আজব এক দেশ এখানে মরেও শান্তি নাই ।
আরে হু তনুর কথাই বলছি । ছুকড়ি মরেও গেল
মেরেও গেল আমরা এমনি এক দেশে বসবাস করি যে দেশে একজন মানুষ মরে গেলে বিচার পাওয়ার পরিবর্তে বেশির ভাগ ক্ষেত্রে ঠিক তার উল্টো মা বাবা কে আত্মিয়স্বজনদের পুলিশ RAবের জিজ্ঞাসাবাদ আর প্রশ্নের উত্তর দিতে দিতে শেষ পযন্ত দেখা যায় দোষী হয় নির্দোষী আর নির্দোষী হয় অপরাধী অর্থাত যে মরে গেছে বা হত্যা হয়েছে সেই শেষ পযন্ত তার হত্যার জন্য অপরাধী হয়ে যায় ।তাও আবার গভীর রাতে নিয়ে যাওয়া হয় আত্মিয়স্বজনদের ।
কেন দিনের বেলায় নিলেই বা কি সমস্যা হত ?
তারাতো আর অপরাধী না যে তাদের দিনের বেলা ঝামেলায় পড়তে হবে । ওহ! আমাদের দেশের আইনের নিয়ম কানুন মার প্যাচের জন্যই দেশের মেয়েদের উপরে যৌন হয়রানি অপরাধের মত অপরাধ প্রতিদিন বেড়েই চলছে ।
এটা কমাতে হলে কোন শক্ত আইন পাশ করাতে হবে । যা দেখে এ ধরনের অপরাধ করার আগে গা শিউরে উঠবে ।তনুদের মত আর কোন মেয়েকে প্রথমে নির্মম ভাবে যৌন হয়রানি পরে হত্যা হতে হবে না ।শুনেছি সপ্তাখানেক আগে তনু হত্যাকাণ্ডের রহস্য উন্মোচনের জন্য মামলাটি সেখানকার জেলা গোয়েন্দা শাখায় ডিবি হস্তান্তর করা হয়েছে। আর সে জন্য ঘটনা তদন্তে তনুর মা, ভাই ও চাচাতো বোনকে বাসা থেকে মধ্য রাত্রে নাকি জিজ্ঞাসাবাদ করার জন্য RAB নিয়ে যান । পরে কি হয়েছে তা এখন পযন্ত কোন সঠিক তথ্য মিলেনি । বাংলাদেশের পুলিশ চাইলে এদেশের অপরাধীদের সম্পূর্ণ ভাবে দমন করতে মাত্র লাগবে ২৪ ঘন্টা । অথচ কতটা দিন হয়ে গেল এখন পযন্ত তনু হত্যাটির কিছুই করতে পারেন নাই আমাদের দেশের আইন জীবিরা । তারা শুধু দেশের জনগণের দেয়া টাকার খাবার খায় আসলে দেশের আইন জীবিগুলো দেশের মানুষের কোন কাজেই আসে না ।