somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

ঢাকার পুরাতন সব রেস্টুরেন্টের বিরিয়ানি কথন (বিরিয়ানিনামা পর্ব ০৮)

০২ রা জুলাই, ২০২৪ রাত ৮:১৭
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :



ঢাকা শহরে বছর দশেক আগেও এতো রেস্টুরেন্ট ছিলো না, যা বর্তমানে চোখে পড়ে। এই সংখ্যা জ্যামিতিক হারে বেড়েছে। কিন্তু আমার মতো বোকা ভোজন রসিকদের কাছে “Old is Gold” থিওরি মেনেই বুঝি পুরাতন রেস্টুরেন্টগুলোর আবেদন আজও অটুট রয়ে গেছে। বিরিয়ানিনামার গত পর্বে ঢাকার বিখ্যাত সকল বাবুর্চি’র নামে পরিচিত বিরিয়ানির গল্প করেছি, অর্থাৎ, হাজীর বিরিয়ানি, নান্না মিয়ার বিরিয়ানি, ফখরুদ্দিন বাবুর্চি’র বিরিয়ানির মত দশটি বিরিয়ানির সম্পর্কে কথা হয়েছে। আজকের পর্বে থাকবে ঢাকার বিভিন্ন রেস্টুরেন্ট এর কথা যাদের বিরিয়ানি এই শহরবাসীর মন কেড়েছে অতীতে, কাড়ছে হয়তো বর্তমানে, কেড়ে যাবে হয়তো ভবিষ্যতেও। তো আসুন শুরু করা যাক সেই গল্প।

স্টার হোটেলঃ ঢাকা শহরে প্রায় ১১টি শাখা নিয়ে সুনামের সাথে ব্যবসা করা স্টার এর সবচাইতে জনপ্রিয় তাদের কাচ্চি বিরিয়ানি। ঢাকা শহরের রেস্টুরেন্ট ভিত্তিক বিরিয়ানি খ্যাতি সর্বপ্রথম এই স্টার হোটেলই অর্জন করেছিলো। স্টারের কাচ্চির মান অনেকের মতো আমারও মনে হয় অনেকটাই কমে গেছে। আগে সুস্বাদু ছিলো, এখন আর তেমনটা পাওয়া যায় না। খুব বেশী তৈলাক্ত এবং চালগুলো বেশী নরম টাইপের, মোটেও ঝরঝরা নয়, তাই খেতেও আগের মতো স্বাদ পাওয়া যায় না। এই ব্যাপারটি নান্নার বিরিয়ানির কাচ্চির ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য। তারপরেও এই ঢাকা শহরে প্রায় প্রতিটি শাখায় দৈনিক ৮০০-১০০০ প্লেট কাচ্চি বিক্রি করে তারা (তথ্যসূত্রঃ প্রথম আলো, ০৬ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ Click This Link । কাচ্চি বিরিয়ানির পাশাপাশি মোরগ পোলাও, খাসির লেগ রোস্ট, খাসির গ্লাসি, ভুনা খিচুড়ি ইত্যাদি আইটেমগুলোও বেশ জনপ্রিয় এই স্টার হোটেল এর।

আল রাজ্জাকঃ পুরান ঢাকার নর্থ-সাউথ রোডে (আলুবাজার) অবস্থিত হোটেল আল রাজ্জাক এর নাম শুনে নাই এমন খাদ্যপ্রেমিক ঢাকাবাসী খুঁজে পাওয়া যাবে না। প্রায় ৩০ বছরের বেশী সময় ধরে ভোজনরসিকদের মন জয় করে আসছে এই আল-রাজ্জাক। ঢাকা শহরে খাসীর লেগ রোস্ট আর গ্লাসি’র জন্য সবার উপরে থাকবে এই রেস্টুরেন্ট এর নাম। তেমনি জনপ্রিয় আল রাজ্জাক এর কাচ্চি বিরিয়ানি। এর পাশাপাশি এখানে মুরগীর রোস্ট-পোলাও তথা মোরগ পোলাও এরও ভালোই জনপ্রিয়তা আছে। তবে স্বাদে গুণে লেগ রোস্ট এর মত জনপ্রিয় হতে পারে নাই এদের বিরিয়ানি বা পোলাও আইটেম।

