somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

আমার দেখা বাংলাদেশের "রাজনীতি"র বহুমাত্রিক রূপ আর আমরা আমজনতা

০৩ রা আগস্ট, ২০২৪ দুপুর ২:৫৫
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :



একটা লেখা অনলাইনে ঘুরতে দেখছি, যার শুরুটা এরকম, "এক অস্থির জেনারেশন তৈরি করছি আমরা..."
রিয়েলি? নিজেদের যোগ্য হিসেবে তৈরী করতে ব্যর্থ মানুষগুলোকে এটা বেশী শেয়ার করতে দেখছি। যোগ্য তো জীবনে হইতে পারলেন না, মানুষ হইয়া না হয় মানব জীবনটা সার্থক করেন। একটা গানের প্যারোডি মাথায় আসলো,

"আয়নাতে ঐ মুখ দেখবে যখন
মুখে জমা থুথুখানি কইরো গোপন..."


মূল আলোচনায় যাওয়ার আগে একটা গল্প বলি। তখন আমরা স্কুলের গণ্ডি পেড়িয়ে মাত্র কলেজে ভর্তি হয়েছি। আমাদের এলাকার একছোট ভাই, আমাদের সাথেই খেলাধুলা, উঠাবসা করে অতি ভদ্র একটা ছেলে। তাকে পাশের পাড়ার আমাদের বয়সী কিছু ছেলের একটা গ্রুপ বিনা কারণে মারধোর করেছে। এটাশুনে তো আমরা সবাই মহাক্ষুব্ধ, দলবেঁধে সবাই পাশের পাড়ায় গিয়ে তাদের বড় ভাইদের কাছে বিচার দেয়ার জন্য একত্রিত হলাম। আমাদের পাড়ায় থাকতো আমাদের বয়সী পিচ্চি টাইপের বখাটে ছেলে, নেশা পানি করতো, রিকশা চালাতো, মারামারি-গুণ্ডামি করে বেড়াতো। আমরা তাকে এড়িয়ে চলতাম। তো সবাই মিলে পাশের পাড়ায় গিয়ে যে ছেলে মূলত মেরেছে আমাদের ছোটভাইকে তাকে এবং তার বড় ভাইকে ডাকতে লাগলাম তাদের বাসার নীচ থেকে। তো সেই ছেলেটি বেড়িয়ে আসামাত্র কোথা থেকে আমাদের চোখে চরম খারাপ বখাটে সেই পিচ্চি ছেলেটি এগিয়ে এলো সামনে, হাতে দেখি হকি স্টিক!!!! কেউ কিছু বুঝে উঠার আগে সে এগিয়ে এসে ঐ ছেলেটির দুই হাঁটুতে কষে দুটা বাড়ি দিলো হকি স্টিক দিয়ে; এরপর সোজা উলটো দিকে হাঁটা শুরু করলো। যেতে যেতে চিৎকার করে উঠলো, "মাইরের বদলি মাইর, বিচারের মায়'রে বাপ..."। আমরা সবাই হতবাক, ভয়ও পেয়ে গেলাম, কোন মহা গ্যাঞ্জাম না শুরু হয়ে যায় দুই পাড়ায়। ততক্ষণে বড় ভাইয়েরাও চলে এসেছে। কে মারলো? কেন মারলো? কার এতো সাহস? হাজারো হাউকাউ এরপর ঘোষণা, "ঝগড়া ভুলে দুইজনে গলা মিলাও"। লাভের লাভ হল, ঐ বখাটে পিচ্চি চরম কইশ্যা দুইটা বাড়ি দিয়া নিরীহ ছোট ভাইয়ের মাইরের আসল বদলা নিয়া নিলো। মনে মনে আমরা তাকে ধন্যবাদ দিতে ভুললাম না। আর ঐ বখাটে ছেলের গ্রুপের সাথে আশেপাশের কোন পাড়ার ছেলেপেলেই ঝামেলায় জড়াবে না, এটা জানা ছিলো।

