somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

চরিত্র

১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:২৪
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :





আপনারা বিলি গ্রাহামকে চেনেন? বিলি গ্রাহামকে না চিনলেও তার কথাবার্তাকে চিনবেন।’হোয়েন ওয়েল্থ ইজ লস্ট, নাথিং ইজ লস্ট; হোয়েন হেল্থ ইজ লস্ট, সামথিং ইজ লস্ট; হোয়েন ক্যারেকটার ইজ লস্ট, অল ইজ লস্ট।’ বিলি গ্রাহামের এই কথা বাণী হিসেবে প্রতিষ্ঠা পেয়ে গেছে।

বিলি গ্রাহাম ছিলেন একজন ধর্মপ্রচারক। আমেরিকান। ১৯৪৯ সালের পর বিলি গ্রাহাম বেশ বিখ্যাত হয়ে উঠেছিলেন। তিনি এমনি অনেক বাক্য উচ্চারণ করেছিলেন যেগুলো বাণী হিসেবে প্রতিষ্ঠা পেয়ে গেছে। তার আরেকটি বাণী হল, ‘মাই হোম ইজ ইন হ্যাভেন, আই’ম জাস্ট ট্র্যাভেলিং থ্রু দ্য ওয়ার্ল্ড’ কিংবা ‘করেজ ইজ কন্টাজিয়াস...।’
প্রশ্ন হল, আমার বাড়ি স্বর্গে অথবা সাহস সংক্রামক- এইসব বাণীর চাইতে ‘চরিত্র গেল তো সব গেল’ বাণীটি কেন এত জয়প্রিয় হল?

ছোটবেলায় দেখা একটা হিন্দি সিনেমার চটুল গানেও এই বাণীর ব্যবহার দেখেছিলাম। ব্যবহারের এই চটুলতা আবেগপ্রবণ বাঙালির মননেও আসন গেড়ে বসেছে। সমাজেও এর বিস্তার শেকড় ছড়িয়েছে। চরিত্রর এই স্খলন একটা দিককেই নির্দেশ করছে। সেটা পুরুষ যদি গোপনে নারীর সঙ্গে সম্পর্ক স্থাপন করে, অথবা নারী যদি গোপনে পুরুষের সঙ্গে সম্পর্ক তৈরি করে তাহলে চরিত্রে সমস্যা আছে। মানে হল, চরিত্র আর চরিত্রর জায়গায় নাই। হীন হয়ে গেছে।

আসেন দেখি পাঠ্য বই চরিত্র বিষয়ে ছেলেমেয়েদের কী শেখায়। এসএসসি এইচএসসির পাঠ্য বইয়ে চরিত্র নিয়ে রচনা আছে। সেখানে ভূমিকায় লিখেছে, ‘সৃষ্টির ঊষা লগ্নে মানুষ সভ্য জীবন যাপন করত না। নানা বৈরী পরিবেশ ও হিংস্র জীব জন্তুর সাথে যুদ্ধ করে তাদের বেঁচে থাকতে হত। তাছাড়া মানুষে মানুষে গোত্রে গোত্রেও সংঘাত লেগেই থাকত। তাই হিংসা, বিদ্বেষ, হানাহানি ছিল মানুষদের অন্যতম বৈশিষ্ট্য। সেসময় পশুর সাথে মানুষের পার্থক্য ছিল না বললেই চলে। কিন্তু কালক্রমে মানুষের আচরণ থেকে পশুত্ব ঘুচে যায়। মানুষ ক্রমাগত চর্চার ফলে অর্জন করে নানা মানবীয় গুণাবলী। এসব মানবীয় গুণের সমষ্টিই হচ্ছে চরিত্র।’

কঠিন সব কথাবার্তা। এর মানে কী দাঁড়াল তবে? আসেন আরেকটু দেখি। চরিত্রর বৈশিষ্ট্য শিরোনাম দিয়ে লেখা আছে, ‘মানুষের বিভিন্ন অভ্যন্তরীন গুণাবলী যেমন সত্যবাদিতা, নিয়মানুবর্তিতা, অধ্যবসায়, শিষ্টাচার, সৌজন্যবোধ, শৃঙ্খলা, মানবপ্রেম, দেশপ্রেম, সাহসিকতা ইত্যাদি একত্রে মিলিত হয়ে কোনো ব্যক্তি হয়ে ওঠে চরিত্রবান।’

