ভারত যে গতিতে তার অথনৈতিক ও সামাজিক অগ্রগতি বহাল রেখেছে, তার সাথে সঙ্গতি রেখে ভারতের যুবসমাজ সেভাবে মানিয়া নিতে পারছে না। জার ফলে তৈরি হচ্ছে মানশিক চাপ। তাছারা অভিভাবকেরাও এই পরিস্থিতি কে আরও জটিল করে তুলেছে। কারন তারা চাইছে তাদের সন্তানেরা আরও আরও বেসি করে সফল হক। অভিভাবকেরা তাদের সন্তানের মানশিক চাপ নেবার ক্ষমতাকে অগ্রাহ্য করে নতুন নতুন আক্টিভিটিতে, সন্তানের অনিছা থাকা সত্যেও প্রবেশ করাতে চাইছে। জার ভয়ঙ্কর পরিনাম হিসেবে আত্মহত্যা দেখাদিছে।
এই পশ্চিমবঙ্গেই এই কারনে প্রতিবছর ২০ থেকে ৩০ টি আত্মহত্যা এর ঘটনা হছে। তার সিংঘভাগটাই ঘটছে মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক পরিক্ষার আগে ও পরে।
এই বছর প্রথম দিকে পশ্চিমবঙ্গেই এক পিতা তার ১৫ বছর এর পুত্রসন্তান কে এইকারনে পিটিয়ে মেরেফেলে, যে তার সন্তান স্থানিও এক টেবিলটেনিস কম্পিটিসান এ দ্বীতিয় স্থান আধিকার করেছে। এতো গেলো অন্নের কথা। আমার নিজের জিবনেও এমন অভিগতা আছে। আমার বাবা প্রথম থেকেই চাইত আমি সরকারি অফিসার (আই,এ,এস) হব। কিন্তু বাস্তবে আমি ব্যবসা কে আমার রোজগার এর পথ হিসেবে বেছে নেবায় তিনিও প্রচন্ড হতাশ হয়েছিলেন। কিন্তু আমার মা আমাকে সাপোরট করাতে বাবা সেশ-মেশ ব্যাপার টা মেনেন্যান। কিন্তু তবুও তারসাথে আমার সম্পরক সাভাবিক নয়। সে জাই হক! সন্তানদের আত্মহত্যা দিকে ঠেলেদিতে বাবা মা এর ভুমিকাও খুবি লজ্জাজনক।
আত্মহত্যা প্রবন ভারতিয় হওয়ার আর একটি কারন হল প্রেম ভালবাসাতে বিফল হওয়া। এক সময় আমিও এইকারনে আত্মহত্যা এর কথা ভেবেছিলাম। কিন্তু সে জাই হক, আমি সেই ফেজ কিভাবে পার করেছি তা একমাত্র আমিই জানি।
ভারতে এখন সবচেয়ে বেশি আত্মহত্যা প্রবন বলাহয় ১৫ থেকে ২৯ বছর বয়সি হুবক বা জুবতী দের। এদের মধে আত্মহত্যা এর পরিমান ১০০,০০০ জনের মধে ১৫ জন প্রতিবছর। জা অন্ন কনো দেশের থেকে অনেক বেশি। জত বয়শ বারতে থাকে আত্মহত্যা এর প্রবনতা কমতে থাকে। ভারতে এই মুহুরতে আত্মহত্যা এর পরিসঙ্খান ৯ জন প্রতি ১০০,০০০ জনের মধ্যে প্রতিবছর। যেখানে পুরুষ আত্মহত্যাকারী এর সংক্ষা ১১ জন ও মহিলা আত্মহত্যাকারী এর সংক্ষা ৮ জন প্রতি ১০০,০০০ জনের মধ্যে প্রতিবছর।
ভারতে আত্মহত্যা করতে সবচেয়ে বেসি ‘বিষ’ কেই মাধ্যম হিসেবে বেছে নাওয়াহয়। টোটাল ৩৮% আত্মহত্যা ভারতে ‘বিষ’ খেয়ে হয়। তারপরেই ফাস লাগিয়ে আত্মহত্যা কে বেছে নেওয়া হয়। ২৭% আত্মহত্যা ফাস লাগিয়ে হয় এখানে।।

আলোচিত ব্লগ
মায়ের কাছে প্রথম চিঠি
Ex-Cadets Literary Society নামে একটি ফেসবুক গ্রুপ আছে, আমি যার সদস্য। এই গ্রুপে বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরস্কারপ্রাপ্ত স্বনামধন্য লেখক ও এক্স-ক্যাডেট শাকুর মজিদ একটি পোস্টের মাধ্যমে জানিয়েছেন যে ক্যাডেট কলেজ... ...বাকিটুকু পড়ুন
ট্রানশিপমেন্ট বাতিলের পর বাংলাদেশ কী করতে পারে!
১.০
আমি তখন সাউথ কেরিয়ার কিউং হি বিশ্ববিদ্যালয়ে ইন্ডাস্ট্রি ও ট্রেড পলিসিতে মাস্টার্স করছি। আমার একটা কোর্সের নাম ছিল থিওরি অ্যান্ড প্রকটিসেস অব গ্লোবাল ট্রেড গভর্নেন্স। কোর্সটি পড়াতেন প্রফেসর Wook Chae... ...বাকিটুকু পড়ুন
সময় থাকতে মনা হুশিয়ার......
সময় থাকতে মনা হুশিয়ার......
ফ্যাসিবাদের দুঃশাসনকালে সময়ের চলমান প্রক্রিয়ায়, নাগরিক দ্বায়িত্ব পালনে দেশের প্রয়োজনে রাজপথে আমরা অন্যায়ের প্রতিবাদ করেছি। কীবোর্ডকে অস্র বানিয়ে স্বৈরশাসকের হৃদয় ফালাফালা করে দিয়েছি। ফলে... ...বাকিটুকু পড়ুন
চৈত্র সংক্রান্তি থেকে পহেলা বৈশাখ বহমান আনন্দধারা।
চৈত্র মাসের বাতাসে যে সুগন্ধা হওয়ার দোলন সে ব্যাপারটার প্রশান্তি অনন্য! মাঝ দুপুরের তপ্ততা, নুয়ে আসা বিকেলে আচমকা দুরন্ত দুষ্ট ঝড়, অথবা সন্ধ্যার আজানের ঘরে ফেরার ব্যস্ত ধ্বনি।... ...বাকিটুকু পড়ুন
গাজা, ওসামা, পাকিস্তান, নাজি : বাংলাদেশে মাল্টিভার্স পতাকা বিপ্লব !
গত একসপ্তাহ ধরে ফিলিস্তিনের গাজাবাসীর উপর ইসরায়েলের হামলার প্রতিবাদে সারা বাংলাদেশে প্রতিবাদের ঝড় বয়ে গেছে। কিন্তু এই প্রতিবাদের মিছিলে এমন সব পতাকা, সিম্বল ও ছবি হাতে প্রতিবাদীরা মিছিল করেছে... ...বাকিটুকু পড়ুন