somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

সারা বিশ্বে একই দিনে ঈদ ও সিয়াম , একটি বাস্তব ও যুক্তি তাত্ত্বিক বিশ্লেষণ

০৪ ঠা মে, ২০১৭ বিকাল ৫:১৯
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :



ইসলামের বিগত চৌদ্দশত বছরে চাঁদ নিয়ে এতো বিতর্ক হয়নি , কারণ পূর্বে পৃথিবীর যোগাযোগ ব্যবস্থা এতো উন্নতি সাধন করেনি , চন্দ্র উদয়ের খবর সেজন্য বড়জোর কয়েক কিলোমিটার অঞ্চলের মধ্যে ছড়িয়ে দেওয়া সম্ভব হতো মাত্র , সুতরাং তারা চাইলেও বিগত চৌদ্দশত বছরে সারা বিশ্বে একই দিনে ঈদ সিয়াম পালন সম্ভব হয়নি ! আর বস্তুত পৃথিবীর আধুনিকতার সর্বোচ্চ পর্যায়েও এমনটা সম্ভব নয় ! এর জবাব আসছে , তো উলামারাও এমন হাস্যকর ফতোয়া কিভাবে দিতে পারেন ?
এজন্য ইসলামী শরিয়ত বিষয়টিকে চন্দ্রের সাথে সম্পর্কিত করেছে এজন্য যারা পৃথিবীর যে প্রান্তেই হোক যখনই চাঁদ দেখবে এরপর সিন্ধান্ত নিবে । আর তাছাড়া একই দিনে পালন করতে আমাদের আপত্তি নেই , কিন্তু তা কি বাস্তবেও সম্ভব ? জবাব আসছে...

প্রশ্ন হচ্ছে চাঁদ কি সবাইকে দেখতে হবে ?
উত্তর না , কেননা ইসলাম এটাকে মাত্র দুজন গ্রহণযোগ্য ব্যক্তির সংবাদের ভিত্তিতে পালনযোগ্য করছে ,
এখন কথা হচ্ছে আধুনিক এই যুগে যদি দুজন ব্যক্তির এই সংবাদ সারা বিশ্বে ছড়িয়ে দেওয়া সম্ভব হয় , তো কেন আমরা ঈদ সিয়াম পালন করবো না ?
হ্যাঁ আপনার কথা ঠিক আছে , তো আপনি যেটা বলতে চাচ্ছেন ? একই দিনে ঈদ সিয়াম , আচ্ছা ভাই সর্বোচ্চ আধুনিকতার এই যুগেও কি একই দিনে ঈদ সিয়াম সম্ভব ? আচ্ছা দিন বলতে আপনি কি বুঝেন ? দ্বীনের সংজ্ঞা কি ?
আমরা জানি পৃথিবীর সমস্ত দেশ বা অঞ্চলে সময়ের পার্থক্য বিদ্যমান , শুধু সামান্য পার্থক্য নয় , দক্ষিণ আমেরিকার চিলি বা বলিভিয়া বা উত্তর আমেরিকার আলাস্কা স্টেট বা কানাডায় যখন সন্ধ্যা দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোতে তখন সকাল ,
অস্ট্রেলিয়া বা নিউজিল্যান্ডে যখন এক তারিখ এরও প্রায় চব্বিশ ঘন্টা পর আমেরিকার দেশগুলোতে এক তারিখ হবে , আর চাঁদ যেহেতু দিনের শেষেই দেখা মেলে তাহলে তো বিষয়টি আরোও ক্রিটিক্যাল !
এভাবে দেখতে গেলে একই দিনে কোনভাবেই সম্ভব নয় , কমপক্ষে দুইদিন লেগে যাবে , তাহলে এ দাবিটিই অযৌক্তিক !
ধরুন স্বাভাবিকভাবে আমেরিকা মহাদেশে সর্বপ্রথম চাঁদ দেখা যাবে , এর উপর ভিত্তি করে যখন তারা ঈদ - সিয়াম পালন করবে , তখন তাদের পুরো দিন অস্ট্রেলিয়া মহাদেশে রাত্র থাকবে , তাহলে স্বাভাবিকভাবেই তাদের একদিন পরে করতে হবে , আর দিন রাত মিলিয়ে হচ্ছে চব্বিশ ঘন্টা এর বারো ঘন্টা রাত বারো ঘন্টা দিন ( কোন কোন সময় কম বেশি হতে পারে ) তাহলে কোনভাবেই একদিনে সম্ভব নয় ! সম্ভব হতে হলে দিনের সময়সীমা কমপক্ষে চব্বিশ ঘন্টা হতে হবে , যা অসম্ভব !
সুতরাং যৌক্তিকভাবে দেখতে গেলে এটা পুরাই অযৌক্তিক দাবি , যদি এরকমও বলা হতো দুই দিনে ঈদ সিয়াম পালন , তাহলেও কিছুটা যৌক্তিক হতো !
সুতরাং চাইলেও এটা সম্ভব নয় ! এজন্যই OIC মতো সংস্থা উদ্যোগ নিলেও , তারা এমনটা করতে পারেনি !

