somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

বাংলাদেশী মিডিয়াঃ পেশাদারিত্ব ও জনগণের আস্থা নিয়ে কিছু কথা

২৫ শে আগস্ট, ২০১৬ রাত ৮:১৮
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :



আয়নার সামনে দাঁড়ালে আপনি দাঁড়ালে যেমন নিজেকে দেখতে পাবেন, ঠিক তেমনি একটি দেশের মিডিয়ায় চোখ লাগালে সে দেশের অবস্থা অনুধাবন করা সম্ভব। বাংলাদেশের সংবাদ মাধ্যমে চোখ বুলালে এই থিওরিটা মনে হয়না পুরোটা খাটবে। একটা সময় ছিল কিছুদিন আগেও, যখন মিডিয়া বিরোধিদলের ভুমিকা পালন করত। বর্তমানে সেটা নেই। বরং সংবাদ মাধ্যমের কিছু বাস্তব বৈপরিত্য উঠে এসেছে সাম্প্রতিক কিছু ঘটনায়। আগেও দেখা গেছে ফটোশপ ব্যবহার করে সাম্প্রদায়িক উস্কানি, সংখ্যালঘু ইস্যুকে সামনে এনে জাতিকে বিভ্রান্ত করার অপচেষ্টা লক্ষ্য করা গেছে।

এইসব অপকর্মের পেছনে একটা কারণ হয়তো(!) কাগজের মিডিয়ার কাটতি কমে গিয়ে তাদের ঘাটতি চলে এসেছে। সেটা হলো খবরের মান। আজকাল অনলাইন সংবাদ মাধ্যমের সংখ্যা এত বেশি যে সেটা লক্ষ্যণীয় একটা ব্যাপার। আশংকার ব্যপার হলো খবরের মান ভাল হবে এমন কিছু জাতীয় পত্রিকার অনলাইন সংষ্করনে হরদমই অপাংক্তেয় খবর দিয়ে নিজেদের খবরের জায়গাটুকু পূরণ করার চেষ্টায় রত থাকে। সে যাইহোক, মিডিয়ার দায়িত্বজ্ঞান, পেশাদারিত্ব আংশিক মুল্যায়নের জন্য আমার আজকের প্রচেষ্টা।

ফ্যাক্টঃ চট্রগ্রামে অ্যামোনিয়া গ্যাসে বায়ু-দূষণ!
বেশিরভাগ পত্রিকার হেডলাইন ছিল এইরকম- [ ব্রেকিং নিউজ- চট্রগ্রাম গ্যাস লিকেজ! শহর জুড়ে ছড়িয়ে পড়ছে বিষাক্ত অ্যামোনিয়া গ্যাস!]



দায়িত্বশীল এইসকল সংবাদ মাধ্যমের খবরে লিকেজ শব্দটা খুব ফলাও করে প্রচার করা হয়েছিল। অথচ প্রকৃত ঘটনা হলো গ্যাসের ঐ বিশাল ট্যাংকটি বিস্ফোরিত হয়ে দুরে পতিত হয়েছিল। আর সেই গ্যাস বিশাল এলাকা জুড়ে ছড়িয়ে পড়েছিল। কিন্তু মিডিয়া কোন প্রকার যাচাই বাছাই না করে এই ব্যাপারে নিউজ করে জনসাধারণকে বিভ্রান্ত করেছে। এই ব্যাপারটা মিডিয়ার পেশাদারিত্বে ও দায়িত্বশীলতার একটা ছাপ ভালভাবেই চোখে পড়েছে।


ফ্যাক্টঃ ভারত থেকে আসা বুনো হাতি!