ঘরোয়াঃ ঢাকা শহরের জনপ্রিয় রেস্টুরেন্টগুলোর মধ্যে আরেকটি হলো ঘরোয়া রেস্টুরেন্ট। মূলত ঘরোয়া তার খিচুড়ির জন্য বিখ্যাত হলেও এখানে মাটন বিরিয়ানি, স্পেশাল বিরিয়ানি, মোরগ পোলাও, কাচ্চি বিরিয়ানি’র মত আইটেমও পাওয়া যায়। ঢাকা শহরে বেশ কয়েক জায়গায় ঘরোয়া রেস্টুরেন্টটি দেখা গেলেও তাদের মতিঝিল শাখায় ঘোষণা দেয়া আছে “আমাদের কোথাও কোন শাখা নাই”। আসলে ২০১৫ সালে ঘরোয়া হোটেলের মূল শাখা, মতিঝিলে এক কর্মচারী খুনের ঘটনায় মালিকের গ্রেফতার হওয়া এবং রেস্টুরেন্টটি বন্ধ করে দেয়ার মধ্যে দিয়ে ঘরোয়া হোটেলের ব্যবসার ধ্বস নামে যা এখনও বিদ্যমান। জানা যায়, মূল মালিক মারা যাওয়ার পর তার দুই ছেলের মধ্যে মালিকানার দ্বন্দ্বের কারণেই ব্যবসার এমন হাল।

হিরাঝিলঃ ঢাকার প্রাণকেন্দ্র মতিঝিলে অবস্থিত হিরাঝিল রেস্টুরেন্ট ঢাকা শহরের অন্যতম একটি বিখ্যাত রেস্টুরেন্ট। এদের মাটন খিচুড়ির পাশাপাশি, খাসির বিরিয়ানি এবং কাচ্চি বিরিয়ানিও ভোজন রসিকদের মাঝে জনপ্রিয়। তবে এদের বিরিয়ানি নিয়ে তেমন প্রচারণা বা হাঁকডাক না থাকলেও মানে এবং স্বাদে অন্যান্য অনেক রেস্টুরেন্ট এর চাইতে যথেষ্ট ভালো। ব্যক্তিগতভাবে আমি হিরাঝিল এর চা’এর খুব ভক্ত। ঢাকা শহরের অন্যতম সেরা পাঁচটি চায়ের একটি, যদিও অনেকদিন হলো খাই নাই, এখন কেমন তা জানা নেই।

মালঞ্চঃ সাইন্সল্যাব মোড়ে মসজিদের পাশের মালঞ্চ রেস্টুরেন্ট, যা এখন আর চালু নেই, এদের কাচ্চি বিরিয়ানি আমার ঢাকা শহরে খাওয়া অন্যতম সেরা কাচ্চির একটি ছিলো। প্রায় দেড়যুগ আগের কোন এক ছুটির দিনে, তাদের সাপ্তাহিক ডাইন উইথ মিউজিকে বন্ধু ফিরোজ এর সাথে কাচ্চি খেয়েছিলাম, সাথে গান গাইছিলো সুরেলা কন্ঠের এক গায়ক, “কে প্রথম কাছে এসেছি…“ । মালঞ্চ আর স্টার ছিলো আমার সকালের নাস্তা করার পছন্দের দুটি জায়গা। মালঞ্চ সকালবেলা গরম গরম রুমালী রুটি বানাতো, যা স্টার এ পাওয়া যেত খুব ভোরে আগে থেকে বানিয়ে রাখা ঠান্ডা, স্টারে এখনো পাওয়া যায়। মালঞ্চ রেস্টুরেন্ট এর সেই কাচ্চি ছিলো খুবই ঝরঝরা, পরিমিত তেল-মসলার ব্যবহার। মাঝখানে মালঞ্চ কয়েকটি শাখাও খুলেছিলো। কিন্তু বন্ধ হয়ে গেল কি কারনে জানা নেই। তবে রেস্টুরেন্ট ভিত্তিক বিরিয়ানির সংক্ষিপ্ত তালিকা করতে দিলে আমি আজও মালঞ্চ’র নাম রাখবো।

রয়েলঃ পুরাতন ঢাকার লালবাগ এর “রয়েল রেস্টুরেন্ট”, যার বাদামের শরবত এর কারণে খুব বিখ্যাত, তার খাসির বিরিয়ানি ঢাকা শহরের এখনো সেরা পাঁচে থাকবে আমার সংক্ষিপ্ত তালিকায়। হানিফের খাসির বিরিয়ানি ইদানীং কোন একটা ঝামেলা করছে, আগের মত স্বাদ পাচ্ছি না, মসলা আর চালে কোন একটা ঝামেল পাকিয়েছে তারা। তবে রয়েল এর স্বাদ মোটামুটি তার মান ধরে রাখতে সক্ষম হয়েছে। পুরাতন ঢাকায় বেড়াতে আসলে অবশ্যই রয়েল এর খাসির বিরিয়ানি চেখে দেখতে ভুলবেন না। এর পাশাপাশি তাদের মোরগ পোলাও এরও বেশ সুনাম রয়েছে।

