আমার বাবা খুব গরীব বলে
আমার পেট ভরে
কখনো দু’বেলা খাওয়া হয়নি।
তাই আমি কখনো সাহস করে মন খুলে কথা বলতে পারিনি।
গলির শেষ বাড়ির মেয়েটির বাবা হুলুস্থূল ধনী লোক,
মেয়েটি ডায়েট করে,
তাই পেট ভরে কখনো খায়না।
বড়োলোকের মেয়ে বলেই অহং এর কারনে মেয়েটিও সব কথা বলেনা।
সংবিধানে ধনী গরীব ‘সবাই সমান’ বলা আছে।
অথচ ধনী গরীবের ‘প্রেম- ভালোবাসা’ নিয়ে সংবিধানে কিছু বলা নেই!!!
প্রিয়,
‘জীবনানন্দ দাস’ আর ‘হুমায়ূন আহমেদ’
আপনারা দু’জনই ঈশ্বরের কাছ থেকে ছুটি নিয়ে আরেকবার আমাদের কাছে আসুন।
সংবিধানে দয়া করে একটি করে ‘ভালোবাসার কবিতা’ ও ‘প্রেমের উপন্যাস’ সংশোধনী আকারে যোগ করে দিন।
তারপর আমি কথা বলবো মেয়েটির সাথে।
————————
রশিদ হারুন
০৭/১১/২০১৯