আমরা সবসময় যানজটের মুল আসামী ধরি রিক্সাকে :
কিন্তু এ্ই মাসখানেকের মধ্যে নি:শ্চই বুঝে গেছেন যনজটের মুল কারন রিক্সা না প্রাইভেট কার।
প্রাইভেট কার কে সিএনজি করার পর এবং সিএনজি স্টেশন বসানোর পর থেকে ঢাকায় গাড়ীর সংখ্যা বেরেছে কম করে হলেও ৮ গুন । ২টি কার একটি বাস এর সমান জায়গা দখল করে রাস্তায়। ২টি গাড়ীতে লোক থাকে ৪জন আর একটি বাসে ৬০-৮০জন
২০ বছর আগেও অনেকের গাড়ী কেনার সামর্থ থাকলেও্র তেলের খরচ এর কথা চিন্তাকরে কিনত না, সেই লোক এখন ২টা গাড়ীচালায় , গাড়ী কিনতেও তো এখন টাকা লাগে না ব্যাংক বসে আছে লোন দেয়ার জন্য .... প্রতিটি গাড়ীর জন্য একজন ড্রাইভার , অনেক ড্রাইভার এর ফ্যামিলি ঢাকায় আসছে - ঢাকার জনসংখ্যা বারছে; ৩বছরের জন্য প্রাইভেট কার আমদানি বন্ধ করা উচিত, বিষেশ অনুমতি ছাড়া কার আনা যাবে না
এখনও সময় আছে প্রাইভেট কার এর সিএনজি কনভারসন বন্ধ করতে হবে, শুধুমাত্র বাস-ট্রাক এ সিএনজি থাকবে এবং তাদের ভারা সিএনজির হিসাবেই হবে। প্রাইভেট কার চালাইতে চাইলে তেল দিয়াই চা্লাইতে হবে। সিএনজির সুবিধা জনগনকে দিতে চাইলে তাই করতে হবে। অনেক কারখানা সি এনজি পাচ্ছে না তেল দিয়ে উত্পাদন খরচ বেশি হচ্ছে
স্বল্প মুল্যে মটর সাইকেল দিতে পারলে অনেকের অফিস যাতায়াতের সময় ও খরচ দুইটাই বাচত যা ওয়ালটন ইচ্ছা করলেই পারে ; ৫০,০০০টাকায় কাগজপত্র সহ মটরসাইকেল ভোক্তার হাতে। সর্বোচ্চ ১০০ সিসি, ৪স্ট্রোক, বেশী মাইলেজ, খুব সাধারন টেকসই ডিজাইন, .....
পাগলের প্রলাপ কে শুনে ?????????????