দ্যা গ্রেট ব্লু হোল অফ বেলিজ : এটি বেলিজ উপকুলে প্রকৃতির এক অনবদ্য সৃষ্টি। স্কুবা ড্রাইভিং এর জন্য আদর্শ জায়গা যা ৪০৭ ফুট গভীর।
হাং সুন ডং গুহা, ভিয়েতনাম : পৃথিবীর সবচেয়ে বড় গুহা, প্রায় ৫ মিলিয়ন বছর আগে সৃষ্টি। একটি ৪০ তলা ভবন এর মধ্যে অনায়াসেই ঢুকে যাবে।
মেন্দেনহল বরফ গুহা, আলাস্কা :
সি অব স্টারস, ভাধু, মালদিভস : তারার মত জ্বলজ্বলে বস্তুটি আসলে ফাইটপ্ল্যাঙ্কটন যা আকাশের তারার প্রতিবিম্ব সৃষ্টি করে।
টরটুঙ্গা ইন হরডাল্যান্ড, নরওয়ে : টরটুঙ্গা অংশটি মুলত একটি পাথরের টুকরো যা প্রায় ২০০০ ফুট উচুতে ঝুলে আছে যা হিল ট্র্যাকিং এর জন্য অনেক জনপ্রিয়।
হোয়াইট হাভেন বীচ, অস্ট্রেলিয়া : সাদা বালুর জন্য বিখ্যাত। তপ্ত রোদেও সাধারন বালুর মত উত্তপ্ত হয় না। তবে এই বালু ইলেকট্রনিক্স ডিভাইসের জন্য ক্ষতিকর।
মারবেল কেভ অব পাতাগনিয়া (আর্জেন্টিনা অ্যান্ড চিলি):
টানেল অব লাভ, ইউক্রেন : এটি মুলত একটি রেল লাইন। দিনে তিনবার ট্রেন চলাচল করে। তবে কাপলদের জন্যও বেশিমাত্রায় জনপ্রিয় একটা জায়গা।
Salar De Uyuni in the Potosí and Oruro departments of southwest Bolivia: এটা পৃথিবীর সবচেয়ে বড় লবণ তৈরির ক্ষেত্র । বর্ষাকালে এটি হয়ে উঠে বিশাল এক আয়না।
অ্যানটিলোপ ক্যানিয়ন, অ্যারিজোনা : এই ক্যানিয়ন দুই ভাগে বিভক্ত, আঞ্চলিকভাবে যাকে বলা হয় “The Crack” and “The Corkscrew.”
ফিঙ্গাল কেভ আইল্যান্ড , স্কটল্যান্ড : দেখতে মানুষের তৈরি মনে হলেও এটি সৃষ্টি হয়েছে আগ্নেয়গিরির লাভা থেকে।
গ্ল ওয়রম কেভস, নিউজিল্যান্ড :
হাইকু স্তেয়ার ইন হাওয়াই : “No Trespassing” শব্দটি এখানে লেখা থাকলেও তা অভিযানপ্রিয় মানুষকে থামাতে পারে না মোটেও ।
Cenotes of Yucatán Peninsula in Mexico: বরফযুগের সময় সৃষ্টি।
কক্সবাজার : কিছু বললাম না। এই একটা জায়গাতেই আমি গেছি। বাকিগুলাতে এখনও যাওয়ার সৌভাগ্য হয় নাই। তবে যাব একদিন ইনশাল্লাহ।