আসুন আমাদের প্রথম সারির কয়েকটি মিডিয়ার শিরোনামগুলো পড়ি। :)
✍ শিকল ছিঁড়ে পালালো হাতি, আবারো অচেতন করা হয়েছে
✍ 'বঙ্গবাহাদুর'কে ঘিরে উৎসবের আমেজ
✍ শেকল দিয়ে বেঁধে রাখতে হচ্ছে হাতিটিকে
✍ শেষ পর্যন্ত অজ্ঞান করে ধরা হলো ভারতীয় হাতিটি
✍ হাতি উদ্ধার করতে হবে বাংলাদেশী বিশেষজ্ঞদের
✍ বুনো হাতিটিকে বাগ মানাতে পোষা হাতি দিয়ে চেষ্টা
✍ বুনো হাতিটিকে না নিয়েই ফিরে যাচ্ছে ভারতীয় দল
✍ ‘বঙ্গ বাহাদুরকে’ বশ করতে তিনটি হাতি
✍ সেই হাতি ধরতে এবার ফাঁদ
✍ বাঁধন ছিঁড়ে জলাশয়ে হাতিটি!
✍ হুঁশ ফিরেছে হাতিটির, উঠে দাঁড়িয়েছে
✍ হাতি উদ্ধার ঘিরে যা হলো...
✍ চেতনানাশক দেওয়ার পর পানিতে পড়েছে হাতিটি
✍ অচেতন হাতিকে টেনে তুলল জনতা
.......
৮৮'র বন্যায় মিডিয়া জনসাধারণের দুর্ভোগ যেভাবে তুলে ধরেছিল, ২০০৪ এ যেভাবে বন্যার ক্ষতি তুলে ধরা হয়েছিল, আমরা এবার তা দেখিনি। অন্য সময়েও এইরকম টুকটাক ব্যতিক্রমি ঘটনা ঘটেছে। কিন্তু এইগুলো স্থান পেত ছোট্ট করে ভেতরের পাতায় এক কলামে। কিন্তু প্রথম আলোর নেতৃত্বে, বিবিসি বাংলাসহ দ্বায়িত্বশীল মিডিয়া যেরকম নির্লজ্জ তামাশা করলো সেটা ভেবে অবাক হতে হয়।
অথচ এই সময়ে বন্যাদুর্গত মানুষেরা রাস্তায় জায়গা না পেয়ে স্কুলের ছাদে কিংবা টিনের চালে আশ্রয় নিয়ে কত দূর্বিষহ জীবন যাপন করেছে সেটা তাদের লাইম লাইটে নিয়ে আসেনি। বন্যার সময় মেয়েদের কিছু সমস্যা হয় সেগুলো নিয়ে সচেতনতামূলক সংবাদ করা হয়নি। বন্যায় সরকারের লোকেরা পদক্ষেপ নিয়েছে কি-না প্রশাসন কি করেছে, ইউনিয়ন পরিষদ কোন জনবিরোধী কাজ করলো কি-না, গম চুরি হয়েছে কি-না সেসব ব্লার করে দিয়ে ফোকাস করেছে একটা হাতি!!


ফ্যাক্টঃ হিরো আলম


(সমকাল)

“হিরো আলম কে? কোথায় তার আবাস? পড়াশোনা কতটুকু? এসব প্রশ্নের জবাব এখন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমেই পাওয়া যায়। তাকে নিয়ে প্রতিবেদন করেছে কোনও কোনও পত্রিকা। টেলিভিশন-চ্যানেল তার সাক্ষাৎকার নিয়েছে। তার সঙ্গে ছবি তুলে অনেকেই ফেসবুকে পোস্ট করেছেন। আর হিরো আলমকে নিয়ে ফেসবুক ফান অ্যাপসও তৈরি হয়েছে। তাতে হিরো আলমের ‘পরবর্তী সিনেমায়’ কে কোন ভূমিকায় অভিনয় করবেন তা জানা যাচ্ছে। এই অ্যাপস দিয়ে নিজের ভূমিকা নির্ধারণ করে তা ফেসবুকে পোস্টও দিচ্ছেন অনেকে। ফেসবুকে হিরো আলম লিখে সার্চ দিলেই পাওয়া যাচ্ছে তার এবং তাকে নিয়ে নানা কাজের খবর।”
একটি বহুল প্রচারিত অনলাইন গণমাধ্যমের একটা খবরের টুকরো অংশ এটা। আমরা দেখেছি অধিকাংশ সংবাদমাধ্যম ফেসবুকে ভাইরাল হওয়া এই ব্যাপারটা নিয়ে নিজেদের অনলাইন পাতা ভরে রেখেছে।
প্রকৃতপক্ষে খবর হিসেবে নয়, নিছক তামাশা আকারে এরা হিরো আলমকে তুলে ধরতে প্রয়াস পেয়েছিল যেটা মোটেও পেশাদ্বারিত্বের আওতায় পড়ে না। তাকে উপস্থাপনে যেভাবে নিজেদের হীনমন্যতা প্রকাশ পেয়েছে সেটা ভাবতেও অবাক লাগে।