তো যে কথার প্রসঙ্গে এতো কথা, এই প্রজন্মের ছেলেমেয়েরা প্রমাণ করে দিয়েছে, ওরা পাবজি'তে মেতে থাকবে, টিকটকে ভিডিও বানাবে, সারাদিন অনলাইনে গফসফ করবে। কিন্তু দেশের প্রয়োজনে হাঁটু বরাবর দু'চার ঘা দিয়ে বুঝিয়ে দিবে, দেশটা কারো একার না? দেশে সবার সমঅধিকার।

এখন আসুন মূল আলোচনায়। আমার জন্ম আশির দশকের শুরুতে, বেড়ে ওঠা নব্বই দশকে। স্বৈরাচারী এরশাদ সরকারের পতন আন্দোলনের সময় স্কুলেই পড়ি। বড়দের উৎসাহ, কলেজ ভার্সিটি পড়ুয়া ভাইবোনদের আক্রোশ দেখেছি; তারপর এরশাদের পতনের এক দশকের মধ্যে তাকে নিয়ে প্রধান দুইদলের কাড়াকাড়িও দেখেছি। দেখেছি ইসলামী দলগুলোর "ধরি মাছ না ছুঁই পানি" টাইপের রাজনীতির কৌশল, দেখেছি তাদের নারী নেতৃত্ব হারাম বইলা দুই নেত্রীর পেছনেই লাইন দিতে। তাদের নিয়েও প্রধান দুইদলের জোট-ভোট দেখেছি যখন নিজে ভোটার হলাম। ভোট দিয়েছি দুই দলকেই ভিন্ন ভিন্ন সময়ে। কিন্তু "যেই লাউ সেই কদু, তিতা ছাড়া পাই নি মধু"।

ছিয়ানব্বই এর নির্বাচনে জয়ী হয়ে আওয়ামী লীগ উপহার দিলো জয়নাল হাজারী, হাজী সেলিম, হাজী মকবুল, শামীম ওসমান, গোলন্দাজ সহ নানান রঙ্গের নানান ঢঙ্গের গডফাদার'দের। আর সেসবে তিক্ত বিরক্ত জনগণকে কাছে পেতে ২০০১ এর নির্বাচনের আগে শফিক রেহমান এর "যায় যায় দিন" পত্রিকার মাধ্যমে পেলাম একটা আহবান, "এক কোটি তরুন ভোটারের কাছে একটি আহবান"। জনগণ ভোট দিলো বিএনপি জামাত জোটকে। ফলাফল দেশ পেল দুর্নীতিতে শীর্ষস্থান, হাওয়া ভবন, বেগম পাড়া, খাম্বা কেলেংকারি সহ আরো অনেক কিছু, ব্যস্ত এক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী, যার মুখে সর্বদা একটাই কথা "উই আর লুকিং ফর শত্রুজ"। "আল্লাহর মাল, আল্লাহ নিছে" বয়ানটাও ভুলি নাই। তার সাথে সারাদেশে জঙ্গিবাদের উত্থান, সারা দেশে একযোগে সিরিজ বোমা, রমনা বটমূলে বোমা, ২১ আগষ্ট বোমা হামলা... আর এসবের পথ ধরে দেশে আসলো ওয়ান ইলেভেন, সেই পথ ধরে "মাইনাস টু" থিওরি। নানান জল ঘোলা করে, দুই প্রধান নেত্রীকে জেলে ঢুকিয়ে, অনেক বড় বড় নেতাকে তওবা পড়িয়ে এরপর বিদায় নিলো এক সময় মঈন ইউ আহমেদ বিদায় নিলেন, সাধারণ নির্বাচনে ভোটে জয়ী হলো আওয়ামী লীগ। মাত্র দুই বছর আগে দুই দলের বড় বড় নেতাদের দুর্দশা দেখে যে জনতা হাত তালি বাজালো, তারাই দুই বছর পরে ফের সেসব নেতাদেরকে ভোট দিলো। সারা দেশে "না ভোট" পড়েছিলো মাত্র একলাখ!!!

