somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

পোস্টটি যিনি লিখেছেন

জুল ভার্ন
এপিটাফ nnএক নিঃশব্দ প্রচ্ছদে ঢাকা আছে আমার জীবনের উপন্যাস...খুঁজে নিও আমার অবর্তমানে...কোনো এক বর্তমানের মায়াবী রূপকথায়।আমার অদক্ষ কলমে...যদি পারো ভালোবেসো তাকে...ভালোবেসো সেই অদক্ষ প্রচেষ্টা কে,যে অকারণে লিখেছিল মানবশ্রাবণের ধারা....অঝোর

মুক্তিযুদ্ধের টুকরো স্মৃতি........

২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ১০:৪০
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

মুক্তিযুদ্ধের টুকরো স্মৃতি........(১৪)

Sssssingle liiiiiine falling...!
Aaaaattttteeention!
Left light left,
Left light left,
Quick March Quick, Eyes Right, Eyes Left, Halt, About Turn...Run....
single line falling...
Stand with chest tight. Raise your hands up, higher, spread both hands along the shoulders, keep them straight, yes, horizontal, I'll count to one, two, three hundred, hands don't go down"- বাজখাঁই কণ্ঠে উল্লেখিত কমান্ড করলেন প্যারেড কমান্ডার, যিনি পাকিস্তান সেনাবাহিনীর একজন হাবিলদার ছিলেন। তখন পাকিস্তান সেনাবাহিনীর নিয়মানুযায়ী এবং অভ্যাসগত তিনি কমান্ড করেছিলেন উর্দু-ইংরেজি মিশেলে, পরবর্তীতে বাংলায় কমান্ড হতো।

প্যারেড কমান্ডার ভুলেই গিয়েছিলেন- যাদেরকে পিটি কমান্ড করেছেন তাদের ৮০% গাও গেরামের অশিক্ষিত কৃষক শ্রমিক মজুর শ্রেণীর মানুষ।
Quick March Quick, Eyes Right, Eyes Left, Halt, About Turn...বোঝে না।
স্বাভাবিকভাবেই যে যেমন বুঝেছে সে বা তারা তেমন ছোটাছুটি করছে......

Attention....কমান্ড করলে কেউ.... চুলকায়, কেউ পাশের জনের গলায় হাত দিয়ে দাঁড়িয়ে থাকে...কেউ এদিক সেদিক তাকিয়ে দেখে!

প্যারেড কমান্ডার গর্জে ওঠে- "হিলবা না, হিলবা না- হিলাও কেন?"
"হিলাও" শব্দের একটা নোংরা অশ্লীল মিনিং আছে ওই এলাকার মানুষের কাছে...."হিলাও"- শব্দ শুনে গ্রামের লোকজন হেসে গড়াগড়ি খাওয়ার উপক্রম!

এবার প্যারেড কমান্ডার দশজনকে বাছাই করে আলাদা করে সিংগেল লাইন ফলিং করালেন। এই দশজনের মধ্যে আছেন- সেনাবাহিনীর ১জন, ইপিআর ২ জন, পুলিশ ১ জন, ২ জন ক্যাডেট, অন্যরা কলেজ এবং ইউনিভার্সিটির ছাত্র। দশ জনের সিংগেল লাইনের দশ কদম দূরে তিন লাইনে প্রায় ১৯০ জনকে দাঁড় করিয়ে- প্যারেড কমান্ডার এর কমান্ড শুনে ওরা যা করবে সেগুলো অনুসরণ করতে নির্দেশ দিলেন...

"এটেনশন! সিংগেল লাইন ফলিং... এটেনশন.... বুক টান করে দাঁড়াও। হাত ওপরে তোল, আরও ওপরে, দুটো হাত দুদিকে ছড়িয়ে দাও কাঁধ বরাবর, একদম টানটান সোজা রাখ, হ্যাঁ, হরাইজন্টাল, আমি এক দুই করে তিনশ পর্যন্ত কাউন্টিং করবো, হাত যেন নিচে না নামে।"- কিন্তু না, ১৯০ জনের বেশীরভাগই তাললয় না মেনে দৌড়াদৌড়ি করছে, অনেকেই হাত সোজা করে দাড়িয়ে থাকতে পারেনা, এটেনশন হয়ে দাঁড়িয়ে গা চুলকায়, বসে পরে.....

