ইসলামে ধর্ষিতার জন্য চারজন সাক্ষী লাগে, এই রুপকথা যে অনেক বছর আগেই ডাঃ মাহাথির মোহাম্মদ (মালেয়সিয়ার সাবেক প্রেসিডেন্ট) UMNO এর জেনারেল এসেমব্লীতে পরিস্কার করে দিয়েছেন, If four witnesses were to merely watch a woman being raped and not attempt to help her, would they not be regarded as having sinned (for allowing a woman to be raped) and are not be fit to be witnesses?” he said. Under Pas’ hudud also, rape victims would in turn become the accused in the event that she could not make the four witnesses available.

যদি চার সাক্ষী দরকার ধর্ষনের প্রমানের জন্যে তাহলে চার জন লোক দাড়ায়া দাড়ায়া দেখব একটা মেয়ে রেপ হইতেছে। ঐ চারজন লোককে ও শরিয়াহ মোতাবেক পাপী হিসেবে গন্য করা হবে। যেহেতু সে পাপী হিসেবে গন্য ঐ অপরাধে তাই তার সাক্ষী ও ইনভেলিড। এই হাদিসটা অনেকেই জানেন, If you see a wrongdoing, try to stop that by your hand, If you are weak and cannot stop the wrongdoing by your hand, then try to stop it with your tongue, If you are so weak that you cannot stop it with your tongue, then at least feel bad in your heart and that is the weakest of faiths." That was Prophet Muhammad (PBUH).

ধর্ষনের প্রমানের জন্যে চারজন সাক্ষী দরকার এটা সম্পূর্ন হাস্যকর। রাসূল (সঃ) এর জামানায় একবার একটা মেয়েকে রেপ করা হয়েছিলো। রেপ করার পর কোন সাক্ষী ছাড়াই রাসুল (সঃ) ঐ ধর্ষককে মৃত্যু দন্ড দিয়েছেন। হাদিসটা হলো Sunan Abu Dawud Book 38, Number 4366:
Narrated Wa'il ibn Hujr: When a woman went out in the time of the Prophet (peace_be_upon_him) for prayer, a man attacked her and overpowered (raped) her. She shouted and he went off, and when a man came by, she said: That (man) did such and such to me. And when a company of the Emigrants came by, she said: That man did such and such to me. They went and seized the man whom they thought had had intercourse with her and brought him to her.

She said: Yes, this is he. Then they brought him to the Apostle of Allah (peace_be_upon_him). When he (the Prophet) was about to pass sentence, the man who (actually) had assaulted her stood up and said: Apostle of Allah, I am the man who did it to her.

He (the Prophet) said to the woman: Go away, for Allah has forgiven you. And about the man who had intercourse with her, he said: Stone him to death.


আসিফ মিয়া পাকিস্তানে করা ১৯৭৯ সালে করা হুদুদ আইনকে ইসলামী শরিয়াহ বলে চালায়া দিলেন, ১৯৭৯ সালে করা হুদুদ আইনটা সারা বিশ্বের আলেমরা রিজেক্ট করে দিয়েছেন।

অতপর আমি গেলাম তার দেওয়া শাফেয়ী মাহজাব ও কোডিফাইড ইসলামিক ল দেখতে। গুগলে গুতা দিয়ে হাসান মাহমুদ নামে আরেক ভন্ডের সাইটে এবং কয়েকটা সমমনা সাইটেই পাইলাম । আর কোথাও পাইলাম না।

ধর্ষনের জন্যে সাক্ষী ছাড়াই মৃত্যুদন্ড দেওয়া হয় সৌদী আরবে, August 24, 2001 Posted: 11:48 AM EDT (1548 GMT)

RIYADH, Saudi Arabia (AP) -- Saudi Arabia on Friday beheaded a Saudi man for raping boys and an Indian for drug trafficking, the Interior Ministry said.

In the capital Riyadh, Saudi citizen Dowaihi bin Mohammed al-Qahtani was executed after he was convicted of armed robbery and kidnapping and raping boys, the ministry said in a statement carried by the official Saudi Press Agency.

Seyed bin Mahboub Amir, from India, was executed in Riyadh for smuggling an unspecified quantity of heroin into the kingdom, according to the statement.

Friday's executions bring to at least 74 the number of people beheaded this year in the kingdom, where executions are carried out in public with a sword. Last year, 125 people were beheaded.


ধর্ষনের চারজন সাক্ষীর কোন দরকার নেই, ইসলামিক মতমত দেখুন এখানে,


এখানে একটা কথা বলে যাই, তালিবানদের ৫ বছরের শাসনালে একজন নারী বা পুরুষকেও ব্যভিচারের অপরাধে পাথর ছুড়ে হত্যা করা হয় নাই। এটা রাষ্ট্রের কাজ নয় যে খুঁজে খুঁজে ব্যভিচারী বের করবে। কেউ যদি অভিযোগ দাড় করায় তাহলে সে একা পারবেনা, তাকে চার জন সাক্ষী নিয়ে প্রান দিয়ে কসম খেতে হবে।

সৌদিরা খারাপ, হেরা বর্বর, মাগার হেগো চাইতেও যে ডাবল
মৃত্যুদন্ড দেয় চীনে ওটা নিয়ে মুক্তমনাদের কোথাও কেউ দেখবেন না।

এই পোষ্টে বেশীরভাগই ইংরেজীতে, তাই দুঃখিত যে অনুবাদ করলাম না।
তার ঐ পোষ্টে হাত কাটা ও মুরতাদের শাস্তি নিয়ে পরে আলোচনা করুম। সবই আসিফের ভেল্কিবাজি

ঐ পোষ্টে নাজনীন আপা কইলেন সীমারে হোসেনের কল্লা কাটছে বইলা সাহাবী মুয়াবিয়াকে অনেকে (রঃ) বলেনা। আপু এটাতো শিয়ারা এবং মওদুদি জামাতিরা বলে। হোসেন (রাঃ) কে মারার সময় মুয়াবিয়া (রঃ) জিবীত ও ছিলেন না। মুয়াবিয়ার উপর যারা অপবাদ দেয় ওদের জানার দরকার মুয়াবিয়া ছিলেন একজন কাতিবে ওহী। কুরান শরীফ নাজিল হওয়ার পর যারা ওটা মুখস্হ করে রাখতেন সংরক্ষনের জন্যে ওদের কাতিবে ওহী বলা হয়। কেউ কি পারবে মুয়াবিয়া কতৃক সংরক্ষনকৃত কোরানের অংশটুকু কোরান হতে বাদ দিতে।

আপনি ইয়াজিদ,মুয়াবিয়া ও হোসেনের ব্যাপরে যাকের নায়েকের ভিডিওটা দেক্তারেন।


অবশেষে সবার জন্যে,
আবাল চীফ, মঘা চীফ, আসিফ-আসিফ। দু-পেয়ে পান্ডার ঘোড়ার আন্ডা। ১৮+ যুক্ত ^ সুশীলতা মুক্ত পোষ্ট।