শেখ হাসিনা ক্ষমতায় এসে দলের শীর্ষ নেতাদের সাইজ করলেন, নতুন নতুন বয়সে তরুন নেতাদের সামনে নিয়ে আসলেন। আওয়ামী লীগ ক্ষমতা গ্রহণের কিছু দিনের মধ্যে দেখলাম "বিডিআর বিদ্রোহ", যেখানে প্রাণ গেল দেশের শীর্ষস্থানীয় অনেক সামরিক কর্মকর্তাদের। এরপর এলো ২০১৩, যুদ্ধাপরাধীদের বিচার হল, তারুণ্য আরেকবার প্রমাণ করলো, তারা চাইলে সব সম্ভব। কিন্তু এরপর এই বিজয়কে মূলধন করে দেশে কায়েম হলো তথাকথিত গণতন্ত্রের নামে একনায়কতন্ত্র। একনায়কতন্ত্র একারনেই, কারণ সকল ইস্যুতে প্রধানমন্ত্রী হস্তক্ষেপ না করলে কোন সমাধান হয় না। দেশের গুরুতর বিষয় থেকে সাধারণ ক্রিকেট খেলা, হেফাজত থেকে তামিম-সাকিব ইস্যু। আর এর ফলাফল পেলাম ২০১৪, ২০১৮ আর ২০২২ এর নির্বাচনে নিজের বাসার সামনের কেন্দ্রে গিয়ে নিজের ভোট নিজে দিতে পারি নাই, আগেই নাকি দেয়া হয়ে গেছে। প্রতিবাদ করতে গেলে চারিদিকে দেখেছি নিজেরই পরিচিত মানুষগুলোর অগ্নিদৃষ্টি, রক্তচক্ষু। আর এসব মেনেই আমাদের কেটেছে গত ১৫টি বছর। শুরুতে দলের ভেতরে গণতন্ত্র চর্চা রুদ্ধ করে একসময় দেশের মানুষের স্বাধীন মতামত প্রকাশকে রুদ্ধ করতে ব্যস্ত হয়ে উঠলো সরকারী সুবিধাভোগী একটা নির্দিষ্ট জনগোষ্ঠী। সরকারী চাকুরীজীবীদের বেতন স্কেল দ্বিগুণ করে, প্রশাসন আর সামরিক-আধাসামরিক সহ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীতে দলীয় আনুগত্যের লোকজন নিয়োগ করে পুরো দেশে দ্বিতীয় কোন মত আর থাকতে দেয়া হলো না।

শুরু থেকেই তথাকথিত বেশীরভাগ বামদল, যারা সমাজতন্ত্রের বুলি আওড়ায়, তারা সরকারী দলগুলোর হালুয়ারুটি খেয়েছে। কারণ, প্রধান দলের বাইরে বড় বড় রাজনৈতিক ফিগার মানুষগুলো নির্বাচনে দাঁড়ালে তাদের জামানত বাজেয়াপ্ত হয়ে যায়। অন্যদিকে প্রধান রাজনৈতিক দলের প্রধান নেতা মামলা-জেলখাটা আর নিরাপত্তার ভয়ে গত দেড়যুগ হতে চললো প্রবাসে বসে আছে। বিএনপি যখন ২০০১ এর ক্ষমতায় আসলো, তখন তারেক রহমান দলের সিনিয়র নেতাদের সাইজ করলেন, খালেদা জিয়া "ছাত্রদল"কে নিয়ে বললেন, "বিরোধী দলকে মোকাবেলা করতে আমার ছাত্রদলই যথেষ্ট"। সেই ছাত্রদলকে বিএনপির অন্যতম জ্যেষ্ঠ নেতা এবং তৎকালীন রাষ্ট্রপতি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে তিরস্কার করতে বাধ্য হয়েছিলেন। বিএনপি পরবর্তীতে এসবের জেরে ছত্রছন্ন হয়ে গেল। ফলে দেশে গত পনেরো বছরে কোন প্রতিবাদ করার প্ল্যাটফর্ম আর রইলো না। আমাদের আমজনতা যারা সুযোগ পেলো তারা মিশে গেল সরকারী দলে "হালুয়ারুটির ভাগ" পেতে। অন্যেরা বালিতে মুখ গুঁজে দিন পার করতে লাগলাম।

