somewhere in... blog

কৌমি কথন!

০১ লা অক্টোবর, ২০২৪ রাত ৩:৩২
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :


"কুমি জননীর" আশীর্বাদপুষ্ট কুমি মৌলানাদের আল্লাহ বোধহয় উপস্থিত বোধবুদ্ধি একেবারে দেননি বললেই চলে। এদের শরীরে রক্তমাংসের পরিবর্তে আবেগ দিসে। ৫ আগস্টের পর সবচেয়ে বুদ্ধিমান এবং পরিপক্ব আচরণ করেছে জামাত-শিবির। জামাত-শিবির আগামী বাংলাদেশের জন্য সবচেয়ে সম্ভবনা এবং ভরসার জায়গা বলতেই হবে। বিএনপিও এখন পর্যন্ত এই ইসলাম কায়েমের ঠিকাদারদের থেকে নিজেদের হেফাজতে রেখেসে এজন্য বিএনপিও ধন্যবাদ প্রাপ্য। অপরদিকে সবচেয়ে অপরিপক্ক এবং নির্বুদ্ধিতার পরিচয় দিয়েছে কুমিরা। এদের কেউ লুঙ্গী কাঁছা দিয়ে শাপলা চত্বরের নাম পরিবর্তন করতে গেছে, কেউ এক্সপ্রেসওয়ের নাম পরিবর্তন করে জাতির পিতা ইব্রাহিম(আঃ) রেখেসে। কেউ ব্রাক বিশ্ববিদ্যালয়ের সামনে গিয়ে আন্দোলন করেছে। এরা দেদারসে মাজার এবং খানেকাতে হামলা চালিয়েছে jongi কায়দায়। এরা সুফি দরবেশদের উপর নগ্ন কায়দায় হামলা চালিয়েছে। এরা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভেতরেসহ সারা দেশে অসংখ্য ভাষ্কর্য ধ্বংস করেছে। এরা আমাদের চাঁদপুরে একটা চত্বরের নাম পরিবর্তন করে আল্লাহ চত্বর বানিয়ে আল্লাহর শানে বেয়াদবি করেছে(সম্ভবত সারাদেশেই এমন করেছে)। এরা ভিন্ন চিন্তা এবং ভিন্ন মতের মানুষদের উপর হামলা, দমন, ঘেরাওসহ সবধরনের সৃজনশীল আচরণকে বন্ধ করে দিতে চাচ্ছে।

এরা যেমন কুয়োর ব্যাঙ, তেমন কুয়োর ব্যাঙ সবাইকে বানাতে চায়। এদের অজ্ঞতা সবার উপ্রে জোড় করে চাপিয়ে দিতে চায়। সার্কাসের বন্দরের মতো কেউ একটা উসকানি দিতে পারলেই হলো, এবার কাম সারা! শুরু হয়ে যাবে এদের ষড়যন্ত্র তত্বের উপর ভিত্তি করে আন্দোলন,ঘেরাও এবং লুঙ্গী তুলে নাচানাচি! এরা হলো শক্তের ভক্ত আর নরমের জম৷ স্বৈরাচার হাসিনা এদেরকে কঠিন শাসনের উপ্রে রাখসে এজন্য হাসিনারে তেল মালিশ করে চলছে। হাসিনারে তো "কঔমি জননী" উপাধি দিয়েছে। কিছু ধান্ধাবাজ কিসিমে’র "হ্যাপাজত" কেন্দ্রীক মৌলানা আছে যারা ইসলামের হেফাজতের নাম করে নিজেদের ক্ষমতা এবং টেকাপয়সার হেফাজত করসে সাধারণ মানুষে ধর্মীয় অনুভূতিকে কাজে লাগিয়ে। অথচ আন্দোলনের সময় ছিলো না, প্রতিবাদে ছিলো না। এরা হাসিনার সাথে লিংক-লবিং মেইনটেইন করে চলেছে কারন ওয়াজ ব্যবসা বন্ধ হয়ে যাবে এই ভয়ে। এখন khuni হাসিনার পতনের পর এই ধান্দাবাজ গুলাই সবার আগে বিশৃঙ্খলা শুরু করসে ক্ষমতার জন্য।

হে আল্লাহ "কুউমি এবং হ্যাপাজত" থেকে পবিত্র ইসলামকে হেফাজত করো। "কুমি জননীর" আশীর্বাদপুষ্ট কুমি মৌলানাদের আল্লাহ বোধহয় উপস্থিত বোধবুদ্ধি একেবারে দেননি বললেই চলে। এদের শরীরে রক্তমাংসের পরিবর্তে আবেগ দিসে। ৫ আগস্টের পর সবচেয়ে বুদ্ধিমান এবং পরিপক্ব আচরণ করেছে জামাত-শিবির। জামাত-শিবির আগামী বাংলাদেশের জন্য সবচেয়ে সম্ভবনা এবং ভরসার জায়গা বলতেই হবে। বিএনপিও এখন পর্যন্ত এই ইসলাম কায়েমের ঠিকাদারদের থেকে নিজেদের হেফাজতে রেখেসে এজন্য বিএনপিও ধন্যবাদ প্রাপ্য। অপরদিকে সবচেয়ে অপরিপক্ক এবং নির্বুদ্ধিতার পরিচয় দিয়েছে কুমিরা। এদের কেউ লুঙ্গী কাঁছা দিয়ে শাপলা চত্বরের নাম পরিবর্তন করতে গেছে, কেউ এক্সপ্রেসওয়ের নাম পরিবর্তন করে জাতির পিতা ইব্রাহিম(আঃ) রেখেসে। কেউ ব্রাক বিশ্ববিদ্যালয়ের সামনে গিয়ে আন্দোলন করেছে। এরা দেদারসে মাজার এবং খানেকাতে হামলা চালিয়েছে jongi কায়দায়। এরা সুফি দরবেশদের উপর নগ্ন কায়দায় হামলা চালিয়েছে। এরা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভেতরেসহ সারা দেশে অসংখ্য ভাষ্কর্য ধ্বংস করেছে। এরা আমাদের চাঁদপুরে একটা চত্বরের নাম পরিবর্তন করে আল্লাহ চত্বর বানিয়ে আল্লাহর শানে বেয়াদবি করেছে(সম্ভবত সারাদেশেই এমন করেছে)। এরা ভিন্ন চিন্তা এবং ভিন্ন মতের মানুষদের উপর হামলা, দমন, ঘেরাওসহ সবধরনের সৃজনশীল আচরণকে বন্ধ করে দিতে চাচ্ছে।