স্থানঃ চারিদিকে ছোট ছোট খাল-নদী বেষ্টিত অজপাড়াগাঁ বুকাবুনিয়া। জায়গাটি তিনটি জেলাকে(ততঃকালীন মহাকুমা) ভাগ করেছে- পিরোজপুর, ঝালকাঠি ও বরগুনা। ছোট নদী দ্বারা বিচ্ছিন্ন তিনটি আলাদা ভূখন্ড। তিন জেলার মিলনস্থলও বলা যেতে পারে।

* পিরোজপুর অংশ- দাউদখালী ইউনিয়নের রাজারহাট এবং দেবত্র গ্রাম। থানা- মঠবাড়ীয়া।

* ঝালকাঠির অংশের নাম- জোড়খালি। ইউনিয়ন -আমুয়া। থানা- কাঠালিয়া।

* বরগুনা অংশের নাম- লক্ষীপুরা। ইউনিয়ন -বুকাবুনিয়া। থানা- বামনা।

এটি ৭১ র স্মৃতি বিজড়িত একটি ঐতিহাসিক জায়গা।
ভৌগোলিক কারনে মুক্তিযুদ্ধের সময়ে জায়গাটির গুরুত্ব ছিল অপরিসীম। অদূরেই বুকাবুনিয়া ছিল ৯ নং সেক্টরের অধীনে সাব সেক্টরের হেড কোয়ার্টার। এই সাব সেক্টরের কমান্ডার ছিলেন ক্যাপটেন মেহেদী আলী ইমাম। সেকেন্ড ইন কমান্ড ছিলেন আলমগীর হোসেন।

'মুক্তিযুদ্ধের মিলিটারি ট্রেনিং' নিতে আসা গ্রামের সাধারণ মানুষ, কৃষক, শ্রমিক, ছাত্র শিক্ষক ওভাবে হাত দুদিকে ছড়িয়ে রাখতে পারছিলেন না। অনেকের হাত নেমে যাচ্ছিল বারবার। কেউ ক্লান্ত হয়ে বসে পরতেন।

বেশীরভাগ যুবকদের পরনে লুংগী, কোমরে গামছা, কেউ পাজামা-প্যান্টের নিচে আন্ডারওয়্যার এর বদলে লুংগী কাছা দিয়ে আন্ডারওয়ারের কাজ চালিয়েছে ....বেশীরভাগ যুবকদের খালি পা, কারোর পায়ে স্পঞ্জের স্যান্ডেল কিম্বা প্লাস্টিক/রাবারের নাগড়া জুতা.... সবাই অর্ধাহার...ফজরের নামাজ আদায় করে দুই মুঠ শুকনো মুড়ি, একটুকরো গুড়, পুকুর ঘাটে গিয়ে পানি খেয়ে লাইন ধরে দাঁড়িয়েছে- পাক হানাদারদের বিরুদ্ধে যুদ্ধের প্রশিক্ষণ নিতে....গ্রামের সাধারণ মানুষ, কৃষক, মাঝি, শ্রমিক, ছাত্র শিক্ষক যারা জীবনে যুদ্ধের কথা কল্পনাও করেনি- তারাই পাক হানাদারদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করতে বদ্ধপরিকর। কিন্তু হঠাৎ করে চাইলেইতো যোদ্ধা হওয়া যায়না। যুদ্ধ করতে চাই শারীরিক সক্ষমতা, প্রশিক্ষণ, সাহস আর আত্মত্যাগে উজ্জীবিত হওয়া।

দূর থেকে তীক্ষ্ণ ভাবে সব লক্ষ্য করছিলেন ক্যাপ্টেন মেহেদী আলী ঈমাম, পরবর্তীতে যিনি সাব সেক্টর কমান্ডার, সাথে পাকিস্তান সেনাবাহিনীতে সদ্য রিক্রুট জেসি শামস। সুবেদার (অবঃ) আঃ মজিদ(*).... ধমক দিচ্ছিলেন- "কেন হাত নেমে যাচ্ছে তোমাদের? কি বলছি শুনছো না? তোমরা এখানে কি করতে এসেছ?"

