somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

রাষ্ট্রপতি তারুণ্যের রাজনৈতিক মাঠ উন্মুক্ত করুন...

২৩ শে এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৫:৫৫
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
মোমিন মেহেদী
ক্ষমতায় থাকলেই কেবল রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে আগ্রহ থাকে বাংলাদেশের রাজনীতিতে তৈরি হওয়া আমাদের রাজনীতির নামে অপরাজনীতিক দলগুলোর। যাদের কাছে রাজনীতির

অপর নাম ক্ষমতা, গণতন্ত্র মানেই ক্ষমতার অপব্যবহার আর যাচ্ছে তাই প্রয়োগ। যে কারনে নতুন প্রজন্ম বারবার দেখেছে যে, ক্ষমতাসীন দল না হলে দেশের সর্বোচ্চ নীতিনির্ধারণী পদ রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে কোনো আগ্রহই থাকে না রাজনৈতিক দলগুলোর। যার সর্বশেষ উদাহরণ বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় দেশের ২০তম রাষ্ট্রপতি নির্বাচিত হয়েছেন অস্থায়ী রাষ্ট্রপতি ও জাতীয় সংসদের স্পিকার আবদুল হামিদ অ্যাডভোকেট এমপি। এ নির্বাচনে ক্ষমতাসীন দল আওয়ামী লীগ ছাড়া অন্য কোনো রাজনৈতিক দল নিজেদের প্রার্থী দেয়নি। একই চিত্র দেখা গেছে, বিগত চার রাষ্ট্রপতি নির্বাচনেও। রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে সংসদ সদস্যরা ভোটার হলেও, তারা ভোটাধিকার প্রয়োগের সুযোগ নেননি অথবা নিতে চাননি। যে কারনে নতুন প্রজন্ম প্রত্যয়ের রাজনীতিতে তৈরি হচ্ছে এই তথাকথিত গণতন্ত্রের রাজনৈতিক পরিবর্তনের জন্য। শুধু এখানেই শেষ নয়; নতুন প্রজন্ম জাতীয় সংসদ নির্বাচনসহ সকল নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতার জন্য নিবেদিত হচ্ছে। তারা রাজনৈতিক পরিবর্তনে নিজেদের রাজনৈতিক সচেতনতা- মেধা এবং দক্ষতা প্রমাণে নেমেছে রাজপথে। শাহবাগ থেকে যে আন্দোলন সারাদেশে স্বাধীনতা বিরোধী-যুদ্ধাপরাধীদের ফাঁসির দাবীতে তৈরি হয়েছিলো; সেই আন্দোলন-ই রুপ নিচ্ছে নতুন প্রজন্মের রাজনৈতিক আন্দোলন হিসেবে। গড়ে উঠছে একাধিক রাজনৈতিক প্লাটফর্ম। কেননা, নতুন প্রজন্মের রাজনীতির সূতিকাগার ছিলো শাহবাগ; যা এখন সারাদেশে ছড়িয়ে পড়েছে। অতএব, বাংলাদেশের রাজনীতিকে আর ‘না’ নয়; নতুন প্রজন্ম ‘হ্যাঁ’ বলে এগিয়ে আসছে। সময় আসছে তারুণ্যের-নতুনের রাজনীতির। যে রাজনীতি সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আদর্শকে লালন করবে বাংলাদেশের রাজনীতিতে সত্যিকারের পরিবর্তন সাধনের জন্য। সাথে সাথে স্বাধীনতার স্বপক্ষের রাজনৈতিক কিংবদন্তি মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানী, শেরেবাংলা একে ফজলুল হক, হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী, ‘নিউক্লিয়াস’এর জনক সিরাজুল আলম খান, এম এম জলিল, সাবেক রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানসহ সকল স্বাধীনতাকামী বীরদের প্রতি সম্মান প্রদর্শন করবে। যাইহোক, যে কথা বলছিলাম; সে কথাটি হলো রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে নিজেদের প্রার্থী নির্বাচিত করতে পারবে না বলে প্রতিদ্বন্দ্বিতায় আসেনা অন্য রাজনৈতিক দলগুলো। যা ক্রমশ সাহসহীন ভীতুর রাজনীতি তৈরি করছে। আমরা দেখেছি যে, ১৯৯৬ সালে আওয়ামী লীগ মনোনীতপ্রার্থী বিচারপতি সাহাবুদ্দিন আহমেদ, ২০০১ সালে বিএনপি মনোনীত একিউএম বদরুদ্দোজা চৌধুরী, ২০০২ সালে বিএনপির প্রার্থী ইয়াজউদ্দিন আহম্মেদ এবং ২০০৯ সালে আওয়ামী লীগের প্রার্থী মো. জিল্লুর রহমান বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় রাষ্ট্রপতি নির্বাচিত হন। এ নির্বাচনগুলোতেও কোনো রাজনৈতিক দল অংশ নেয়নি। দেশে সংসদীয় গণতন্ত্র চালুর পর শুধু ১৯৯১ সালে বিএনপি মনোনীত প্রার্থী আবদুর রহমান বিশ্বাসকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে হয়। এমন নির্বাচন-এমন রাজনীতির বাইরে জনগনের রাজনৈতিক মাঠ তৈরি করার জন্য নিবেদিত তরুণ প্রজন্ম চায় আমাদের জাতীয় সংসদ, রাষ্ট্রপতি, সিটি কর্পোরেশনসহ সকল নির্বাচন হোক সুষ্ঠ নির্বাচন।
‘রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে প্রার্থী দিয়ে কোনো লাভ নেই। প্রার্থী দেয়াটা হবে মজা করা। এ নির্বাচনে বিএনপির সংসদ সদস্যদের সংসদে ফেরা বা না ফেরায় সরকারের কিছু যায় আসে বলে মনে করেন না। কারণ, এর আগেও সরকার জাতীয় বহু গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত তাদের ছাড়াই নিয়ে সংসদে পাস করিয়েছে। সে জন্যই, তারা থাকলেও কিছু যায় আসবে না। রাষ্ট্রপতি পদে প্রার্থী না দেয়ার বিষয়টি দলীয়।’ এমন মন্তব্য করেই পার পাওয়ার চেষ্টা যে দলটি করছে, সে দলের রাজনীতি আসলেই ক্ষমতার রাজনীতি বলে মনে করি। আমি কেননা, নির্বাচনে হারজিৎ থাকবেই। তাই বলে যে, নির্বাচনে অংশ নেয়া যাবে না, এমনটি কোথায়, কোন কিতাবে বর্নিত আছে? আমি নতুন প্রজন্মের রাজনীতিতে তৈরি একজন ক্ষুদে মানুষ হিসেবে-নগণ্য লোক হিসেবে বলতে চাই- ‘রাজনীতি কারো বাবার বা স্বামীর সম্পদ নয়; আমরা এই সম্পদের সুষ্ঠ বন্টন চাই। অর্থাৎ নতুন প্রজন্মের রাজনৈতিক মাঠ উম্মুক্ত চাই। যেখানে নতুন প্রজন্ম মাঠে থাকবে, প্রবীণরা থাকবেন গ্যালারীতে। উৎসাহ যোগাবেন, পরামর্শ দেবেন, কিন্তু মাঠে থাকবেন না। অনেক হয়েছে, অনেক করেছেন, এবার থামুন নতুন প্রজন্মকে সুযোগ দিন।
আমার কাছে কেন যেন বারবার মনে হচ্ছে, দেশের চলমান রাজনৈতিক অস্থিরতার কারণে এবারের রাষ্ট্রপতি নির্বাচন বেশ তাৎপর্যময়। তবে তা অবাধ সুষ্ঠ হলে আরো গ্রহণযোগ্য হতো। তাছাড়া যেহেতু আসন্ন ১০ম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে রাষ্ট্রপতির ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। রাষ্ট্রপতির মেয়াদ পাঁচ বছর হওয়ায় আগামী নির্বাচনের আয়োজন ও পরবর্তী সরকারেও তিনি ক্ষমতায় থাকবেন। নির্বাচিত রাষ্ট্রপতিকে অপসারণে দুই-তৃতীয়াংশ সংসদ সদস্যের ভোট প্রয়োজন হবে। এ সময়ের মধ্যে কেবল মৃত্যু, পদত্যাগ ও অপসারণের মাধ্যমে এ পদ শূন্য হতে পারে। সেজন্য বিরোধী দলগুলোর নির্বাচনে অংশ নেয়ার সম্ভাবনা জেগেছিল। কিন্তু, তা কিছুই হয়নি। আগের চারবারের মতো এবারো কোনো প্রতিদ্বন্দ্বিতা ছাড়াই রাষ্ট্রপতি নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে। যা সত্যি-ই গণতন্ত্রের রাজনীতিতে বড়ই বেমানান।
যদিও রাজনীতিতে আমার প্রিয় একজন মানুষ আবদুল হামিদ একজন যোগ্য-দক্ষ-বিচক্ষন এবং সর্বজন শ্রদ্ধেয়; তবুও বিরোধী দল যদি নির্বাচনে অংশ নিত-প্রাথী দিত; তাহলে তা হতো সর্বজন গৃহিত। এখন অবশ্য সবচেয়ে যে বিষয়টি খারাপ লাগছে তা হলো, একজন দক্ষ- যোগ্য ও বর্ষিয়ান রাজনীতিককে দলীয়করন করে রাষ্ট্রপতি ঘোষণা করলো আওয়ামী লীগ। এখন তিনিই আমাদের রাষ্ট্রপতি-প্রধান নাগরিক।
