ছেলেবেলা থেকে কার্টুনের প্রতি খুব বেশিই ঝোঁক ছিলো অন্য আট-দশ বাচ্চা থেকে বেশি। কার্টুন জগতের বোধহয় বেশিরভাগ কার্টুনই মস্তিস্কে সুপ্ত আকারে জমা রয়েছে। কার্টুন দেখার সময় নিজেকে একটু আলাদাভাবে উপলব্ধি করতাম যেমন জুমাঞ্জি দেখার সময় নিজেকে একজন দক্ষ শিকারি রুপে উপলব্ধি করতাম আবার ড্রাগন টেলস দেখার সময় চকলেটের হ্রদে হাবু-ডুবু খাওয়ার তিব্র আকাঙ্ক্ষা মনে জাগতো।
ক্যাপ্টেন প্ল্যানেট।
সময়ঃ ৭ঃ৩০ মিনিট
চ্যানেলঃ তৎকালিন ইটিভি
অধির আগ্রহে বসে থাকতাম। কিন্তু শুরু হওয়ার আগেই মাস্টার মশাই হাজির হতেন এই সুবাদে ক্যাপ্টেন প্ল্যানেট একটু কমই দেখা হয়েছে।
গডজিলা।
সময়ঃ বিকেল ৪টা
চ্যানেলঃ বিটিভি
বেকার সময় থাকার কারনে এই কার্টুনের খুব কম পর্বই অদেখা রয়েছে।
ছোটবেলার পর্ব ছেড়ে এবার বড়বেলায় আসা যাক।
বড়বেলায় আসার পর চক্ষু লজ্জার ভয়ে কার্টুন খুব কম দেখা হতো তবে দেখা অবশ্যই হতো ড্রাগন টেলস, পাওয়ার পাপ গার্লস, শিন চ্যান, নিঞ্জা হাতুড়ি, ইত্যাদি ইত্যাদি।
টম এন্ড জেরিঃ
ব্যাক্তিগত জীবন ইতিহাসের বর্ণালী এক অধ্যায় সাক্ষী করে রেখেছে এই কার্টুন।
বহু স্মৃতি মিশে আছে এই কার্টুনে।
ডরেমনঃ
প্রাপ্ত বয়সে মনোরঞ্জন করা এই কার্টুন আতিসত্তর চিত্তের কোন এক স্থান দখলে নিয়েছে। এই কার্টুন সম্পর্কে বেশি কিছু বলতে চাই না কারণ এই কার্টুন এখনো মাঝে মাঝে দেখা পড়ে।
মটু পাতলুনঃ
ইদানীং সবচেয়ে জনপ্রিয় কার্টুন। আমি একাই দেখি না, সবাই দেখে তাই কিছু বলতে হবে না!
তাছাড়া হলিউডের এনিমেশন মুভিগুলো প্রিয় ছবির তালিকায় উঠে রয়েছে বহুআগ থেকে, ট্যাংগলেড, মোনষ্টার ইউনিভারসিটি, টয় স্টরি ইত্যাদি।
সর্বশেষ এডিট : ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ দুপুর ২:০০