এগিয়ে এলেন ক্যাপ্টেন মেহেদী আলী ঈমাম। গর্জে উঠলেন তিনি-
"মুক্তিযুদ্ধের ট্রেনিং নিতে, আর্মস ট্রেনিং নিতেই যদি এমন এলোমেলো হয়ে যাচ্ছো তাহলে তোমরা মুক্তিযুদ্ধ করবে কিভাবে, কোথায় তোমাদের সেই মেন্টাল-মেকআপ? খালি হাতে ট্রেনিং নিতেই যদি ঘেমে ভিজে যাও, এত যদি ভয় পাও শারীরিক কসরত করতে, হাত সোজা রাখতে পারছো না, এভাবে যদি হাঁটু কাঁপে থরথর করে, কি করে যুদ্ধ করবে তোমরা? কি করে পাক হানাদার বাহিনীকে হত্যা করবে? পারবে না, পারবে না তোমরা লড়াই করতে!"

"তোমরা এখনও প্রস্তুত হওনি মুক্তিযুদ্ধ করার জন্য, তোমাদের সাহস নাই- হানাদারদের কবল থেকে দেশ স্বাধীন করার। এখনই তোমরা এক এক করে 'হ্যান্ডসআপ' করে ফিরে যাও এখান থেকে। যাও, আমি কাউকে বাঁধা দেবনা, কারও মাথায় পিস্তল ঠেকিয়ে তাকে মুক্তিযোদ্ধা বানানো যায়না, যদি- তোমাদের মধ্যে তেজ না থাকে। আমি তোমাদেরকে জোড় করবো না- তোমরা ফিরে যাও।"

এই একটা সেশনেই প্রায় দুইশত জন তরুণ যুবক- সবার চোখে অশ্রু। বুকে বল, মুখে বজ্রকঠিন তেজদীপ্ততা..... কৃষক শ্রমিক মজুর, শিক্ষিত অশিক্ষিত বাংগালী আর যা-ই হোক, 'হ্যান্ডসআপ' শব্দটা মেনে নিতে পারেনা!
যারা কোনো দিন এটেনশন হয়ে দাঁড়াতে পারেনি, সেই তারাই বুকটান করে সোজা হয়ে দাঁড়িয়ে বজ্রমুষ্ঠি করে "জয় বাংলা" শ্লোগানে আকাশ বাতাস মুখড়িত করে তুললো। সবাই সমস্বরে বললো- "স্যার, আমরা পারবো- আমাদেরকে ট্রেনিং দেন, আমাদের রাইফেল দেন, আমরা মরবো তবুও বাড়ি ফিরে যাবোনা- আমরা পাক হানাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে মরতে চাই!"

এগিয়ে গেলেন ক্যাপ্টেন মেহেদী। হেঁটে হেঁটে লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা কৃষক, শ্রমিক ছাত্র, শিক্ষকদের কাঁধে হাত রেখে বললেন-

"তোমাদের হাতে অবশ্যই যুদ্ধাস্ত্র দেওয়া হবে। তবে তার আগে তোমাদের শারীরিক ফিটনেস এবং যুদ্ধের বেসিক ট্রেনিং নিতে হবে..... যারা মুক্তিযুদ্ধ করতে চাও তারা এই কষ্টগুলোকেও মুক্তিসংগ্রামের অবিচ্ছেদ্য অংশ মনে করে থাকো, নাহলে চলে যাও। মনে রেখো, যে ধানক্ষেত, গাছপালা কেটে, জংগল ছাপকরে ট্রেনিং এর জন্য মাঠ বানিয়েছো- সেই গাছপালা সেই জঙ্গল তাদের মনে রাখবে না, যারা চলে যাবে। আমাকেও নয়। এই জঙ্গল মনে রাখবে তাদেরই- যারা এক বেলা খেয়ে, না খেয়ে দেশের জন্য জীবন উতসর্গ করতে ঝাপিয়ে পরবে। আমরা অনেকেই থাকবোনা- কিন্তু আমাদের আত্মত্যাগের বিনিময় এইদেশ, আমাদের মাতৃভূমি মুক্ত হবে, স্বাধীন হবে। আমাদের পরের প্রজন্ম স্বাধীনতার ফল ভোগ করবে। এই দেশ একদিন হানাদার মুক্ত হবে, দেশের ৬৫ হাজার গ্রাম থেকেই আমরা আস্তে আস্তে ঘিরে ফেলবো শহরগুলোকে, ঘিড়ে ফেলবো পাক হানাদার বাহিনীকে। আমি শহীদ না হলে সেই দিনটা অবশ্যই দেখে যেতে চাইবো।" সবার অলক্ষ্যে বীর সেনানী ক্যাপ্টেন মেহেদীর অশ্রুসজল চোখ মুছলেন......