দেখা যাচ্ছে কেউ যদি মিথ্যাচার করে কিংবা অসৎ হয় তাহলেও তার চরিত্র সমস্যায় আক্রান্ত ধরে নিতে হবে। মানুষের সঙ্গে শিষ্টাচার বহির্ভূত আচরণ করলে, মানুষের প্রতি ভালোবাসা ধারণ না করলে তাকে চরিত্রহীন ধরে নেওয়া যেতে পারে।

কদিন আগে কথাসাহিত্যিক শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের চরিত্রহীন উপন্যাসটা আলোচনায় এসেছিল। হাতের কাছে বইটি নেই বলে ইন্টারনেটে খুঁজতে গিয়ে বেশ অবাকই হতে হল। কম করে হলেও ‘চরিত্রহীন’ বইটির পনেরো রকম প্রচ্ছদ পাওয়া গেল। প্রত্যেকেরই ‘চরিত্র’-ই ‘হীন’ হয়েছে কিনা জানি না তবে প্রত্যেক প্রকাশকই আপনাপন চারিত্রিক রুচি তুলে ধরেছেন প্রচ্ছদে।

আমার খুব মজা লাগল। আমি মূল বই রেখে খুঁটিয়ে খুঁটিয়ে চরিত্রহীনের প্রচ্ছদ চরিত্র দেখতে লাগলাম। সেসবের রঙ রূপ রস গন্ধ সত্যিই উৎসাহ উদ্দিপক।

আচ্ছা কেউ কী বলতে পারেন, সত্যবাদিতা, নিয়মানুবর্তিতা, অধ্যবসায়, শিষ্টাচার, সৌজন্যবোধ, শৃঙ্খলা, মানবপ্রেম, দেশপ্রেম, সাহসিকতা এইসব গুণাগুণ বাংলাদেশের কোন্ মানুষ নিজের মধ্যে ধারণ করেন? কোন শিক্ষক? কবি, সাহিত্যিক? সাংবাদিক? সরকারি কর্মচারী-কর্মকর্তা? পুলিশ? পীর?
আমি জানি না।

আমার একবন্ধু আছে ইনকাম ট্যাক্স অফিসার। খুব ভালো মানুষ। অনেক মোটা অঙ্কের বেতন পায়। আদর্শ স্বামী এবং পিতা। তার ছেলেমেয়েরা অনেক ভালো স্কুলে লেখাপড়া করে। স্ত্রী সন্তানের কোন চাওয়া সে অপূর্ণ রাখে না। সকালে ঘুম থেকে উঠে তৈরি হয়ে সে যখন অফিস রওনা হয় তখন ঘড়ির কাঁটা দুপুর একটার ঘরে পৌঁছে যায়। আবার তিন চারটা বাজতেই সে বাড়ির দিকে রওনা হয়। তার কোন সমস্যা হয় না। সম্ভবত অফিসেরও কোন সমস্যা হয় না। তার বেতন থেকে কখনও একটা টাকাও কাটা যায় না। উল্টো লোকে তার বাড়ি বয়ে এসে টাকা দিয়ে যায়। আর আমার বন্ধুটি আমার আরও আরও বন্ধুদের নিয়ে বাড়ির ছাদে আড্ডা জমান। আমার বন্ধুপত্নী তার স্বামীটি যে বাড়ির বাইরে গিয়ে উল্টাপাল্টা আড্ডায় সময় কাটাচ্ছেন না, এতেই খুশি।
আমার এই বন্ধুটি প্রতিবেশীদের ঈর্ষা, প্রতিবেশীপত্নীদের ঈর্ষা, আমাদের অনেক বন্ধুদেরও ঈর্ষা।