ঠিক তখনই মাঝে মাঝে আওয়াজ তুলতে লাগলো তথাকথিত এই "অস্থির প্রজন্ম" যার প্রথম বিশাল গর্জনটি ছিলো ২০১৮ সালের "নিরাপদ সড়ক আন্দোলন"। আর ২০২৪ তো আমরা স্বচক্ষেই দেখছি। নতুনদের আর আমাদের কিছু দিতে হবে না, ওরা আমাদের চাইতে অনেক সজাগ, অনেক প্রতিবাদী। ভার্চুয়াল দুনিয়ায় বুঁদ হয়ে থাকার মাঝেই তারা আড়চোখে সবকিছুতেই চোখ রাখে, সময়ে প্রতিবাদী হতে জানে। প্রয়োজনে রক্ত দিতে জানে, দিতে জানে প্রাণ। তাই তাদের হেয় করার কোন অধিকার আমাদের নেই। জেনারেশন জেড এর মধ্যে থেকেই তো আগামীর দিনে দেশের হাত ধরার নেতা, আমলা, প্রতিরক্ষা বাহিনী গড়ে উঠবে। তাই তাদের নিরপেক্ষ চিন্তার জগতটাকে নিজেদের পকেটে নেয়ার অপচিন্তা নাই বা করেন আপনারা। অনেক তো হলো, সেই কবে রব উঠেছিলো কাদের যেন, "রাজনীতি থেকে অবসর নেয়ার"। এবার না হয় আপনার সত্যি সত্যি অবসর নেন, এই দেশটাকে নতুন প্রজন্মকে নতুন করে ঘুরে দাঁড়াতে দেন।

হয় তুমি ডান
অথবা বাম
লীগ, দল না হয় শিবির করো?
তুমি দলহীন, নিরপেক্ষ
হাসাইও না, মশকরা করো?

কাদের পক্ষে কথা বলো
কাদের সাথে আতাত?
মানুষ তুমি, তাই তো তোমার
থাকতেই হবে জাতপাত।

নিরপেক্ষ, স্বাধীনচেতা
বিহঙ্গের মত মুক্ত,
এদেশে এমন হতে চাওয়া যে
বড্ড বেশি শক্ত।


খুব বেশী করে চাই, এবার না হয় বন্ধ হোক এই গান। স্বাধীনতার অর্ধশতাব্দী পরে কেন আমরা নিজেদের মত করে নিজের মতামত রাখতে পারবো না। নিজের অধিকার নিজেরা বুঝে নিতে পারবো না। কেন নিজেরদের কষ্টে উপার্জন করা টাকা লুটেরারা নিয়ে যাবে পাচার করে। কেন ছাপোষা আমি বাজারে গিয়ে হিমশিম খাবো পরিবারের জন্য চারটা দানাপানি'র ব্যবস্থা করতে। অনেক হয়েছে, আর নয়। এবার আমাদের মাফ করেন, নিজেরাও শান্তিতে থাকুন, আমাদেরও একটু শান্তিতে থাকতে দিন। আর আমার মত সাধারণ মানুষকে বলছি, আমাদের দোষেই আজ দেশের এই অবস্থা। মানতে কষ্ট হলেও এটাই সত্য। আমাদের স্বভাব নিজের চিন্তা চেতনা স্বাতন্ত্র্যতা বিলীন করে দিয়ে দলের পেছনে অন্ধের মত ছুটে নিজেদের মধ্যে ফ্যাসাদ লড়াই শুরু করা। আবাহনী-মোহামেডান, ভারত-পাকিস্তান, ব্রাজিল-আর্জেন্টিনা হতে শুরু করে বিএনপি-আওয়ামী লীগ থেকে শুরু করে সাকিব-তামিম, বুবলি-অপু, লায়লা-মামুন কোন কিছু বাদ নেই যেখানে বেশীরভাগ মানুষ নিজের কোন ইস্যু না থাকলেও তা নিয়ে অযথা বিবাদে লিপ্ত হবে। অথচ নিজের স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব, অস্তিত্ব, অধিকার, সম্মান এর বিষয়ে বেশীরভাগ আমরা সাধারণ মানুষ নির্লিপ্ত, মুখে কুলুপ এটে, দরজায় খিল এটে বসে থাকতে পছন্দ করি। আর এই স্বভাবের কারণেই স্বাধীনতার অর্ধ শতাব্দী পেড়িয়ে গেলেও আমরা পরাধীনতার সেই বৃত্তেই ঘুরপাক খাচ্ছিলাম। নতুন এই "অস্থির প্রজন্ম" র হাত ধরেই হয়তো মুক্ত হবে দাসত্বের শৃঙ্খলে বন্দী আমাদের উট পাখির চিন্তা চেতনা।