বরং সুস্থ দাবি হচ্ছে যে সমস্ত এলাকার সময়ের ব্যবধান খুব বেশি নয় , তারা একসাথে করবে , আর এভাবে করতে গেলে অবশ্যই দেশ ভিত্তিক গ্রহণযোগ্য , এছাড়া সারা বিশ্বে আপনি কিভাবে একত্রে করবেন , ধরুন সৌদি আরবে যখন চাঁদ দেখা গেলো , সেকেন্ডের মাধ্যমে সেই সংবাদ সারা বিশ্বে ছড়িয়ে দেওয়া হলো , অথচ নিউজিল্যান্ডে তখন প্রায় ফজরের টাইম হয়ে গেছে তখন তারা কি করবে ? ফজর বাদ দিয়ে রামাদানের ক্বিয়ামুল লাইল আদায় করবে ?
যদিও ধরে নিলাম যেহেতু এটা নফল , বাদ দিলেও সমস্যা নেই তারা সেই অবস্থায় সেহরি খেয়ে রোজা রাখবে ?
প্রথম কথা সেহরি অবশ্যই ফজরের পূর্বে খেতে হয় , তখন সে সময়ও নেই , ধরে নিলাম যেহেতু সেহরি খাওয়াও সিয়ামের শর্ত নয় , সেহরিও বাদ !
আচ্ছা পবিত্র কোরআন এবং সহীহ হাদীসে কোথায় আমাদেরকে ফজর পর্যন্ত চন্দ্রের খবরের আশায় থাকতে বলা হয়েছে ?

ইসলাম কখনোই এধরণের অযৌক্তিক কোন বিধান মানুষের উপর প্রয়োগ করতে পারেনা !

সুতরাং অঞ্চল ভিত্তিক ঈদ সিয়ামই দলিল এবং যুক্তিসংগত , আমি জানি এরপরও কিছু লোক বিতর্ক বা পরিবেশ গরম করার চেষ্টা করবে ! কেননা আজকাল কিছু গ্রুপ বা দলের মূল এজেন্ডাই হচ্ছে একই দিনে ঈদ সিয়ামের নামে মুসলিম উম্মাহর একতা !
অথচ পবিত্র কোরআন এবং সূন্নাহর কোথায় আমাদেরকে এভাবে একত্রিত হতে বলা হয়েছে ?