ইতিহাসের আয়না দেখা যায় যে, আবদুল হামিদ এডভোকেটের আগে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমান ১৯৭১ সালের ১১ এপ্রিল থেকে ১৯৭২ সালের ১২ জানুয়ারি (এ সময়কালে তার অবর্তমানে সৈয়দ নজরুল ইসলাম দায়িত্ব পালন করেন) এবং ১৯৭৫ সালের ২৫ জানুয়ারি থেকে ১৫ আগস্ট; আবু সাঈদ চৌধুরী ১৯৭২ সালের ১২ জানুয়ারি থেকে ১৯৭৩ সালের ২৪ ডিসেম্বর; মোহাম্মদউল্লাহ ১৯৭৩ সালের ২৪ ডিসেম্বর থেকে ১৯৭৫ সালের ২৫ জানুয়ারি; খন্দকার মোশতাক আহমেদ ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট থেকে ৬ নভেম্বর, আবু সাদাত মোহাম্মদ সায়েম ১৯৭৫ সালের ৬ নভেম্বর থেকে ১৯৭৭ সালের ২১ এপ্রিল; জিয়াউর রহমান ১৯৭৭ সালের ২১ এপ্রিল থেকে ১৯৮১ সালের ৩০ মে; আব্দুস সাত্তার ১৯৮১ সালের ৩০ মে থেকে ১৯৮২ সালের ২৪ মার্চ; হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ ১৯৮২ সালের ২৪ মার্চ থেকে ২৭ মার্চ এবং ১৯৮৩ সালের ১১ ডিসেম্বর থেকে ১৯৯০ সালের ৬ ডিসেম্বর; আ ফ ম আহসানুদ্দিন চৌধুরী ১৯৮২ সালের ২৭ মার্চ থেকে ১৯৮৩ সালের ১১ ডিসেম্বর; শাহাবুদ্দিন আহমেদ ১৯৯০ সালের ৬ ডিসেম্বর থেকে ১৯৯১ সালের ১ ফেব্রুয়ারি এবং ১৯৯৬ সালের ৯ অক্টোবর থেকে ২০০১ সালের ১৪ নভেম্বর; আবদুর রহমান বিশ্বাস ১৯৯১ সালের ১০ অক্টোবর থেকে ১৯৯৬ সালের ১ সেপ্টেম্বর; একিউএম বদরুদ্দোজা চৌধুরী ২০০১ সালের নভেম্বর ১৪ থেকে ২০০২ সালের ২১ জুন; জমিরউদ্দিন সরকার ২০০২ সালের ২১ জুন থেকে ৬ সেপ্টেম্বর; ইয়াজউদ্দিন আহম্মেদ ২০০২ সালের ৬ সেপ্টেম্বর থেকে ২০০৯ সালের ১২ ফেব্রুয়ারি; মো. জিল্লুর রহমান ২০০৯ সালের ১২ ফেব্রুয়ারি থেকে ২০১৩ সালের ২০ মার্চ পর্যন্ত রাষ্ট্রপতির দায়িত্ব পালন করেন।
এই ২০ জন নির্বাচিত রাষ্ট্রপতির মধ্যে আবদুল হামিদ অবশ্যই শান্ত-শিষ্ট-বিনয়ী- যোগ্য-দক্ষ; তবে তা দলীয়ভাবে নির্বাচিত। এই দলীয় নির্বাচনের রাজনীতি বন্ধ করতে হলে নতুন রাষ্ট্রপতির শাসনামলে অনুষ্ঠিত জাতীয় সংসদ নির্বাচনের মধ্য দিয়েই সূচিত করতে হবে বাংলাদেশের রাজনীতি প্রকৃত পরিবর্তনের রাস্তা। যেখানে নতুন প্রজন্ম বিপুল ভোটের মাধ্যমে নির্বাচিত হয়ে আগামীতে প্রমাণ করবে যে, বাংলাদেশের রাজনীতিতে মানুষ স্বাধীনতার পর থেকে কেবল বাবার মেয়ে আর স্বামীর স্ত্রীদেরকে ক্ষমতায় বসিয়েছে এজন্য যে, নতুন প্রজন্ম তৈরি ছিল না। এবার নতুন প্রজন্ম জেগেছে। অতএব, বাংলাদেশের রাজনীতি থেকে অযোগ্য-অথর্ব নেতৃত্বের অবসর বাধ্যতামূলক হবে।
দেশের স্বাধীনতার পর থেকে গত ৪২ বছরে যে ঝড় বাংলাদেশের উপর দিয়ে বয়ে গেছে, সে ঝড়ে ক্ষতিগ্রস্থ বাংলাদেশের প্রতিটি মানুষের জন্য নিবেদিত তারুণ্য-নতুন প্রজন্ম এগিয়ে আসছে। অতএব, বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ এডভোকেট, আপনার প্রতি বিনীত অনুরোধ- ‘নতুন প্রজন্মের রাজনীতিকদের জন্য নিবেদিত হোন। একটি সুন্দর সোনার বাংলাদেশ বিনির্মাণের যে স্বপ্ন সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান দেখেছিলেন, সে স্বপ্নকে বাস্তবায়নের জন্য ৫০ উর্দ্ব তরুণ নয়; ১৮ থেকে ৫০ বয়সী সাহসী তরুণ প্রজন্মকে জায়গা করে দিন। নতুন আলোয় দেশ গড়তে তৈরি হতে দিন নতুন প্রজন্মকে। যারা চায় আলোকিত দেশ-যারা চায় অর্থনৈতিক মুক্তি-যারা চায় আমাদের দেশ স্বাধীনতা বিরোধী-যুদ্ধাপরাধী ও তাদের সমর্থক ছাত্রশিবির- হেফাজত মুক্ত থাক নিরন্তর...’
মোমিন মেহেদী : কলামিস্ট ও আহবায়ক, নতুনধারা বাংলাদেশ(এনডিবি)।
৪টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

