এখন সময় এসেছে আদিতে ফিরে যাওয়ার। সেইসব কবিরাজ,আয়ুর্বেদিক ডাক্তারদের খুজে বের করে আনা জরুরী। আজ থেক ২৫/৩০ বছর আগেও এদের অনেক কদর ছিল। আজো অনেক গ্রামে, উপজেলায় এরা গরীবদের চিকিৎসা দিয়ে যাচ্ছে। ওখানকার মানুষগুলো ভাল হয়, সুস্থ থাকে। ইদানিং শহরের মানুষও ত্রিফলা, রসুনের কোয়া, মধু, চিরতা ,আদামনি পাতা, লবঙ্গ, কাঁচকলা,পুদিনাপাতা ইত্যাদি ঔষধী হিসাবে ব্যবহার করছে। মানুষ সুস্থ হচ্ছে। সরকারের কাছে আবেদন বিষয়টি গুরুত্বের সাথে বিবেচনা করবেন,আমরা আমজনতা সঠিক ও সুচিকিৎসা পেয়ে বাচতে বা মরতে চাই। আজকের এইসব ডাক্তার নামিয় কুলাঙ্গার,জল্লাদদের হাত থেকে বাচান।
সরকার চাইলে জনগুরত্ব বহন করে এমন যে কোন প্রতিষ্ঠানসমুহে শ্রম আইন ২০০৬ (সংশোধিত-২০১৩ ) এর ২ (৬১)-ধ উপ ধারায় শিল্প প্রতিষ্ঠানের আওতাভুক্ত , ২২৭ ধারা বে আইনী ধর্মঘট বা লকআউট করার পদ্বতি এবং ২২১ এর উপধরা (৩) ও (৪) উপধারা সরকার কর্তৃক বেআইনি ধর্মঘট নিষিদ্ধ করন বা বাতিল করন । এইসব বিধান অনুযায়ি ডাক্তারদের সংশ্লিষ্ট সংগঠনের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া যায় কিনা তা পরীক্ষা করে দেখা যেতে পারে এবং সরকারের সংশ্লিষ্ট বিভাগ তথা শ্রম দপ্তরকে ব্যবস্থা নিতে জনস্বার্থেে এগিয়ে আসা উচিত।
ডাক্তাররা এভাবে আচমকা আইনি কোন পদ্বতি অনুসরন না করে জনগনকে জিম্মি কতে পারে না।
যেহেতু তাদের সংগঠনটি শ্রম আইন অনুযায়ি একটি ট্রেড ইউনিয়ন সেহেতু তারা শ্রম আইন মেনেই তাদের কর্মকান্ড করতে হবে । এখনই সময় এসব বেয়াড়া সংগঠনকে সাইজ করার এবং সুস্থ ধারায় নিয়ে আসার।
আমরা প্রয়োজনে লতাপাতার রস খেয়ে বাচতে চাই ।
তাই আমাদের আর্তনাদ--""ফিরিয়ে দাও সেই কবিরাজদের
দুর করো এই অমানুষ, কসাই রুপি ডাক্তারদের""।।। আমরা সুস্থ ভাবে বাঁচতে চাই।
সর্বশেষ এডিট : ০৯ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ৯:৪৪