হোটেল লবিতে cctv ফুটেজে মিজানুর ও সুমাইয়া
নামমাত্র ময়নাতদন্ত করে লাশ দুটি দাফন করা হল কেন?
দুদিন পরেই শুনবো ময়নাতদন্ত সঠিক ভাবে হয়নি। .... না? দশ পনের দিন পর আবার লাশ ওঠাবে?
উদ্ভট উটের পিঠে চলছে স্বদেশ,
উদ্ভট দেশের নিয়ম কানুন। এত ঘটনার পরও শিক্ষা হয় না।
রাজশাহীর হোটেলে রাবির ছাত্র দম্পতি জোড়া খুন ঘটনাটি কিছুটা লো প্রোফাইল পায় আরেকটি চাঞ্চল্যকর রাবি শিক্ষক হত্যাকান্ডে। খবরটি নীচের দিকে পরে যায়। কিন্তু দায়সারা ময়নাতদন্ত করে লাশ দুটি দাফন করা হল কেন? প্রথমিক তদন্তে বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রীর গায়ে বিভিন্ন আঘাতের চিহ্ন ও ধর্ষন করা হয়েছিল বলে উল্লেখ রয়েছে। হাতের ছাপ, ডিএনএ নমুনা সংগ্রহ না করে তাড়াহুড়া করে লাশ হস্তান্তর করা দায়ীত্বজ্ঞানহীন কাজ। তনুর মত আবার ১৫ দিন পর লাশ উঠানোর রায় শুনতে হবে কদিন পরই।
শুক্রবার দুপুরে নগরের সাহেববাজার এলাকার ‘নাইস ইন্টারন্যাশনাল’ হোটেলের একটি কক্ষ থেকে সুমাইয়া নাসরিন (২০) ও মিজানুর রহমানের (২৩) লাশ উদ্ধার করে পুলিশ।
পুলিশ ও হোটেল কর্তৃপক্ষ জানায়, গত বুধবার রাতে স্বামী-স্ত্রীর পরিচয় দিয়ে হোটেলে ওঠেন মিজানুর ও সুমাইয়া। শুক্রবার দুপুরে চেকআউটের সময় ফোন করলে তাঁরা ফোন ধরেননি। হোটেলের কর্মচারীরা দরজায় কড়া নাড়লেও ভেতর থেকে কোনো সাড়া পাওয়া যায়নি। এরপর তাঁরা পুলিশে খবর দেন। পরে পুলিশ গিয়ে লক ভেঙে ভেতরে ঢুকে ওই দুজনের লাশ উদ্ধার করে।
মিজানুর রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগের দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্র ছিলেন। আর সুমাইয়া পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের পদার্থবিজ্ঞান বিভাগের প্রথম বর্ষের ছাত্রী।