আমানিয়াঃ পুরাতন ঢাকার চকবাজার এর আমানিয়া রেস্টুরেন্ট এর সুনাম হয়তো শুনে থাকবেন। চকবাজারে সকালের নাস্তায় বিরিয়ানি বিক্রি করে আসছে বহু বছর ধরে এমন দুটি দোকান হলো আমানিয়া এবং শাহ সাহেব এর বিরিয়ানি (যার গল্প আগের পর্বে করেছি)। আমানিয়ার বিরিয়ানি চকবাজারের স্থানীয় এবং ব্যবসায়ীদের মাঝে খুবই জনপ্রিয়, একইভাবে জনপ্রিয় তার দুধ চা’ও। বিরিয়ানি’র পাশাপাশি এদের মোরগ পোলাও এরও ব্যাপক চাহিদা রয়েছে।

মুসলিমঃ মূলত মিরপুর কেন্দ্রিক রেস্টুরেন্ট চেইন মুসলিম এর মোরগ পোলাও এবং বিরিয়ানি’র সুনাম রয়েছে ভোজন রসিকদের মাঝে। মুসলিম এর বিফ বিরিয়ানি, মোরগ পোলাও, কাচ্চি বিরিয়ানি ব্যাপক জনপ্রিয় মিরপুর এলাকায়। আমার কাছে ব্যক্তিগতভাবে এভারেজ মনে হয়েছে, কিন্তু এদের শাখা-৪, শাহআলী মার্কেট এর পেছনে, এ ব্যাপক ভীড় সবসময় দেখেছি, তাতে বুঝায় যায় এখানকার ভোজন রসিকদের কাছে এদের বিরিয়ানির ব্যাপক জনপ্রিয়তা রয়েছে। মিরপুরের দিকে গেলে চেখে দেখতে ভুলবেন না, আর মিরপুরবাসী হলে আমি আর কি কইতাম আফনাকে? ;)

সুনামিঃ হাজারীবাগ ঝিগাতলা ধানমন্ডি এলাকায় অন্যতম জনপ্রিয় রেস্টুরেন্ট হল সুনামি রেস্টুরেন্ট। এই রেস্টুরেন্ট এর কাচ্চি বিরিয়ানি ভোজন রসিকদের মাঝে ভালোই জনপ্রিয়। সুনামি রেস্টুরেন্ট এর মোরগ পোলাও, বিরিয়ানি, কাচ্চি সহ খিচুড়িও বেশ জনপ্রিয়।

স্বাদঃ লালমাটিয়ার স্বাদ তেহারী ঘর এর তেহারীর সুনাম শুনেছেন নিশ্চয়ই। বিফ, মাটন, চিকেন তেহারী’র পাশাপাশি বিরিয়ানি, কাচ্চি বিরিয়ানি, মোরগ পোলাও, ভুনা খিচুড়িও রয়েছে এদের মেন্যুতে। প্রায় চল্লিশ বছরের পুরাতন এদের সরিষা তেলে রান্না করা তেহারি ঢাকা শহরের ভোজন রসিকদের কাছে আজও জনপ্রিয়।

কাশ্মীর বিরিয়ানি হাউজঃ পুরাতন ঢাকার শাখারী বাজারের প্রবেশমুখে (শাখারি বাজার পুলিশ ফাঁড়ি’র সামনে) কাশ্মীর বিরিয়ানি হাউজ এর কাচ্চি বিরিয়ানি আজও মুখে লেগে আছে। গরম গরম ধোঁয়া ওঠা খাসীর মাংসের কাচ্চির স্বাদ অতুলনীয়। এখন কেমন আছে জানা নেই, বহুদিন হলো খাওয়া হয় নাই। গরুর তেহারী, শাহী মোরগ পোলাও, কাশ্মীরি স্পেশাল কাচ্চি, ভুনা খিচুড়ি রয়েছে তাদের মেন্যুতে। সদরঘাট, বাংলাবাজার বা পাটুয়াটুলি এলাকায় গেলে পরে একদিন চেখে দেখার দাওয়াত রইলো। এখন উক্ত এলাকায় আরও অনেকগুলো বিরিয়ানির দোকানে জমজমাট।

তেহারী ঘরঃ সোবহানবাগের তেহারী ঘরের ঘোষণা, “পৃথিবীর আর কোথাও তেহারী ঘরের কোন শাখা নাই”। ধানমন্ডি ২৭ নম্বর প্রধান সড়কের পাশে সোবহানবাগ মসজিদ-সংলগ্ন প্রায় আটত্রিশ বছরের বেশী সময় ধরে তেহারী প্রেমিকদের মুগ্ধ করে রেখেছে এর সুস্বাদু তেহারীর জাদুতে। সরিষার তেলে রান্না করা তেহারী ঘরের তেহারী’র আলাদা কদর রয়েছে ভোজন রসিকদের কাছে।