আধুনিক যুগ জিজ্ঞাসার জবাব অবশ্যই আমাদের জীবিত কিবারুল উলামাদের থেকে নিতে হবে , কেননা তারা সবকিছু বিচার বিশ্লেষণ করে ইজতেহাদ করে ফতোয়া দিয়ে থাকেন , তারাই ইসলামের সবচেয়ে বিজ্ঞ ব্যক্তি , আর মোটামুটি এখন জীবিত এমন একজন কিবারুল উলামাও নেই যে এমন দাবি করেছে বা এর স্বপক্ষে কথা বলছে , সুতরাং ঐক্যের নামে উম্মাহর মাঝে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিকারী এসমস্ত বেশি বুঝা গ্রুপ বা ফের্কা হতে সাবধান ! এরা না বুঝে কোরআন এবং সুন্নাহর মর্ম , না বুঝে আলেমদের মর্ম ! এরা দু চার পাতা পড়ে নিজেদেরকে উম্মাহর রাহবার ভাবা শুরু করেছে ! এভাবেই যুগে পবিত্র কোরআন এবং সহীহ সুন্নাহর বুঝ সালাফদের থেকে না নেওয়ার ফলে অসংখ্য বিভ্রান্ত গ্রুপ বা ফের্কার উপদ্রব হয়েছে ! সুতরাং আবারও সাবধান ! এরাই পবিত্র কোরআন এবং সহীহ সুন্নাহর নামে চমৎকার চমৎকার কথা বলে , কিন্তু যখনই তাদের বলা হয় এই মত কে দিয়েছে ? আপনি যেভাবে ব্যখ্যা করছেন বা বুঝছেন এভাবে বা এরকম কি আমাদের সালাফগণ ব্যখ্যা করেছেন বা বুঝেছেন ? তখন তাদের উত্তর আরে তারা কি জানে ! আমরা হলাম মুজতাহিদ আমরাই কোরআন এবং সুন্নাহ সবচেয়ে ভালো বুঝি ! ঠিক এভাবেই খারেজীদের উদ্ভব ঘটেছিল !
সুতরাং আবারও সাবধান !

পরিশেষে বলতে চাই , এরপরও যদি আপনাদের এই দাবি মেনে নেওয়া হয় , তবুও এর জন্য অবশ্যই রাষ্ট্রীয় ঘোষণার মাধ্যমে হতে হবে , কিন্তু আপনারা কতিপয় গ্রুপ যদি দেশের সমস্ত মুসলিমদের বাদ দিয়ে একা একাই করতে চান ! তাহলে এটা ঐক্যের লক্ষণ হলো কিভাবে ? বরং এটাই তো বিশৃঙ্খলা আর বিভক্তির একটি বড় কারণ হয়ে দাড়ালো !

আল্লাহ তায়ালা আমাদেরকে হেদায়েত এবং সুবোধ দান করুন আমিন । ইসলামের বিগত চৌদ্দশত বছরে চাঁদ নিয়ে এতো বিতর্ক হয়নি , কারণ পূর্বে পৃথিবীর যোগাযোগ ব্যবস্থা এতো উন্নতি সাধন করেনি , চন্দ্র উদয়ের খবর সেজন্য বড়জোর কয়েক কিলোমিটার অঞ্চলের মধ্যে ছড়িয়ে দেওয়া সম্ভব হতো মাত্র , সুতরাং তারা চাইলেও বিগত চৌদ্দশত বছরে সারা বিশ্বে একই দিনে ঈদ সিয়াম পালন সম্ভব হয়নি ! আর বস্তুত পৃথিবীর আধুনিকতার সর্বোচ্চ পর্যায়েও এমনটা সম্ভব নয় ! এর জবাব আসছে , তো উলামারাও এমন হাস্যকর ফতোয়া কিভাবে দিতে পারেন ?
এজন্য ইসলামী শরিয়ত বিষয়টিকে চন্দ্রের সাথে সম্পর্কিত করেছে এজন্য যারা পৃথিবীর যে প্রান্তেই হোক যখনই চাঁদ দেখবে এরপর সিন্ধান্ত নিবে । আর তাছাড়া একই দিনে পালন করতে আমাদের আপত্তি নেই , কিন্তু তা কি বাস্তবেও সম্ভব ? জবাব আসছে...

