একটি দূর্ঘটনা সারা জীবনের কান্না।যে ক্ষতিগ্রস্থ হয় সে ত হয়ই এর ভোগান্তি ভোগ করে তার প্রিয় লোকজন।দুর্ঘটনায় হয়ত আমাদের হাত নেই কিন্তু অসাবধানতার জন্য যে সমস্ত দুর্ঘটনা ঘটছে তা আমারা সচেষ্ট এবং সচেতন হলেই কমাতে পারি।
আমি যা বলতে চাচ্ছি তা হচ্ছে ট্রেন দুর্ঘটনা এবং আমাদের অসাবধানতা নিয়ে। খেয়াল করলে দেখবেন হেডফোন ব্যবহারের কারনে ট্রেনে কাটা পরে মৃত্যুর প্রায় তিনটি নিউজ গত মাসে বিভিন্ন খবরের কাগজে এসেছে।অনেকেই বলেছেন অনেক ডাকাডাকির পরও দূর্ঘটনার স্বীকার ব্যাক্তি কোন কথা শুনতে পায়নি বা ট্রেনের শব্দও শুনতে পায় নি।এর কারণ ছিল হেডফোন। কানে হেডফোন থাকার কারনে সে কিছুই শুনতে পায় নাই বা তার মনোযোগ সেইদিকে ছিল না সে হয়ত গান শুনায় বা কথা বলায় মগ্ন ছিল। তার সামান্য ভূলের কারণে জীবন দিতে হয়েছে।
আমার ব্যাক্তিগত অভিজ্ঞতা থেকে বলি।আমি একদিন আপার বাসা থেকে বাড়ি আসছিলাম রাস্তায় দেখলাম একটা ছেলে মটর সাইকেল দিয়ে যাচ্ছে যে চালাচ্ছে তার কানে হেডফোন।
সে হয়ত গান শোনায় এতই মগ্ন ছিল যে লুকিং গ্লাসে দেখার সময়ও পায় নাই।ফলাফল পেছন থেকে সিএনজির ধাক্কা এবং রাস্তা থেকে সিটকে পড়া ভাগ্য ভাল পাশেই ছিল পুকুর তাই তেমন ক্ষতি হয় নাই।
আমরা যদি একটু সচেতন হই তাহলেই এই দূর্ঘটনা গুলো অনেকটাই এড়িয়ে চলতে পারি। আসুন যাত্রা পথে সচেতন হই।