এরা যেমন কুয়োর ব্যাঙ, তেমন কুয়োর ব্যাঙ সবাইকে বানাতে চায়। এদের অজ্ঞতা সবার উপ্রে জোড় করে চাপিয়ে দিতে চায়। সার্কাসের বন্দরের মতো কেউ একটা উসকানি দিতে পারলেই হলো, এবার কাম সারা! শুরু হয়ে যাবে এদের ষড়যন্ত্র তত্বের উপর ভিত্তি করে আন্দোলন,ঘেরাও এবং লুঙ্গী তুলে নাচানাচি! এরা হলো শক্তের ভক্ত আর নরমের জম৷ স্বৈরাচার হাসিনা এদেরকে কঠিন শাসনের উপ্রে রাখসে এজন্য হাসিনারে তেল মালিশ করে চলছে। হাসিনারে তো "কঔমি জননী" উপাধি দিয়েছে। কিছু ধান্ধাবাজ কিসিমে’র "হ্যাপাজত" কেন্দ্রীক মৌলানা আছে যারা ইসলামের হেফাজতের নাম করে নিজেদের ক্ষমতা এবং টেকাপয়সার হেফাজত করসে সাধারণ মানুষে ধর্মীয় অনুভূতিকে কাজে লাগিয়ে। অথচ আন্দোলনের সময় ছিলো না, প্রতিবাদে ছিলো না। এরা হাসিনার সাথে লিংক-লবিং মেইনটেইন করে চলেছে কারন ওয়াজ ব্যবসা বন্ধ হয়ে যাবে এই ভয়ে। এখন khuni হাসিনার পতনের পর এই ধান্দাবাজ গুলাই সবার আগে বিশৃঙ্খলা শুরু করসে ক্ষমতার জন্য।

হে আল্লাহ "কুউমি এবং হ্যাপাজত" থেকে পবিত্র ইসলামকে হেফাজত করো।
সর্বশেষ এডিট : ০১ লা অক্টোবর, ২০২৪ রাত ৩:৩২
৪টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান

লিখেছেন করুণাধারা, ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৫ রাত ৮:২৪



চাইলে জিয়াউর রহমান ঢাকায় ঝাঁ চকচকে দালান কোঠা রাস্তা বানিয়ে সবার চোখ ধাঁধিয়ে উন্নয়ন করার বাহাদুরি করতে পারতেন। সেটা না করে তিনি ঘুরতে লাগলেন সারা দেশে, গ্রামে গঞ্জে গিয়ে খাল... ...বাকিটুকু পড়ুন

জবাবদিহিতার অনন্য দৃষ্টান্ত

লিখেছেন মেঠোপথ২৩, ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৫ রাত ৮:৪৫

অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টার পদ থেকে পদত্যাগ করার পর বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের অন্যতম কেন্দ্রীয় সমন্বয়ক নাহিদ ইসলামের বিরুদ্ধে গুজব ছড়ানো হয় সোশ্যাল মিডিয়ার বিভিন্ন অ্যাকাউন্ট থেকে। সেসব পোস্টে তার বিরুদ্ধে বিপুল... ...বাকিটুকু পড়ুন

আপনি যাত্রা করবেন নাকি রাজনীতি করবেন ?

লিখেছেন সৈয়দ কুতুব, ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৫ রাত ১০:১১


ইদানীং দেশে রাজনৈতিক দল গজানোর হার দেখলে মনে হয়, দেশের মাটিতে এখন ধান নয়, গজায় দল। ভোট এলেই বুঝি এই দলগুলো দুলে ওঠে, আর না এলেই পড়ে থাকে ফাইলের পাতায়।... ...বাকিটুকু পড়ুন

আওয়ামী লীগের নেতারা যদি সত্যিই নির্দোষ হতেন, তাহলে তারা পালিয়ে গেলেন কেন?

লিখেছেন নতুন নকিব, ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৫ রাত ১১:০৯

আওয়ামী লীগের নেতারা যদি সত্যিই নির্দোষ হতেন, তাহলে তারা পালিয়ে গেলেন কেন?

পলায়নপর ছবি কৃতিত্ব এআই

২০২৪ সালের ৫ আগস্ট শেখ হাসিনার সরকারের পতনের পর আওয়ামী লীগের শীর্ষ নেতারা দেশ ছেড়ে... ...বাকিটুকু পড়ুন

সুরের জাদু: গিটার বাজালে কি ঘটবে?

লিখেছেন শাম্মী নূর-এ-আলম রাজু, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৫ সকাল ৯:৪১



গাজীপুরের পুবাইলের পুরনো গির্জাটি রাতের আঁধারে যেন জীবন্ত হয়ে ওঠে। এই গির্জার নির্মাণকালে কিছু না জানা কুসংস্কারের অনুসরণ করা হয়েছিল। গাজীপুরের লোককথায় বলা হয়, এই গির্জার নিচে আটটি... ...বাকিটুকু পড়ুন

×