প্রশ্ন হচ্ছে চাঁদ কি সবাইকে দেখতে হবে ?
উত্তর না , কেননা ইসলাম এটাকে মাত্র দুজন গ্রহণযোগ্য ব্যক্তির সংবাদের ভিত্তিতে পালনযোগ্য করছে ,
এখন কথা হচ্ছে আধুনিক এই যুগে যদি দুজন ব্যক্তির এই সংবাদ সারা বিশ্বে ছড়িয়ে দেওয়া সম্ভব হয় , তো কেন আমরা ঈদ সিয়াম পালন করবো না ?
হ্যাঁ আপনার কথা ঠিক আছে , তো আপনি যেটা বলতে চাচ্ছেন ? একই দিনে ঈদ সিয়াম , আচ্ছা ভাই সর্বোচ্চ আধুনিকতার এই যুগেও কি একই দিনে ঈদ সিয়াম সম্ভব ? আচ্ছা দিন বলতে আপনি কি বুঝেন ? দ্বীনের সংজ্ঞা কি ?
আমরা জানি পৃথিবীর সমস্ত দেশ বা অঞ্চলে সময়ের পার্থক্য বিদ্যমান , শুধু সামান্য পার্থক্য নয় , দক্ষিণ আমেরিকার চিলি বা বলিভিয়া বা উত্তর আমেরিকার আলাস্কা স্টেট বা কানাডায় যখন সন্ধ্যা দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোতে তখন সকাল ,
অস্ট্রেলিয়া বা নিউজিল্যান্ডে যখন এক তারিখ এরও প্রায় চব্বিশ ঘন্টা পর আমেরিকার দেশগুলোতে এক তারিখ হবে , আর চাঁদ যেহেতু দিনের শেষেই দেখা মেলে তাহলে তো বিষয়টি আরোও ক্রিটিক্যাল !
এভাবে দেখতে গেলে একই দিনে কোনভাবেই সম্ভব নয় , কমপক্ষে দুইদিন লেগে যাবে , তাহলে এ দাবিটিই অযৌক্তিক !
ধরুন স্বাভাবিকভাবে আমেরিকা মহাদেশে সর্বপ্রথম চাঁদ দেখা যাবে , এর উপর ভিত্তি করে যখন তারা ঈদ - সিয়াম পালন করবে , তখন তাদের পুরো দিন অস্ট্রেলিয়া মহাদেশে রাত্র থাকবে , তাহলে স্বাভাবিকভাবেই তাদের একদিন পরে করতে হবে , আর দিন রাত মিলিয়ে হচ্ছে চব্বিশ ঘন্টা এর বারো ঘন্টা রাত বারো ঘন্টা দিন ( কোন কোন সময় কম বেশি হতে পারে ) তাহলে কোনভাবেই একদিনে সম্ভব নয় ! সম্ভব হতে হলে দিনের সময়সীমা কমপক্ষে চব্বিশ ঘন্টা হতে হবে , যা অসম্ভব !
সুতরাং যৌক্তিকভাবে দেখতে গেলে এটা পুরাই অযৌক্তিক দাবি , যদি এরকমও বলা হতো দুই দিনে ঈদ সিয়াম পালন , তাহলেও কিছুটা যৌক্তিক হতো !
সুতরাং চাইলেও এটা সম্ভব নয় ! এজন্যই OIC মতো সংস্থা উদ্যোগ নিলেও , তারা এমনটা করতে পারেনি !

