"কুমি জননীর" আশীর্বাদপুষ্ট কুমি মৌলানাদের আল্লাহ বোধহয় উপস্থিত বোধবুদ্ধি একেবারে দেননি বললেই চলে। এদের শরীরে রক্তমাংসের পরিবর্তে আবেগ দিসে। ৫ আগস্টের পর সবচেয়ে বুদ্ধিমান এবং পরিপক্ব আচরণ করেছে জামাত-শিবির। জামাত-শিবির আগামী বাংলাদেশের জন্য সবচেয়ে সম্ভবনা এবং ভরসার জায়গা বলতেই হবে। বিএনপিও এখন পর্যন্ত এই ইসলাম কায়েমের ঠিকাদারদের থেকে নিজেদের হেফাজতে রেখেসে এজন্য বিএনপিও ধন্যবাদ প্রাপ্য। অপরদিকে সবচেয়ে অপরিপক্ক এবং নির্বুদ্ধিতার পরিচয় দিয়েছে কুমিরা। এদের কেউ লুঙ্গী কাঁছা দিয়ে শাপলা চত্বরের নাম পরিবর্তন করতে গেছে, কেউ এক্সপ্রেসওয়ের নাম পরিবর্তন করে জাতির পিতা ইব্রাহিম(আঃ) রেখেসে। কেউ ব্রাক বিশ্ববিদ্যালয়ের সামনে গিয়ে আন্দোলন করেছে। এরা দেদারসে মাজার এবং খানেকাতে হামলা চালিয়েছে jongi কায়দায়। এরা সুফি দরবেশদের উপর নগ্ন কায়দায় হামলা চালিয়েছে। এরা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভেতরেসহ সারা দেশে অসংখ্য ভাষ্কর্য ধ্বংস করেছে। এরা আমাদের চাঁদপুরে একটা চত্বরের নাম পরিবর্তন করে আল্লাহ চত্বর বানিয়ে আল্লাহর শানে বেয়াদবি করেছে(সম্ভবত সারাদেশেই এমন করেছে)। এরা ভিন্ন চিন্তা এবং ভিন্ন মতের মানুষদের উপর হামলা, দমন, ঘেরাওসহ সবধরনের সৃজনশীল আচরণকে বন্ধ করে দিতে চাচ্ছে।
এরা যেমন কুয়োর ব্যাঙ, তেমন কুয়োর ব্যাঙ সবাইকে বানাতে চায়। এদের অজ্ঞতা সবার উপ্রে জোড় করে চাপিয়ে দিতে চায়। সার্কাসের বন্দরের মতো কেউ একটা উসকানি দিতে পারলেই হলো, এবার কাম সারা! শুরু হয়ে যাবে এদের ষড়যন্ত্র তত্বের উপর ভিত্তি করে আন্দোলন,ঘেরাও এবং লুঙ্গী তুলে নাচানাচি! এরা হলো শক্তের ভক্ত আর নরমের জম৷ স্বৈরাচার হাসিনা এদেরকে কঠিন শাসনের উপ্রে রাখসে এজন্য হাসিনারে তেল মালিশ করে চলছে। হাসিনারে তো "কঔমি জননী" উপাধি দিয়েছে। কিছু ধান্ধাবাজ কিসিমে’র "হ্যাপাজত" কেন্দ্রীক মৌলানা আছে যারা ইসলামের হেফাজতের নাম করে নিজেদের ক্ষমতা এবং টেকাপয়সার হেফাজত করসে সাধারণ মানুষে ধর্মীয় অনুভূতিকে কাজে লাগিয়ে। অথচ আন্দোলনের সময় ছিলো না, প্রতিবাদে ছিলো না। এরা হাসিনার সাথে লিংক-লবিং মেইনটেইন করে চলেছে কারন ওয়াজ ব্যবসা বন্ধ হয়ে যাবে এই ভয়ে। এখন khuni হাসিনার পতনের পর এই ধান্দাবাজ গুলাই সবার আগে বিশৃঙ্খলা শুরু করসে ক্ষমতার জন্য।
