কত ভাল যে তোরে বাসি,
কেমনে বুঝাই?
কিসের মায়ায় যে কাছে টানস !
বুঝবার পারি না।
প্রত্যুষ সকাল , উত্তপ্ত দুপুর কী নিশীথ রাইতে
তোরেই শুধু দেহি- কল্পনায়
ভাবনায় ,চিন্তায় আমার চাইর পাশে।
বুকের মইধ্যে আমার-
লেলিহান আগুনের সাগর।
নিশিদিন তৃষ্ণার হল্কা
লাগে আমার মাথায়, তপ্ত করোটিতে হঠাৎ-
ওঠে মিলনের সাধ, অতৃপ্ত কামনা
তোরে দেইখা।
যখনি চক্ষের সামনে আমার -
দাড়াস তুই
বুকে তোলস মরণের সুনামি
সেই ঢেউয়ে
ভাইসা যাই আমি-কল্পনার কূলে।
চাইয়া দেখ্ - ঐ অচিন পাখি হইয়া
তুই উইড়া বেড়াইতাছস-
আমার মনের আকাশে,
এধার হইতে ওধার , এপার হইতে ওপার।
সে আকাশ জুইড়া
আছস খালি তুই!
সেইখানের পূর্ণিমার চান্দ-জলন্ত সুরুজ;
একমাত্র তুই।
তোর কোমল আদর, আমারে করে পাগল।
আবার তোর তেজ-
আমার কেন্ যে উদ্দীপ্ত করে,
আমি নিজেই জানি না!
সত্যিই তুই রাজরাণী, আমার গরিব খানার-
রত্ন একটা, আমি তোর-
কেনা গোলাম। কেমন কইরা বল
বুঝামু তোরে
কত ভাল যে তোরে বাসি?
সেপ্টেম্বর ২৬, ২০০৯ রাত্রি ২.৪০