বরং সুস্থ দাবি হচ্ছে যে সমস্ত এলাকার সময়ের ব্যবধান খুব বেশি নয় , তারা একসাথে করবে , আর এভাবে করতে গেলে অবশ্যই দেশ ভিত্তিক গ্রহণযোগ্য , এছাড়া সারা বিশ্বে আপনি কিভাবে একত্রে করবেন , ধরুন সৌদি আরবে যখন চাঁদ দেখা গেলো , সেকেন্ডের মাধ্যমে সেই সংবাদ সারা বিশ্বে ছড়িয়ে দেওয়া হলো , অথচ নিউজিল্যান্ডে তখন প্রায় ফজরের টাইম হয়ে গেছে তখন তারা কি করবে ? ফজর বাদ দিয়ে রামাদানের ক্বিয়ামুল লাইল আদায় করবে ?
যদিও ধরে নিলাম যেহেতু এটা নফল , বাদ দিলেও সমস্যা নেই তারা সেই অবস্থায় সেহরি খেয়ে রোজা রাখবে ?
প্রথম কথা সেহরি অবশ্যই ফজরের পূর্বে খেতে হয় , তখন সে সময়ও নেই , ধরে নিলাম যেহেতু সেহরি খাওয়াও সিয়ামের শর্ত নয় , সেহরিও বাদ !
আচ্ছা পবিত্র কোরআন এবং সহীহ হাদীসে কোথায় আমাদেরকে ফজর পর্যন্ত চন্দ্রের খবরের আশায় থাকতে বলা হয়েছে ?

ইসলাম কখনোই এধরণের অযৌক্তিক কোন বিধান মানুষের উপর প্রয়োগ করতে পারেনা !

সুতরাং অঞ্চল ভিত্তিক ঈদ সিয়ামই দলিল এবং যুক্তিসংগত , আমি জানি এরপরও কিছু লোক বিতর্ক বা পরিবেশ গরম করার চেষ্টা করবে ! কেননা আজকাল কিছু গ্রুপ বা দলের মূল এজেন্ডাই হচ্ছে একই দিনে ঈদ সিয়ামের নামে মুসলিম উম্মাহর একতা !
অথচ পবিত্র কোরআন এবং সূন্নাহর কোথায় আমাদেরকে এভাবে একত্রিত হতে বলা হয়েছে ?

আধুনিক যুগ জিজ্ঞাসার জবাব অবশ্যই আমাদের জীবিত কিবারুল উলামাদের থেকে নিতে হবে , কেননা তারা সবকিছু বিচার বিশ্লেষণ করে ইজতেহাদ করে ফতোয়া দিয়ে থাকেন , তারাই ইসলামের সবচেয়ে বিজ্ঞ ব্যক্তি , আর মোটামুটি এখন জীবিত এমন একজন কিবারুল উলামাও নেই যে এমন দাবি করেছে বা এর স্বপক্ষে কথা বলছে , সুতরাং ঐক্যের নামে উম্মাহর মাঝে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিকারী এসমস্ত বেশি বুঝা গ্রুপ বা ফের্কা হতে সাবধান ! এরা না বুঝে কোরআন এবং সুন্নাহর মর্ম , না বুঝে আলেমদের মর্ম ! এরা দু চার পাতা পড়ে নিজেদেরকে উম্মাহর রাহবার ভাবা শুরু করেছে ! এভাবেই যুগে পবিত্র কোরআন এবং সহীহ সুন্নাহর বুঝ সালাফদের থেকে না নেওয়ার ফলে অসংখ্য বিভ্রান্ত গ্রুপ বা ফের্কার উপদ্রব হয়েছে ! সুতরাং আবারও সাবধান ! এরাই পবিত্র কোরআন এবং সহীহ সুন্নাহর নামে চমৎকার চমৎকার কথা বলে , কিন্তু যখনই তাদের বলা হয় এই মত কে দিয়েছে ? আপনি যেভাবে ব্যখ্যা করছেন বা বুঝছেন এভাবে বা এরকম কি আমাদের সালাফগণ ব্যখ্যা করেছেন বা বুঝেছেন ? তখন তাদের উত্তর আরে তারা কি জানে ! আমরা হলাম মুজতাহিদ আমরাই কোরআন এবং সুন্নাহ সবচেয়ে ভালো বুঝি ! ঠিক এভাবেই খারেজীদের উদ্ভব ঘটেছিল !
সুতরাং আবারও সাবধান !

