উত্তর আরে তারা কি জানে ! আমরা হলাম মুজতাহিদ আমরাই কোরআন এবং সুন্নাহ সবচেয়ে ভালো বুঝি ! ঠিক এভাবেই খারেজীদের উদ্ভব ঘটেছিল !
সুতরাং আবারও সাবধান !
পরিশেষে বলতে চাই , এরপরও যদি আপনাদের এই দাবি মেনে নেওয়া হয় , তবুও এর জন্য অবশ্যই রাষ্ট্রীয় ঘোষণার মাধ্যমে হতে হবে , কিন্তু আপনারা কতিপয় গ্রুপ যদি দেশের সমস্ত মুসলিমদের বাদ দিয়ে একা একাই করতে চান ! তাহলে এটা ঐক্যের লক্ষণ হলো কিভাবে ? বরং এটাই তো বিশৃঙ্খলা আর বিভক্তির একটি বড় কারণ হয়ে দাড়ালো !
আল্লাহ তায়ালা আমাদেরকে হেদায়েত এবং সুবোধ দান করুন আমিন । ইসলামের বিগত চৌদ্দশত বছরে চাঁদ নিয়ে এতো বিতর্ক হয়নি , কারণ পূর্বে পৃথিবীর যোগাযোগ ব্যবস্থা এতো উন্নতি সাধন করেনি , চন্দ্র উদয়ের খবর সেজন্য বড়জোর কয়েক কিলোমিটার অঞ্চলের মধ্যে ছড়িয়ে দেওয়া সম্ভব হতো মাত্র , সুতরাং তারা চাইলেও বিগত চৌদ্দশত বছরে সারা বিশ্বে একই দিনে ঈদ সিয়াম পালন সম্ভব হয়নি ! আর বস্তুত পৃথিবীর আধুনিকতার সর্বোচ্চ পর্যায়েও এমনটা সম্ভব নয় ! এর জবাব আসছে , তো উলামারাও এমন হাস্যকর ফতোয়া কিভাবে দিতে পারেন ?
এজন্য ইসলামী শরিয়ত বিষয়টিকে চন্দ্রের সাথে সম্পর্কিত করেছে এজন্য যারা পৃথিবীর যে প্রান্তেই হোক যখনই চাঁদ দেখবে এরপর সিন্ধান্ত নিবে । আর তাছাড়া একই দিনে পালন করতে আমাদের আপত্তি নেই , কিন্তু তা কি বাস্তবেও সম্ভব ? জবাব আসছে...
প্রশ্ন হচ্ছে চাঁদ কি সবাইকে দেখতে হবে ?
উত্তর না , কেননা ইসলাম এটাকে মাত্র দুজন গ্রহণযোগ্য ব্যক্তির সংবাদের ভিত্তিতে পালনযোগ্য করছে ,
এখন কথা হচ্ছে আধুনিক এই যুগে যদি দুজন ব্যক্তির এই সংবাদ সারা বিশ্বে ছড়িয়ে দেওয়া সম্ভব হয় , তো কেন আমরা ঈদ সিয়াম পালন করবো না ?
হ্যাঁ আপনার কথা ঠিক আছে , তো আপনি যেটা বলতে চাচ্ছেন ? একই দিনে ঈদ সিয়াম , আচ্ছা ভাই সর্বোচ্চ আধুনিকতার এই যুগেও কি একই দিনে ঈদ সিয়াম সম্ভব ? আচ্ছা দিন বলতে আপনি কি বুঝেন ? দ্বীনের সংজ্ঞা কি ?
আমরা জানি পৃথিবীর সমস্ত দেশ বা অঞ্চলে সময়ের পার্থক্য বিদ্যমান , শুধু সামান্য পার্থক্য নয় , দক্ষিণ আমেরিকার চিলি বা বলিভিয়া বা উত্তর আমেরিকার আলাস্কা স্টেট বা কানাডায় যখন সন্ধ্যা দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোতে তখন সকাল ,
অস্ট্রেলিয়া বা নিউজিল্যান্ডে যখন এক তারিখ এরও প্রায় চব্বিশ ঘন্টা পর আমেরিকার দেশগুলোতে এক তারিখ হবে , আর চাঁদ যেহেতু দিনের শেষেই দেখা মেলে তাহলে তো বিষয়টি আরোও ক্রিটিক্যাল !
এভাবে দেখতে গেলে একই দিনে কোনভাবেই সম্ভব নয় , কমপক্ষে দুইদিন লেগে যাবে , তাহলে এ দাবিটিই অযৌক্তিক !
ধরুন স্বাভাবিকভাবে আমেরিকা মহাদেশে সর্বপ্রথম চাঁদ দেখা যাবে , এর উপর ভিত্তি করে যখন তারা ঈদ - সিয়াম পালন করবে , তখন তাদের পুরো দিন অস্ট্রেলিয়া মহাদেশে রাত্র থাকবে , তাহলে স্বাভাবিকভাবেই তাদের একদিন পরে করতে হবে , আর দিন রাত মিলিয়ে হচ্ছে চব্বিশ ঘন্টা এর বারো ঘন্টা রাত বারো ঘন্টা দিন ( কোন কোন সময় কম বেশি হতে পারে ) তাহলে কোনভাবেই একদিনে সম্ভব নয় ! সম্ভব হতে হলে দিনের সময়সীমা কমপক্ষে চব্বিশ ঘন্টা হতে হবে , যা অসম্ভব !
সুতরাং যৌক্তিকভাবে দেখতে গেলে এটা পুরাই অযৌক্তিক দাবি , যদি এরকমও বলা হতো দুই দিনে ঈদ সিয়াম পালন , তাহলেও কিছুটা যৌক্তিক হতো !