ফ্যাক্টঃ গুলশান রেস্তোরা প্রসংগ
গুলশানে পথভ্রান্ত জংগীরা যখন আক্রমণ করে জিম্মিদের হত্যা করছে তখন একটি শীর্ষস্থানীয় চ্যানেলে খবর প্রচার করা হয় বাথরুম থেকে একজন জিম্মি যোগাযোগ করেছে তাকে উদ্ধারে সাহায্য করার জন্য। বাকি চ্যানেলগুলোও আর কম যাবে কি করে? তারা তথ্য অনবরত দিতে থাকেন যে কখন কোন ফোর্স কি ওয়েপনস নিয়ে আক্রমণে আসছে। কি স্টেপ নিয়েছে, কতজন জনবল নিয়ে তারা আসছে, কতজন আহত, নিহত হয়েছেন। এইসব গুরুত্বপূর্ণ তথ্য দিয়ে আমাদের টিভি চ্যানেলগুলো নিজেদের পেশাদারিত্বের ও দ্বায়িত্বজ্ঞানের চরম নজির স্থাপন করে!! :| :|

ফ্যাক্টঃ ফালতু নিউজ ও সেক্স নিয়ে বাড়াবাড়ি!!
# পুরুষদের শারীরিক সক্ষমতা বৃদ্ধির প্রাকৃতিক উপায়
# কমে যাচ্ছে দম্পতিদের যৌন ক্ষমতা, করণীয় জেনে নিন!
# বয়ঃসন্ধি লজ্জ্বার নয়, বরং শেখার
# পুরুষের যৌনশক্তি বৃদ্ধিতে রসুনের ব্যবহার
# যেসব খাবার যৌনশক্তি বাড়ায়
# পুরুষের যৌন সক্ষমতা বৃদ্ধি করতে ৭টি সহজলভ্য খাবার
# কি খেলে যৌন শক্তি বৃদ্ধি হয়
# যৌন শক্তি বাড়ানোর উপায় কি
# পুরুষের স্বাস্থ্য সমস্যা ও সমাধান

আমাদের অনলাইন মিডিয়াগুলোর স্বাস্থ্য/লাইফস্টাইল কলামগুলো এমনভাবে টিপস দেওয়া শুরু করেছে যেন বাংলাদেশের পুরুষদের ভয়াবহ ব্যাধি রয়েছে যা নিরাময়ে তাদের আন্তরিকতা সীমাহীন!!! স্বনামধন্য জাতীয় মিডিয়াগুলো নিজেদের দ্বায়িত্ব যেন বেমালুম ভুলে গেছে। ফেসবুক ও সোশ্যাল মিডিয়ায় তারা এইসব আজেবাজে নিউজ করে নিজেদের টিআরপি বাড়াতে উঠেপড়ে লেগেছে। অথচ এতে যে প্রতিষ্টানের সুনাম ক্ষুণ্ন হচ্ছে সেদিকে খেয়াল কই?