‘হিমু’ একবার এক পুলিশ অফিসারকে প্রশ্ন করেছিল, ‘স্যার, আপনার বেতন কত?’
পুলিশ অফিসার অবাক হয়ে জানতে চেয়েছিলেন, ‘কেন?’
জবাবে হিমু একটা হিসাব কষে দেখিয়েছিল। এক প্যাকেট বেনসনের দাম যদি একশ’ টাকা হয় তবে রোজ দুই প্যাকেট হিসাবে ছয় হাজার টাকা শুধু সিগারেটেই খরচ হয়। তারপর ছেলেমেয়ে বউ সংসারের খরচ তো আছেই। তাহলে একজন পুলিশ অফিসার কত টাকা বেতন পান?
এবার দেশে গিয়ে দেখলাম এক প্যাকেট বেনসন সিগারেটের দাম দু শ’ বিশ টাকা। তো দু প্যাকেট হিসাবে মাসিক খরচ তেরো হাজার দুইশ’ টাকা।
পুলিশের একজন সাব ইন্সপেক্টরের বেতন হল পাঁচ হাজার দুশ’ টাকা থেকে এগারো হাজার দুশ’ পঁয়ত্রিশ টাকা। আর এএসআইয়ের বেতন হল চার হাজার সাতশ’ টাকা থেকে নয় হাজার সাতশ’ পঁয়তাল্লিশ টাকা।
বিষয়টা দাঁড়াল, পুলিশের এসআই এবং এএসআইয়েরা বেতনের টাকা দিয়ে ধুমপান করেন এবং সত্যবাদিতা, নিয়মানুবর্তিতা, অধ্যবসায়, শিষ্টাচার, সৌজন্যবোধ, শৃঙ্খলা, মানবপ্রেম, দেশপ্রেম, সাহসিকতা দিয়ে স্ত্রী সংসার ছেলেমেয়ের খরচ চালান।
একথা ঢালাওভাবে সবার ক্ষেত্রে প্রযোজ্য নয়। তবে দশ বারো হাজার টাকা বেতন পাওয়া লোকেরা বেনসন যে ফুঁকবেন না, এই সিদ্ধান্তে আসতে বুদ্ধিজীবী হওয়া লাগে না।
তো ওই পুলিশ অফিসারে বাবা-মা, শ্বশুর-শাশুড়ি অথবা স্ত্রী-সন্তান কী অসৎ হওয়ার কারণে পুলিশ অফিসারকে চরিত্রহীন বলতে পেরেছে? ভাবতে পেরেছে কোনদিন? ভাববে কি?

খুব বোরিং লাগছে, না? চলেন একটু অন্যভাবে দেখার চেষ্টা করি। চরিত্র বিষয়ক রচনা বলছে, মানুষের চরিত্র গঠনের প্রক্রিয়া মূলত শুরু হয় শিশু কাল থেকেই। শিশুদের মনে যে ছাপ পড়ে তাই সারা জীবনের জন্য স্থায়ী হয়ে যায়।

আমরা ছোটবেলা থেকে আমাদের পড়ানো হয়েছে, এই দেশ আমার মা, এই মাটি আমার মা। কিন্তু বাস্তবতা হল, সবাই দেশকে গালাগালি করছেন। কেউ দেশে থাকতে চান না। কোনক্রমে দেশ ছেড়ে পালাতে পারলেই বেঁচে যান। শুধু তাই নয়, নিজে তো থাকতে চানই না, অপরকেও পালিয়ে যেতে নিরলসভাবে উৎসাহিত করেন। আর যারা বিদেশে অবস্থান করছেন তাদেরকেও দেশে ফিরতে নিরুৎসাহিত করছেন।

ক্লাস সেভেন একবার আমাদের স্কুল থেকে মতিঝিল এলাকার একটা স্কুলে টুর্নামেন্ট খেলতে গিয়েছিলাম। তো আমাদের ক্লাসের হয়ে কয়েকজন ছেলে খেলেছিল যারা আসলে আমাদের ক্লাসের ছিল না। আমাদের স্পোর্টস টিচারই পুরো ব্যবস্থা করেছিলেন। সেদিন ম্যাচে জেতাটাই মূখ্য হয়ে উঠেছিল। ম্যাচ যে সততার সঙ্গে খেলতে হয় সেটি ছিল উপেক্ষিত। তো সততার প্রতি এই উপেক্ষা চরিত্রে যদি প্রভাব বিস্তার করেই ফেলে তো এর দায় আপনি কার ঘাড়ে চাপাবেন?

পরিক্ষার প্রশ্নপত্র ফাঁস এখন একটা শিল্পর পর্যায়ে পৌঁছে গেছে। অভিভাবকেরাই নাকি পরিক্ষার দু একদিন আগে থেকে প্রশ্নপত্রর জন্য ছুটাছুটি করেন। তারপর ফাঁস হওয়া প্রশ্নপত্রে পাশ করানোর পর অভিভাবকেরা ছেলেমেয়েকে ডাক্তার বানাতে চান, ইঞ্জিনিয়ার বানাতে চান, চার্টাড অ্যাকাউন্টেন্ট বানাতে চান, কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারও বানাতে চান; কিন্তু কখনও রাজনীতিবিদ বানাতে চান না।
কেন চান না!

