লক্ষণ ও উপসর্গ
১. শ্বাস কমে যাওয়া |
২. শ্বাস নেবার সময় বুকে শন শন শব্দ হওয়া |
৩. স্বাদ এবং গন্ধ নেবার ক্ষমতায় হন্সাস হওয়া |
৪. মুখে দুর্গন্ধ বা নি:শ্বাসে দুর্গন্ধ |
৫. সাধারণ অবসাদ |
৬. ক্রমাগত খুক খুকিয়ে কাঁশা |
৭. রক্ত চলাচল স্বাভাবিকের থেকে অবনতি হওয়া (লক্ষণের মধ্যে রয়েছে হাত পা ঠাণ্ডা হওয়া) ।
৮. শ্বাস-প্রশ্বাসের সমস্যা যেমন ব্রঙ্কাইটিসে প্রায়ই আক্রান্ত হওয়া |
৯. ত্বকে অল্প বয়সেই ভাজ পড়ে যাওয়া।
কী করা উচিত
সবচে ভালো এবং একমাত্র পরামর্শ হতে পারে ধুমপান ত্যাগ করুন। ধুমপান ত্যাগ করার ভালো দিকগুলো ত্যাগের প্রায় শুরু থেকেই দেখা দিতে শুরু করে। সিগারেটে শেষ টান দেবার ৩০ মিনিটের মধ্যে আপনার শরীরের রক্তচাপ স্বাভাবিকে নেমে আসে। সিগারেট ছাড়ার ১২ থেকে ৪৮ ঘন্টার মধ্যে শরীরের রক্তে অতিরিক্ত কার্বন মনোক্সাইড-এর পরিমাণও স্বাভাবিক হয়ে যায়। এক বছর পর ধুমপায়ীর তুলনায় আপনার হার্টের রোগে আক্রান্ত হবার ঝুঁকি হয়ে যাবে অর্ধেক। সিগারেট ছাড়ার ১৫ বছর পর আপনার হার্টের অসুখের ঝুঁকি একজন অধুমপায়ী বা যে কোন দিন ধুমপান করেনি তার সমান হয়ে উঠবে। পরন্তু এতে করে আপনার অনেক রকম ক্যান্সারের আশঙ্কাও দূর হবে।
সর্বশেষ এডিট : ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ বিকাল ৫:৪৫