সুতরাং চাইলেও এটা সম্ভব নয় ! এজন্যই OIC মতো সংস্থা উদ্যোগ নিলেও , তারা এমনটা করতে পারেনি !
বরং সুস্থ দাবি হচ্ছে যে সমস্ত এলাকার সময়ের ব্যবধান খুব বেশি নয় , তারা একসাথে করবে , আর এভাবে করতে গেলে অবশ্যই দেশ ভিত্তিক গ্রহণযোগ্য , এছাড়া সারা বিশ্বে আপনি কিভাবে একত্রে করবেন , ধরুন সৌদি আরবে যখন চাঁদ দেখা গেলো , সেকেন্ডের মাধ্যমে সেই সংবাদ সারা বিশ্বে ছড়িয়ে দেওয়া হলো , অথচ নিউজিল্যান্ডে তখন প্রায় ফজরের টাইম হয়ে গেছে তখন তারা কি করবে ? ফজর বাদ দিয়ে রামাদানের ক্বিয়ামুল লাইল আদায় করবে ?
যদিও ধরে নিলাম যেহেতু এটা নফল , বাদ দিলেও সমস্যা নেই তারা সেই অবস্থায় সেহরি খেয়ে রোজা রাখবে ?
প্রথম কথা সেহরি অবশ্যই ফজরের পূর্বে খেতে হয় , তখন সে সময়ও নেই , ধরে নিলাম যেহেতু সেহরি খাওয়াও সিয়ামের শর্ত নয় , সেহরিও বাদ !
আচ্ছা পবিত্র কোরআন এবং সহীহ হাদীসে কোথায় আমাদেরকে ফজর পর্যন্ত চন্দ্রের খবরের আশায় থাকতে বলা হয়েছে ?
ইসলাম কখনোই এধরণের অযৌক্তিক কোন বিধান মানুষের উপর প্রয়োগ করতে পারেনা !
সুতরাং অঞ্চল ভিত্তিক ঈদ সিয়ামই দলিল এবং যুক্তিসংগত , আমি জানি এরপরও কিছু লোক বিতর্ক বা পরিবেশ গরম করার চেষ্টা করবে ! কেননা আজকাল কিছু গ্রুপ বা দলের মূল এজেন্ডাই হচ্ছে একই দিনে ঈদ সিয়ামের নামে মুসলিম উম্মাহর একতা !
অথচ পবিত্র কোরআন এবং সূন্নাহর কোথায় আমাদেরকে এভাবে একত্রিত হতে বলা হয়েছে ?
আধুনিক যুগ জিজ্ঞাসার জবাব অবশ্যই আমাদের জীবিত কিবারুল উলামাদের থেকে নিতে হবে , কেননা তারা সবকিছু বিচার বিশ্লেষণ করে ইজতেহাদ করে ফতোয়া দিয়ে থাকেন , তারাই ইসলামের সবচেয়ে বিজ্ঞ ব্যক্তি , আর মোটামুটি এখন জীবিত এমন একজন কিবারুল উলামাও নেই যে এমন দাবি করেছে বা এর স্বপক্ষে কথা বলছে , সুতরাং ঐক্যের নামে উম্মাহর মাঝে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিকারী এসমস্ত বেশি বুঝা গ্রুপ বা ফের্কা হতে সাবধান ! এরা না বুঝে কোরআন এবং সুন্নাহর মর্ম , না বুঝে আলেমদের মর্ম ! এরা দু চার পাতা পড়ে নিজেদেরকে উম্মাহর রাহবার ভাবা শুরু করেছে ! এভাবেই যুগে পবিত্র কোরআন এবং সহীহ সুন্নাহর বুঝ সালাফদের থেকে না নেওয়ার ফলে অসংখ্য বিভ্রান্ত গ্রুপ বা ফের্কার উপদ্রব হয়েছে ! সুতরাং আবারও সাবধান ! এরাই পবিত্র কোরআন এবং সহীহ সুন্নাহর নামে চমৎকার চমৎকার কথা বলে , কিন্তু যখনই তাদের বলা হয় এই মত কে দিয়েছে ? আপনি যেভাবে ব্যখ্যা করছেন বা বুঝছেন এভাবে বা এরকম কি আমাদের সালাফগণ ব্যখ্যা করেছেন বা বুঝেছেন ? তখন তাদের উত্তর আরে তারা কি জানে ! আমরা হলাম মুজতাহিদ আমরাই কোরআন এবং সুন্নাহ সবচেয়ে ভালো বুঝি ! ঠিক এভাবেই খারেজীদের উদ্ভব ঘটেছিল !
সুতরাং আবারও সাবধান !
পরিশেষে বলতে চাই , এরপরও যদি আপনাদের এই দাবি মেনে নেওয়া হয় , তবুও এর জন্য অবশ্যই রাষ্ট্রীয় ঘোষণার মাধ্যমে হতে হবে , কিন্তু আপনারা কতিপয় গ্রুপ যদি দেশের সমস্ত মুসলিমদের বাদ দিয়ে একা একাই করতে চান ! তাহলে এটা ঐক্যের লক্ষণ হলো কিভাবে ? বরং এটাই তো বিশৃঙ্খলা আর বিভক্তির একটি বড় কারণ হয়ে দাড়ালো !
আল্লাহ তায়ালা আমাদেরকে হেদায়েত এবং সুবোধ দান করুন আমিন ।
সর্বশেষ এডিট : ০৪ ঠা মে, ২০১৭ বিকাল ৫:১৯