এক হেমন্তের শেষ প্রভাত ফেরির মিছিলে-
বিকে দিতে মন-পল্লীর কোনো সুমন্ত বালিকার কাছে;
বিকেলেম হাটে, পথের ঐ প্রান্তরে-
কে জানতো, হৃদয়ে সে কখন নিয়েছে বসত গড়ে!
না হয় লগ্ন ভ্রষ্টের কথা নাইবা শুনলে!
আর সে রজনীর ছবি আঁকতেই- রং পেন্সিল চেয়েছিলাম;
রংতুলিতে আঁচর টানতে পারিনি বলেই!
আর এতে কি এমন মহাভারত অশুদ্ধ হয়?
ও আচ্ছা, কোন অধিকারে?
অধিকারের কথা না হয় নাইবা বললাম;
তবে এটা অন্তত বলো- হিরোশিমার সেই এটম বোমায়,
ধরো আগ্রার তাজমহল গুড়িয়ে দিলাম!
কেনো বললে আহা ওসব করতে যেও না?
তবে, যে প্রাচীরে মোমতাজ কাঁদে,
শাহ্জাহান সপে তাঁর যৌবন!
জুলেখার সেই ইউসুফ কই? লাইলী তোমার
খোল গো আঁখি মজনু এলো ঐ!
সর্বশেষ এডিট : ২০ শে এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ১১:১২