নাগরিকের নিরাপত্তার দায়িত্ব রাষ্ট্রের সরকারের। তা সরকার যে নামেই থাকুক। তবে কেন প্রতিদিন নিরীহ আবাল-বৃদ্ধ-বনিতা মারা যাচ্ছে? কেন ট্রেন লাইনচ্যূত হচ্ছে? কেন সকালে সুস্থ্য নাগরিক জীবিকার তাদিগে বাসা থেকে বের হয়ে কিছুক্ষন পর ঢাকা মেডিকেলের বার্ন ইউনিটে তীব্র শারিরীক যন্ত্রনায় কাতরাচ্ছে? কেন ককটেল, পেট্রোল বোম আর গান পাউডারে ঝলসে যাচ্ছে স্বপ্নগুলো?
মাননীয় প্রধানমন্ত্রী, রাষ্ট্র আপনার পরিবার। আপনার পরিবারের সদস্যদের যারা এভাবে হত্যা, নির্যাতন করছে তাদের বিরুদ্ধে আপনি কেন ব্যবস্থা নিচ্ছেন না? কঠোর হস্তে দমন করুন এই সমস্ত বেজন্মা কুলাঙ্গারদের। সারা দুনিয়ায় শান্তি রক্ষার মিশনে আপনার দেশ সুনাম কামিয়েছে। কিন্তু আজ নিজের দেশ অশান্ত করার চেষ্টায় দূর্নিবার চেষ্টা চালাচ্ছে যে গোষ্ঠী আপনি তাদের কিছুই বলছেন না!
এইসমস্ত বেজন্মা কুলাঙ্গারদের যদি আপনি রাষ্ট্রক্ষমতা ব্যবহার করে দমন করতে না পারেন তাহলে জনগনকে জানান। পাড়ায় একটা কুকুর পাগল হয়েগেলে কিভাবে নিধন করতে হয়, তা আপনার দেশের জনগন খুউব ভালো করেই জানে। শেফার্ড ভাব নিয়ে কামড়ানো কুত্তা গুলো কিন্তু নেড়ি আর ছড়াচ্ছে জলাতংক। রোগটা মহামারী আকার ধারন করলে আপনি কি নিস্তার পাবেন?
অনতিবিলম্বে পৌরসভা বা সিটি কর্পোরেশনের রুপরেখায় একটা কুত্তা মারা প্রকল্প হাতে নেন এবং পাগলা কুত্তাগুলো নিধন করেন। না হলে আপনারও জলাতংক হবে। রোগের উৎস কুত্তা না হয়ে জলাতংক আক্রান্ত জনগনও হতে পারে।