হাতে একদম সময় নেই। একটানা ৪৮ ঘণ্টা তিনি ট্রেনিং করিয়েছেন, একটার পর একটা ব্যাচ। রাতেও চলেছে সেই ট্রেনিং- কখনো চাঁদের আলোতে, হেরিকেন কিম্বা হ্যাজাক লাইট জ্বালিয়ে। বিভিন্ন জনের থেকে সংগ্রহ করা ব্যাক্তিগত লাইসেন্স করা বন্দুক, পয়েন্ট টুটু বোড় রাইফেল, পিস্তল দিয়ে শুরু। তারপর থ্রী নট থ্রী, মার্ক ফোর রাইফেল, স্টেনগান, গ্রেনেড, মাইন ডিনামাইট পোতার কৌশল। মূলত গেরিলা জনযুদ্ধের রণকৌশল এটা, ক্যাপ্টেন মেহেদীর নেতৃত্বে পাকিস্তান সেনাবাহিনী, ইপিআর, পুলিশ বাহিনীর সদস্যরা হাতে ধরে শিখিয়েছিলেন। খুব সীমিত পরিসরে হলেও ইনক্লিমেন্ট ওয়েদার ট্রেইনিং, সামার কালেক্টিভ ট্রেইনিং, মাইনর অপারেশন রেইড, এম্বুশ, রেকি পেট্রোলিং, প্রতিরক্ষা, আক্রমণ, অ্যাডভান্স টু কন্টাক্ট ছাড়াও শিখিয়েছিলেন রাইফেলে ফায়ার করার সময় যে ঝাঁকুনি আসে উল্টোদিকে, তা কিভাবে সামলাতে হয়, পিন খুলে কিভাবে হাত ঘুরিয়ে গ্রেনেড ছুঁড়তে হয়। বেওনেট দিয়ে কিভাবে আঘাত করতে হয়, খালি হাতে মল্ল যুদ্ধ, মাইন বিছিয়ে বুবি ট্র্যাপ তৈরি করতে শিখিয়েছিলেন, দড়ির মাথায় আঁকশি গেঁথে কিভাবে নির্ভুল লক্ষ্যে তাকে আটকে ফেলতে হয় 'ইচ এন্ড এভরি ডিটেলস'- হাতে ধরে শিখিয়েছিলেন।

ক্যাপ্টেন শাজাহান ওমর(*), আলমগীর হোসেন(*), আলতাফ হোসেন(*), হাবিলদার মোবারক মল্লিক(*), হাবিলদার খলিল(*) সাথে আমার বড়ো ভাই GC শামস(*) আরও দুইজন সিনিয়র অফিসারদের সাথে সুন্দরবন সাতক্ষীরা-ইন্ডিয়া সীমান্তে গিয়েছেন সামরিক সহায়তা ও অস্র সংগ্রহের জন্য....আমি ছাড়া আরও দুইজন ক্যাডেট কলেজে পিটি প্যারেডে অভ্যস্ত হলেও প্রায় ১৫ দিনের পদযাত্রায় দুই পায়ে ফোস্কা উঠে ফেটে গিয়ে প্রচন্ড যন্ত্রণা, নির্ঘুম রাতে মশার কামড় আর অর্ধাহারে আমার ক্লান্ত শরীরে জ্বর এসে গিয়েছিল। রাতে হুঁশ ছিলনা, সকালে ঘুম থেকে উঠে দেখি- ট্রুপস কমান্ডার পাকিস্তান সেনাবাহিনীর মেডিক্যাল কোরের সিপাহী খলিলুর রহমান (চাঁন মিয়া)র কোলে মাথা দিয়ে শুয়ে আছি। শুনেছি সারারাত তিনি আমার মাথায় জলপট্টি দিয়েছেন। .... আসলে, এটা শুধুই আমার ক্ষেত্রেই নয়, মুক্তিযুদ্ধে অংশ নেওয়া সবার জন্যই ছিল তার এই মমতা, এই স্নেহ, যা আমি কাছে থেকে দেখেছি। যারা মুক্তিযুদ্ধের প্রতি দায়বদ্ধ, প্রতিটি ট্রুপস কমান্ডার দায়বদ্ধ তাদের রক্ষার জন্য। আবার বিশ্বাসঘাতকদের জন্য ভীষণ রকম নির্মম ছিলেন তারা, চোখের সামনে শুট করতে দেখেছি এমন কয়েকজন বিশ্বাসঘাতককে........