পরিশেষে বলতে চাই , এরপরও যদি আপনাদের এই দাবি মেনে নেওয়া হয় , তবুও এর জন্য অবশ্যই রাষ্ট্রীয় ঘোষণার মাধ্যমে হতে হবে , কিন্তু আপনারা কতিপয় গ্রুপ যদি দেশের সমস্ত মুসলিমদের বাদ দিয়ে একা একাই করতে চান ! তাহলে এটা ঐক্যের লক্ষণ হলো কিভাবে ? বরং এটাই তো বিশৃঙ্খলা আর বিভক্তির একটি বড় কারণ হয়ে দাড়ালো !

আল্লাহ তায়ালা আমাদেরকে হেদায়েত এবং সুবোধ দান করুন আমিন ।
সর্বশেষ এডিট : ০৪ ঠা মে, ২০১৭ বিকাল ৫:১৯
০টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

মি. চুপ্পুর পক্ষ নিয়েছে বিএনপি-জামাত; কারণ কী?

লিখেছেন সৈয়দ মশিউর রহমান, ৩১ শে অক্টোবর, ২০২৪ বিকাল ৩:৩৬


বিএনপি গত ১৬ বছর আম্লিগের এগুচ্ছ কেশও ছিড়তে পারেনি অথচ যখন ছাত্ররা গণহত্যাকারীদের হটিয়েছে তখন কেন বিএনপি চু্প্পুর পক্ষ নিচ্ছে? অনেকেই বলছে সাংবিধানিক শুন্যতা সৃষ্টি হবে তার সংগে বিএনপিও... ...বাকিটুকু পড়ুন

=এতো কাঁদাও কেনো=

লিখেছেন কাজী ফাতেমা ছবি, ৩১ শে অক্টোবর, ২০২৪ বিকাল ৫:০৬




আয়না হতে চেয়েছিলে আমার। মেনে নিয়ে কথা, তোমায় আয়না ভেবে বসি, দেখতে চাই তোমাতে আমি আর আমার সুখ দু:খ আনন্দ বেদনা। রোদ্দুরের আলোয় কিংবা রাতের আঁধারে আলোয় আলোকিত মনের... ...বাকিটুকু পড়ুন

ব্লগারেরা প্রেসিডেন্ট চুপ্পুমিয়াকে চান না, কিন্তু বিএনপি কেন চায়?

লিখেছেন সোনাগাজী, ৩১ শে অক্টোবর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:২৪



**** এখন থেকে ১৯ মিনিট পরে (বৃহ: রাত ১২'টায় ) আমার সেমিব্যান তুলে নেয়া হবে; সামুটিককে ধন্যবাদ। ****

***** আমাকে সেমিব্যান থেকে "জেনারেল" করা... ...বাকিটুকু পড়ুন

ফিকাহের পরিবর্তে আল্লাহর হাদিসও মানা যায় না

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ৩১ শে অক্টোবর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:০৪




সূরা: ৪ নিসা, ৮৭ নং আয়াতের অনুবাদ-
৮৭। আল্লাহ, তিনি ব্যতীত কোন ইলাহ নাই। তিনি তোমাদেরকে কেয়ামতের দিন একত্র করবেন, তাতে কোন সন্দেহ নাই। হাদিসে কে আল্লাহ থেকে বেশী... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ্‌ সাহেবের ডায়রি ।। পৃথিবীকে ঠান্ডা করতে ছিটানো হবে ৫০ লাখ টন হীরার গুঁড়ো

লিখেছেন শাহ আজিজ, ৩১ শে অক্টোবর, ২০২৪ রাত ৯:০২




জলবায়ূ পরিবর্তনের ফলে বেড়েছে তাপমাত্রা। এতে স্বাভাবিক জীবনযাত্রা ব্যাহত হচ্ছে। তাই উত্তপ্ত এই পৃথিবীকে শীতল করার জন্য বায়ুমণ্ডলে ছড়ানো হতে পারে ৫০ লাখ টন হীরার ধূলিকণা।... ...বাকিটুকু পড়ুন

×