বেতনের টাকা দিয়ে ধুমপান করা এবং সত্যবাদিতা, নিয়মানুবর্তিতা, অধ্যবসায়, শিষ্টাচার, সৌজন্যবোধ, শৃঙ্খলা, মানবপ্রেম, দেশপ্রেম, সাহসিকতা দিয়ে স্ত্রী সংসার ছেলেমেয়ের খরচ চালানোর যে চর্চা পুলিশেরা করেন, রাজনীতিবিদরা সেই শিক্ষাটা দেন বলে? কিন্তু এই চর্চা তো প্রায় সকল সরকারি কর্মকর্তা কর্মচারিই করেন। তাহলে রাজনীতিবিদেরা কী দোষ করল!

কোন দোষ করে নাই। বিষয় হল, রাজনীতি যারা করেন তারা মোটামুটি সকল কিছুর উর্ধ্বে উঠে যান। ঈর্ষনীয় হয়ে ওঠেন। আক্ষরিক কোন কাজ না করেও সীমাহীন সম্পদের মালিক বনে যান। কেননা বাংলাদেশে রাজনীতি করতে গেলে অর্থনীতি জানা থাকা লাগে না, সমাজবিজ্ঞান জানা থাকা লাগে না, রাষ্ট্রবিজ্ঞান জানা থাকা লাগে না, কোন আদর্শও লাগে না। শুধু রাগী টাইপ হওয়া লাগে; আর সেই রাগ প্রতিপক্ষর ওপর ঝারতে পারার যোগ্যতাটা লাগে। সেই যোগ্যতা প্রমাণ করতে পারলেই খুব দ্রুত ফুলে ফেঁপে টাকার কুমির হয়ে যাওয়া যায়। তারপর পত্রিকায় শিরোনাম আসে, কোটিপতি ছাত্রনেতাদের গল্প। শিরোনামহীন এইরকম আরও কত যে আছে তার হিসাব কে জানে? ফলে কোন বাবা-মায়েরাই সন্তানকে রাজনীতিক বানাতে না চাইলেও দেশে রাজনীতিকের কোন অভাব কখনও হয় নি। হবেও না বোধ করি।

এদেশের মানুষের রাজনীতির অভিজ্ঞতা ঋদ্ধ বটে, তবে মধুর নয়। যেহেতু দীর্ঘ সময় ব্রিটিশ শাসনের অধীনে ছিল, ফলে সবসময়ই রাষ্ট্রর সঙ্গে সাধারণ মানুষের বৈরী সম্পর্ক ছিল। রাষ্ট্র পরিচালনা করেছে বিদেশি লোকে, কি ব্রিটিশ আর কি পাকিস্তান। সেকারণে এই বিদেশি লোকেদের জন্যে রাষ্ট্র পরিচালনাকে বাধাগ্রস্ত করা দরকার ছিল। হরতাল, ভাঙচুর ইত্যাদি মানুষ সমর্থন করেছে, পালন করেছে। উদ্দেশ্য ছিল এইসব বিদেশিদের তাড়ানো।

তারপর একাত্তর এল। যুদ্ধ হল। স্বাধীন বাংলাদেশ হল। কিন্তু হরতাল, ভাঙচুর, রাষ্ট্র অচল করে দেওয়া ইত্যাদি রাজনীতি করা লোকেদের চরিত্রে রয়েই গেল। রাষ্ট্রকে অচল করতে গিয়ে সাধারণ নাগরিকদের যে জীবন ওষ্ঠাগত হয়ে ওঠে সেটা ছায়া সরকার পাত্তা দেয় না। ওদিকে মুখে গণতন্ত্রর কথা বলতে বলতে মুখে ফেনা তুলে ফেলা রাষ্ট্র পরিচালকেরাও ব্রিটিশ কিংবা পাকিস্তানি শাসকের আদল হয়ে ওঠে।