"আমি কোন ডান, বাম, জামাতি বা সুশীল নই
বাংলাদেশকে ভালবাসি, দেশের হয়েই বেঁচে রই
আমার জীবনের নিশ্চয়তা চাই,
আমাদের জীবনের নিশ্চয়তা চাই।
আর নয় রক্ত, আর নয় লাশ,
মুক্ত বাংলাদেশে নিতে চাই মুক্ত নিঃশ্বাস।
"
সর্বশেষ এডিট : ০৩ রা আগস্ট, ২০২৪ বিকাল ৫:১৩
৫টি মন্তব্য ৪টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

একটি জাতির কান্না......

লিখেছেন জুল ভার্ন, ২২ শে অক্টোবর, ২০২৪ সকাল ১১:৫২

একটি জাতির কান্না......

স্বাধীন সিকিম রাষ্ট্রের ভারত ভুক্তির নেপথ্য!
১৯৪৭ সালে ভারত ও পাকিস্তান ব্রিটিশদের কাছে থেকে স্বাধীনতা লাভ করে। ওই সময় উপমহাদেশে ৫৬৫ টি "Princely States" বা "সতন্ত্র দেশিয় রাজ্য" ছিল।... ...বাকিটুকু পড়ুন

এসব কিসের ইঙ্গিত?

লিখেছেন সৈয়দ মশিউর রহমান, ২২ শে অক্টোবর, ২০২৪ দুপুর ১:২৯


ক্ষমতাচ্যুত হাসিনার বিরুদ্ধে দায়ের করা সব মামলা প্রত্যাহার দাবিতে হঠাৎ দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে ছাত্রলীগ নেতাদের বিক্ষোভ মিছিল! সোমবার (২১ অক্টোবর) সকালে গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনের সড়কে... ...বাকিটুকু পড়ুন

‘নির্দেশ আছে তোকে ক্রস ফায়ারে মেরে ফেলার’ - হুমায়ুন কবির

লিখেছেন সাহাদাত উদরাজী, ২২ শে অক্টোবর, ২০২৪ দুপুর ২:১৪

(মানব জমিনে হুমায়ুন কবির ভাইয়ের গুম নির্যাতনের কথা পড়ে মনোকষ্ট নিয়ে বসে আছি। আপনার জন্য দোয়া করি, আপনাদের আত্মত্যাগেই এই জাতি স্বৈরাচার মুক্ত হয়েছে, এখন কাজ হচ্ছে তাদের বিচার করা।... ...বাকিটুকু পড়ুন

চাকুরী থেকে বরখাস্ত করার জন্য কোটার দরকার আছে!

লিখেছেন সোনাগাজী, ২২ শে অক্টোবর, ২০২৪ বিকাল ৩:৫৬



**** চাকুরী সৃষ্টি করতে জানে না বাংগালী জাতি, কিন্তু চাকুরী থেকে তাড়াতে জানে; কিছু কিছু ব্লগার মানুষকে তাদের কাজের যায়গা থেকে বিতাড়িত করার জন্য ব্লগে চীৎকার করছে... ...বাকিটুকু পড়ুন

=ফিরে যেতে ইচ্ছে করে কৈশোরে=

লিখেছেন কাজী ফাতেমা ছবি, ২২ শে অক্টোবর, ২০২৪ বিকাল ৫:২৫


এখানে কী আছে বলো তো, এখানে কী আছে আর
কেন যে সময়ের পিঠে হলাম সওয়ার;
সময় আমায় নিয়ে এ কোথায় এলো
স্বপ্ন সব হয়ে গেল এলোমেলো।

সেই প্রাথমিকের গন্ডি, পা রাখি ইচ্ছে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×