এ ঘটনায় ভারতীয় সেনাবাহিনী তদন্ত শুরু করেছে। কর্মকর্তারা খতিয়ে দেখছেন, রাজস্থানের ৮২ সাঁজোয়া বাহিনীতে কর্মরত ওই লেফটেন্যান্ট কর্নেল পাকিস্তানের সাথে সীমান্ত সংক্রান্ত কোন তথ্য পাচার করেছেন কি-না।
অভিযুক্ত সেনা কর্মকর্তা ওই নারীর সাথে ‘মধুর সম্পর্কে’ জড়িয়েছেন, এ ধরনের অভিযোগকে অস্বীকার করেছে সেনাবাহিনী। মধুর সম্পর্কের ক্ষেত্রে কাউকে প্রথমে ভুলানো হয়, তারপর প্রতারণা করে তার কাছ থেকে তথ্য বা জিনিসপত্র হাতিয়ে নেওয়া হয়। এর আগে বিভিন্ন সংবাদ প্রতিবেদনে বলা হয়েছিল, অভিযুক্তের কাছ থেকে সেনাবাহিনীর দুটি ল্যাপটপ হারিয়ে গেছে।
একজন ঊর্ধ্বতন সেনা কর্মকর্তা বলেন, ‘ওই কর্মকর্তা কেবল মেয়েটির সঙ্গে চ্যাট করেছে, কোন শারীরিক সম্পর্কে জড়াননি। আর কোন ল্যাপটপও হারাননি।’
ভারতের ইন্টেলিজান্স ব্যুরো বলছে, শিবা নামের ওই নারী এর আগে আরেকজন ভারতীয় সেনা কর্মকর্তাকে পটিয়েছিলেন, যিনি বাংলাদেশের মিলিটারি একাডেমীতে প্রশিক্ষণ নিচ্ছিলেন
Click This Link