তবে আমি আশাবাদী মানুষ। নিরাশ হতে আমার ভালো লাগে না। আমি জানি উপরের ওই সমীকরণের মানুষ তালিকার শীর্ষে থাকলেও সংখ্যাগরিষ্ঠ নয়। বাংলাদেশের সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষই ভালোমানুষ। এরা কারও সাতে পাঁচে থাকে না। চুপচাপ নিজেদের কাজ করে যায়। সংসার চালায়। ছেলেপুলে মানুষ করে। মোট কথা হল, বাংলাদেশটাকে এরাই বাঁচিয়ে রেখেছে। উপরের সমীকরণের মত যদি দেশের অর্ধেক মানুষও হত, তাহলে বাংলাদেশটা থাকত না। ধ্বংস হয়ে যেত। এই মানুষেরাই, এই মানুষদের সন্তানেরাই একদিন বাংলাদেশটাকে তুলে মাথা উঁচু করে দাঁড় করাবে।

আমি আশাবাদী মানুষ। নিরাশ হতে আমার ভালো লাগে না।
সর্বশেষ এডিট : ১৪ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৩:৪৯
৪টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

অন্তর্বর্তী সরকারে উপদেষ্টা নিয়োগ কারা দেয় ?

লিখেছেন মেঠোপথ২৩, ১৩ ই নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ৯:০৩

বৈষম্যবিরোধি আন্দোলনের সফল পরিসমাপ্তির পর আন্দোলনের কেন্দ্রীয় সমন্বয়কেরা ডক্টর ইউনুসকে দেশের ক্ষমতা গ্রহন করার আহবান সেই শহীদ মিনার থেকেই জানিয়েছিল। ডক্টর ইউনুস প্রথমে অরাজি হলেও পরে ছাত্রদের হাজারো অনুরোধের মুখে... ...বাকিটুকু পড়ুন

গণমুখী একটি চাওয়া

লিখেছেন ডঃ এম এ আলী, ১৩ ই নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ১০:২০


মানুষের মুখে হাসি ফুটুক,
আঁধার মুছে আলোর ছোঁয়া,
ক্লান্তিহীন পথ চলুক,
নতুন স্বপ্ন আনবে জোড়া।

দিনবদলের শপথ নিয়ে,
কাঁধে কাঁধ মিলে কাজ করে যাই,
নদীর স্রোতে ভেসে ভেসে
একটি স্রোতে মিলিয়ে যাই।

সবার তরে সমান বিচার,
ধনীর দুঃখীর,... ...বাকিটুকু পড়ুন

বাংলার একমাত্র অভিশপ্ত রাজনৈতিক দল আওয়ামীলীগ

লিখেছেন জ্যাকেল , ১৩ ই নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ১১:৫০

২৩শে জুন বাংলার শেষ স্বাধীন নবাব জনাব সিরাজ উদ দৌলা ব্রিটিশদের কাছ হেরে যান কেবলমাত্র মীরজাফর, জগৎশেট, রাজভল্লভ, ঘষেটিদের কারণে। বাংলার ইতিহাসে এই দিনটি একটি অভিশপ্ত দিন। এর পর থেকে... ...বাকিটুকু পড়ুন

সেকালের গ্রামের বিয়ের বর দেখা

লিখেছেন প্রামানিক, ১৩ ই নভেম্বর, ২০২৪ দুপুর ২:১৩


শহীদুল ইসলাম প্রামানিক

একদিন পরেই শুক্রবার। সকালেই বাবাকে ঐ বাড়ির ঘরবর (অর্থাৎ বর দেখা অনুষ্ঠানকে আঞ্চলিক ভাষায় ঘরবর বলে) উপলক্ষে ডাকা হয়েছে। বাবা সকালে গিয়ে বর দেখা উপলক্ষ্যে কি কি... ...বাকিটুকু পড়ুন

ওবায়েদুল কাদের কি মির্জা ফখরুলের বাসায় আছেন?

লিখেছেন রাজীব, ১৩ ই নভেম্বর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৩৮

"পালাবো না, পালিয়ে কোথায় যাবো? দরকার হলে মির্জা ফখরুলের বাসায় আশ্রয় নেবো। কি ফখরুল সাহেব, আশ্রয় দেবেন না?" ওবায়েদুল কাদের একটি জনসভায় এই কথাগুলো বলেছিলেন। ৫ই আগষ্টের পরে উনি মির্জা... ...বাকিটুকু পড়ুন

×