* ক্যাপ্টেন মেহেদী আলী ঈমাম বীরবিক্রম (তিনি আমার ছোট চাচা, সাব সেক্টর কমান্ডার, নবম সেক্টর, পরবর্তীতে Major BA, Late)
* সুবেদার (অব) আঃ মজিদ বীরবিক্রম (কোম্পানি কমান্ডার, নবম সেক্টর)
* ক্যাপ্টেন শাজাহান ওমর বীরউত্তম (সাব সেক্টর কমান্ডার, নবম সেক্টর, পরবর্তীতে Major BA)
* আলমগীর হোসেন (বীর প্রতীক)
* আলতাফ হোসেন (Captain BA, 2nd War Course, JRB Ledar, Late)
* হাবিলদার (অব) মোবারক মল্লিক (মুক্তিযুদ্ধ পরবর্তীতে সিরাজ শিকদারের অনুসারী এবং নিজ দলের সহযোগীদের হাতে মৃত্যু)
* সিপাহী খলিলুর রহমান, (Nayeb Subedar Rtd. BA)
* GC শামস বীরপ্রতীক (Brigadier Gen. BA Late)

(আমার লেখা 'মুক্তিযুদ্ধের টুকরো স্মৃতি'- বইয়ের পাণ্ডুলিপি থেকে পুনঃ প্রচার.......)
সর্বশেষ এডিট : ২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ১১:২৮
৩টি মন্তব্য ৩টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

একটি জাতির কান্না......

লিখেছেন জুল ভার্ন, ২২ শে অক্টোবর, ২০২৪ সকাল ১১:৫২

একটি জাতির কান্না......

স্বাধীন সিকিম রাষ্ট্রের ভারত ভুক্তির নেপথ্য!
১৯৪৭ সালে ভারত ও পাকিস্তান ব্রিটিশদের কাছে থেকে স্বাধীনতা লাভ করে। ওই সময় উপমহাদেশে ৫৬৫ টি "Princely States" বা "সতন্ত্র দেশিয় রাজ্য" ছিল।... ...বাকিটুকু পড়ুন

এসব কিসের ইঙ্গিত?

লিখেছেন সৈয়দ মশিউর রহমান, ২২ শে অক্টোবর, ২০২৪ দুপুর ১:২৯


ক্ষমতাচ্যুত হাসিনার বিরুদ্ধে দায়ের করা সব মামলা প্রত্যাহার দাবিতে হঠাৎ দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে ছাত্রলীগ নেতাদের বিক্ষোভ মিছিল! সোমবার (২১ অক্টোবর) সকালে গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনের সড়কে... ...বাকিটুকু পড়ুন

‘নির্দেশ আছে তোকে ক্রস ফায়ারে মেরে ফেলার’ - হুমায়ুন কবির

লিখেছেন সাহাদাত উদরাজী, ২২ শে অক্টোবর, ২০২৪ দুপুর ২:১৪

(মানব জমিনে হুমায়ুন কবির ভাইয়ের গুম নির্যাতনের কথা পড়ে মনোকষ্ট নিয়ে বসে আছি। আপনার জন্য দোয়া করি, আপনাদের আত্মত্যাগেই এই জাতি স্বৈরাচার মুক্ত হয়েছে, এখন কাজ হচ্ছে তাদের বিচার করা।... ...বাকিটুকু পড়ুন

চাকুরী থেকে বরখাস্ত করার জন্য কোটার দরকার আছে!

লিখেছেন সোনাগাজী, ২২ শে অক্টোবর, ২০২৪ বিকাল ৩:৫৬



**** চাকুরী সৃষ্টি করতে জানে না বাংগালী জাতি, কিন্তু চাকুরী থেকে তাড়াতে জানে; কিছু কিছু ব্লগার মানুষকে তাদের কাজের যায়গা থেকে বিতাড়িত করার জন্য ব্লগে চীৎকার করছে... ...বাকিটুকু পড়ুন

=ফিরে যেতে ইচ্ছে করে কৈশোরে=

লিখেছেন কাজী ফাতেমা ছবি, ২২ শে অক্টোবর, ২০২৪ বিকাল ৫:২৫


এখানে কী আছে বলো তো, এখানে কী আছে আর
কেন যে সময়ের পিঠে হলাম সওয়ার;
সময় আমায় নিয়ে এ কোথায় এলো
স্বপ্ন সব হয়ে গেল এলোমেলো।

সেই প্রাথমিকের গন্ডি, পা রাখি ইচ্ছে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×