হে আল্লাহ "কুউমি এবং হ্যাপাজত" থেকে পবিত্র ইসলামকে হেফাজত করো। "কুমি জননীর" আশীর্বাদপুষ্ট কুমি মৌলানাদের আল্লাহ বোধহয় উপস্থিত বোধবুদ্ধি একেবারে দেননি বললেই চলে। এদের শরীরে রক্তমাংসের পরিবর্তে আবেগ দিসে। ৫ আগস্টের পর সবচেয়ে বুদ্ধিমান এবং পরিপক্ব আচরণ করেছে জামাত-শিবির। জামাত-শিবির আগামী বাংলাদেশের জন্য সবচেয়ে সম্ভবনা এবং ভরসার জায়গা বলতেই হবে। বিএনপিও এখন পর্যন্ত এই ইসলাম কায়েমের ঠিকাদারদের থেকে নিজেদের হেফাজতে রেখেসে এজন্য বিএনপিও ধন্যবাদ প্রাপ্য। অপরদিকে সবচেয়ে অপরিপক্ক এবং নির্বুদ্ধিতার পরিচয় দিয়েছে কুমিরা। এদের কেউ লুঙ্গী কাঁছা দিয়ে শাপলা চত্বরের নাম পরিবর্তন করতে গেছে, কেউ এক্সপ্রেসওয়ের নাম পরিবর্তন করে জাতির পিতা ইব্রাহিম(আঃ) রেখেসে। কেউ ব্রাক বিশ্ববিদ্যালয়ের সামনে গিয়ে আন্দোলন করেছে। এরা দেদারসে মাজার এবং খানেকাতে হামলা চালিয়েছে jongi কায়দায়। এরা সুফি দরবেশদের উপর নগ্ন কায়দায় হামলা চালিয়েছে। এরা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভেতরেসহ সারা দেশে অসংখ্য ভাষ্কর্য ধ্বংস করেছে। এরা আমাদের চাঁদপুরে একটা চত্বরের নাম পরিবর্তন করে আল্লাহ চত্বর বানিয়ে আল্লাহর শানে বেয়াদবি করেছে(সম্ভবত সারাদেশেই এমন করেছে)। এরা ভিন্ন চিন্তা এবং ভিন্ন মতের মানুষদের উপর হামলা, দমন, ঘেরাওসহ সবধরনের সৃজনশীল আচরণকে বন্ধ করে দিতে চাচ্ছে।
এরা যেমন কুয়োর ব্যাঙ, তেমন কুয়োর ব্যাঙ সবাইকে বানাতে চায়। এদের অজ্ঞতা সবার উপ্রে জোড় করে চাপিয়ে দিতে চায়। সার্কাসের বন্দরের মতো কেউ একটা উসকানি দিতে পারলেই হলো, এবার কাম সারা! শুরু হয়ে যাবে এদের ষড়যন্ত্র তত্বের উপর ভিত্তি করে আন্দোলন,ঘেরাও এবং লুঙ্গী তুলে নাচানাচি! এরা হলো শক্তের ভক্ত আর নরমের জম৷ স্বৈরাচার হাসিনা এদেরকে কঠিন শাসনের উপ্রে রাখসে এজন্য হাসিনারে তেল মালিশ করে চলছে। হাসিনারে তো "কঔমি জননী" উপাধি দিয়েছে। কিছু ধান্ধাবাজ কিসিমে’র "হ্যাপাজত" কেন্দ্রীক মৌলানা আছে যারা ইসলামের হেফাজতের নাম করে নিজেদের ক্ষমতা এবং টেকাপয়সার হেফাজত করসে সাধারণ মানুষে ধর্মীয় অনুভূতিকে কাজে লাগিয়ে। অথচ আন্দোলনের সময় ছিলো না, প্রতিবাদে ছিলো না। এরা হাসিনার সাথে লিংক-লবিং মেইনটেইন করে চলেছে কারন ওয়াজ ব্যবসা বন্ধ হয়ে যাবে এই ভয়ে। এখন khuni হাসিনার পতনের পর এই ধান্দাবাজ গুলাই সবার আগে বিশৃঙ্খলা শুরু করসে ক্ষমতার জন্য।
হে আল্লাহ "কুউমি এবং হ্যাপাজত" থেকে পবিত্র ইসলামকে হেফাজত করো।
সর্বশেষ এডিট : ০১ লা অক্টোবর, ২০২৪ রাত ৩:৩২