মত প্রকাশ মানে সহমত।

লিখেছেন অনুপম বলছি, ০১ লা নভেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১:২৭

আওয়ামী লীগ আমলে সমাজের একটা অংশের অভিযোগ ছিলো, তাদের নাকি মত প্রকাশের স্বাধীনতা নাই। যদিও, এই কথাটাও তারা প্রকাশ্যে বলতে পারতেন, লিখে অথবা টকশো তে।

এখন রা জা কারের আমলে... ...বাকিটুকু পড়ুন

আত্নমর্যাদা!

লিখেছেন সৈয়দ কুতুব, ০১ লা নভেম্বর, ২০২৪ দুপুর ২:৪৩

রেহমান সোবহান একজন প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক। তার বাড়ি থেকে বিদ্যালয়ের দূরত্ব প্রায় ৬ কিলোমিটার। রেহমান সাহেব এমন একটি বিদ্যালয়ে শিক্ষকতা করতেন যা খুব নির্জন এলাকায় অবস্থিত এবং সেখানে যাওয়ার... ...বাকিটুকু পড়ুন

কাঁঠালের আমসত্ত্ব

লিখেছেন বিষাদ সময়, ০১ লা নভেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৫:৩৭

কাঁঠালের কি আমসত্ত্ব হয় ? হয় ভাই এ দেশে সবই হয়। কুটিল বুদ্ধি , বাগ্মিতা আর কিছু জারি জুরি জানলে আপনি সহজেই কাঁঠালের আমসত্ত্ব বানাতে পারবেন।
কাঁঠালের আমসত্ত্ব বানানের জন্য... ...বাকিটুকু পড়ুন

ট্রাম্প বলেছে, বাংলাদেশ পুরোপুরি এনার্খীতে, তারা মাইনোরিটির উপর অত্যাচার করছে।

লিখেছেন সোনাগাজী, ০১ লা নভেম্বর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৪৬



৩ দিন পরে আমেকিকার ভোট, সাড়ে ৬ কোটী মানুষ ভোট দিয়ে ফেলেছে ইতিমধ্যে; ট্রাম্পের জয়ী হওয়ার সম্ভাবনা শতকরা ৫১ ভাগ। এই অবস্হায় সনাতনীদের দেওয়ালী উপক্ষে ট্রাম্প টুউট করেছে... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। অ্যাকসিডেন্ট আরও বাড়বে

লিখেছেন শাহ আজিজ, ০১ লা নভেম্বর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৫৯



এরকম সুন্দরী বালিকাকে ট্র্যাফিক দায়িত্বে দিলে চালকদের মাথা ঘুরে আরেক গাড়ির সাথে লাগিয়ে দিয়ে পুরো রাস্তাই বন্দ হয়ে যাবে ।
...বাকিটুকু পড়ুন

×