তো? খেয়েছেন কি সবকয়টা রেস্টুরেন্ট এর তেহারী? না খেয়ে থাকলে দ্রুত প্ল্যান করে ফেলুন। ব্যক্তিকেন্দ্রিক তথা বাবুর্চির নামে পরিচিত বিরিয়ানির দোকান এর পর জানা গেল পুরাতন জনপ্রিয় রেস্টুরেন্ট ভিত্তিক বিরিয়ানির সন্ধান। আগামী পর্বে থাকবে সদ্য হাইপ তোলা, সোশ্যাল মিডিয়ার আলোচিত জনপ্রিয় কিছু ঢাকা’র বিরিয়ানির খোঁজ।


বিরিয়ানিনামার সকল পর্বঃ
বিরিয়ানিনামা (পর্ব ০১)
মাশালাজাদে মাশালাদার… বিরিয়ানিনামা (পর্ব ০২)
বিরিয়ানি'র বাহারি রকমফের - বিরিয়ানিনামা (পর্ব ০৩)
বিরিয়ানির অমর সব রন্ধনশিল্পীরা - বিরিয়ানিনামা (পর্ব ০৪)
বিশ্ব জুড়ে বিরিয়ানি (বিরিয়ানি নামা – পর্ব ০৫)
বোকা পর্যটকের ভারতীয় বিরিয়ানিতে ডুব (বিরিয়ানি নামা – পর্ব ০৬)
ঢাকার আদি বিখ্যাত যত সব বিরিয়ানির কথা (বিরিয়ানিনামা পর্ব ০৭)
ঢাকার পুরাতন সব রেস্টুরেন্টের বিরিয়ানি কথন (বিরিয়ানিনামা পর্ব ০৮)
সর্বশেষ এডিট : ০২ রা জুলাই, ২০২৪ রাত ৮:১৮
২টি মন্তব্য ২টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

পাগলের প্রলাপ' যখন সত্যি হয়......

লিখেছেন জুল ভার্ন, ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সকাল ১০:১৯

'পাগলের প্রলাপ' যখন সত্যি হয়......
[/সব

আমার এক মামা ততকালীন পূর্ব পাকিস্তানে হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালে জব করতেন হোটেলের শুরু থেকেই। সেই মামা মাঝেমধ্যে আমাদের জন্য হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টাল থেকে মুখরোচক কেক, পেস্ট্রি ছাড়াও বিভিন্ন... ...বাকিটুকু পড়ুন

তার চাওয়া পাওয়ার কিছু ছিল না, তবুও

লিখেছেন খাঁজা বাবা, ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১:৩২



শেখ হাসিনার নাকি বায়ক্তিগত চাওয়া পাওয়ার কিছু ছিল না। শেখ মুজিবের বেয়ে নাকি দুর্নীতি করতে পারে না। সে এবং তার পরিবার যে হাজার হাজার কোটি টাকার দুর্নীতি করতে পারে... ...বাকিটুকু পড়ুন

দেশের বর্তমান পরিস্থিতি সংক্রান্ত বিষয়ে সামু কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি

লিখেছেন সাড়ে চুয়াত্তর, ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৩:৪৬

ছাত্র-জনতার সম্মিলিত অভ্যুত্থানের মাধ্যমে গত ৫ আগস্ট, ২০২৪ তারিখে ফ্যাসিস্ট হাসিনা এবং তার দলের পতন ঘটানো হয়। এটা আমাদের একটা জাতীয় গৌরবের দিন। এটা নিয়ে কারও সন্দেও থাকলে মন্তব্যে লিখতে... ...বাকিটুকু পড়ুন

জ্বীনভুতে বিশ্বাসী বাংগালী ও ঢাকায় ৫০ হাজার ভারতীয় একাউন্টটেন্ট

লিখেছেন সোনাগাজী, ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৪:৩৩




ব্লগার সাড়ে চুয়াত্তর ব্লগে লিখেছিলেন যে, উনার ভগ্নিপতিকে জ্বীনেরা তুলে নিয়ে গিয়েছিলো; ২ সপ্তাহ পরে ভগ্নিপতিকে দিয়ে গিয়েছে; এই লোক, সামুর কাছে আমার বিরুদ্ধে ও অন্য... ...বাকিটুকু পড়ুন

বেছুর নিজস্ব একটি জ্বীন ছিলো!

লিখেছেন সোনাগাজী, ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ৮:২৪



আমাদের গ্রামের খুবই সুশ্রী ১টি কিশোরী মেয়েকে জংগলের মাঝে একা পেয়ে, প্রতিবেশী একটা ছেলে জড়ায়ে ধরেছিলো; মেয়েটি ঘটনাকে সঠিকভাবে সামলায়ে, নিজের মাঝে রেখে দিয়েছিলো, এটি সেই কাহিনী।... ...বাকিটুকু পড়ুন

×