তাহলে আমাদের মিডিয়া কি নিয়ে ব্যস্ত থাকা উচিত?
হ্যাঁ, এতকিছুর পর অবশ্যই এটা না লিখলে অন্যায় করা হবে। মিডিয়ার কাজ কী? এই প্রশ্নের বহু উত্তর পাওয়া যাবে তন্মৈধ্যে জনগণকে রাষ্ট্র ও সমাজ নিয়ে আপডেট রাখাকে মুল কাজ বলেই ধরে নেওয়া হয়। জনসাধারণের মধ্যে যারা শিক্ষিত কেবল তাদের কাছেই মিডিয়া যায় এবং সর্বস্তরের মানুষের কাছে ধীরে ধীরে সেটা পৌছে।
ধরা যাক বাল্যবিবাহ নিয়ে একটি ঘটনা ঘটল। সেটা সাংবাদিক পত্রিকায় নিউজ করার সময় ঐ এলাকায় বাল্যবিবাহের একটা পরিসংখ্যান সংক্ষেপে তুলে ধরতে পারেন। যা সচরাচর এখন পাওয়া যায় না।
বড় কোন প্রকল্প হোক সেটা সেতু বা অন্য কোন উন্নয়ন কর্ম সেটা তুলে ধরাই মিডিয়ার কাজ নয়। সেখানে কত টাকা অর্থায়ন করা হলো, কত টাকা ব্যয় হলো, কিভাবে কাজে ফাঁকি দেওয়া হলো, কোন উপায়ে দুর্নিতি হলো সেটা তুলে ধরাই হলো মিডিয়ার সার্থকতা।
দেশের জনগণকে তথ্যের সরবরাহ করে সচেতন রাখা আমি মনে করি মিডিয়ার সবচেয়ে জরুরী কাজ। সাংবাদিকরা দলভিত্তিক সাংবাদিকতা করতে দেখা যায় যা সামগ্রিকভাবে বাংলাদেশের জন্য ভাল কোন ফল বয়ে আনা দূরের কথা ঐ দলেরই ক্ষতি করে থাকে। সাগর রুনি হত্যার বিচার দাবীতেও আমরা সাংবাদিকদের এক প্লাটফর্মে পাই না। পত্রিকা/চ্যানেলগুলোর বিরুদ্ধে সরকারের হস্তক্ষেপের কোন ঐক্য আমরা লক্ষ্য করিনি। বাংলামেইল অনলাইনের উপর সরকারের অপারেশনকে অন্য চ্যানেলগুলো কিংবা পত্রিকাগুলো তেমন গুরুত্ব দেয়নি। কয়েকদিন আগে বসুন্ধরায় আগুন লেগে যাবার পর বিটিভির নীতির মতোই বাংলানিউজে কোন নিউজ আসেনি।
স্পষ্টতই দেখা যাচ্ছে আমাদের মিডিয়া ঠিক পথে হাঁটছে না। ভারত পাকিস্তানের দিকে নজর কমিয়ে দেশের সমস্যাগুলো আরো প্রকটভাবে তুলে ধরে সেটা সরকার/প্রশাসনের নজরে না আনলে সেটা মোটেও সংবাদমাধ্যমের সার্থকতা নয়।
শুধু সমস্যা তুলে ধরলে হবে না। এর সম্ভাব্য সমাধানও মিডিয়ায় তুলে ধরতে হবে। রাজনৈতিক যে অসম পরিস্থিতি বিরাজ করছে সেটার ভবিষ্যৎ কী, কোথায় চলেছে স্বদেশ এগুলো নিয়ে গবেষণা করতে হবে। দেশের সম্পদ কোথায় কোথায় অকাজে পড়ে আছে এবং সেটা কিভাবে কাজে লাগানো যায় সে ব্যপারে সরকারকে অবহিত করতে মিডিয়াই ভূমিকা পালন করতে পারে।
পরিবেশ দূষণ, দ্যারিদ্রতা, চোরাকারবারী, পাচার সমস্যা এগুলো নিয়ে সরেজমিনে অভিজ্ঞতা নিয়ে বিস্তারিত প্রতিবেদন প্রকাশ করুক না। এগুলোই তো তাদের কাজ। কোথাকার কোন নায়ক, নায়িকা, সেক্স সিম্বল হয়েছে, কোথায় নায়িকা পাদ মেরেছে, কোথায় গিয়ে কি ফালাইছে, কখন ঐ বলিউডে ছবি মুক্তি পাবে, অমুক দেশের কোন জায়গায় সাতটা বাচ্চা হয়েছে এইসব না খুঁজে বাস্তবধর্মী দ্বায়িত্বশীল সাংবাদিকতাই প্রত্যাশা করি আমাদের সংবাদমাধ্যমগুলো থেকে।

বিগত সংসদ নির্বাচনের পর থেকে দেশে সঠিক গণতন্ত্র চর্চা নিয়ে প্রশ্ন ওঠার পাশাপাশি তাতে জনগনের সরাসরি অংশগ্রহন কিছুটা নিস্তেজ হয়ে পড়েছে। যে কোন দাবি নিয়ে সরকারের সামনে দাঁড়ালে পুলিশ দিয়ে তাড়িয়ে দেওয়ার একটা প্রবণতা দেখা যাচ্ছে। সাহস করে রাজনৈতিক দল তো মাঠেই নামতে পারছে না তার ওপর যদি মিডিয়া নিজেই সরকারের সেবাদাস হয়ে জনগণের মনোযোগ ভিন্নখাতে প্রবাহিত করে জনস্বার্থ আদায়ে বিঘ্ন ঘটায় তাহলে এই জনপদের শেষরক্ষা কোনভাবেই হবে না। জনদাবিকে সামনে তুলে ধরতে মিডিয়াকেই সবচেয়ে বড় দ্বায়িত্ব নিতে হবে। রামপালের মতো জঘন্য পরিকল্প বন্ধ করতে সরকারের শুভবুদ্ধির উদয় হতে হলে মিডিয়াই হোক আমাদের চালিকাশক্তি!!

(ধৈর্য নিয়ে এই পোস্ট পড়ার জন্য ধন্যবাদ রইল। তার সাথে একটা আবেদন করছি- মিডিয়ার লোকদের সজাগ করতে আপনি নিজের অবস্থান থেকে লিখুন। কিংবা শেয়ার করুন মিডিয়াকে নিয়ে সমালোচনামূলক লেখাগুলো। এই লেখা কপি পেস্ট, রিপোস্ট করতে কোন বাঁধা নেই। মনে রাখবেন, এই সময়ে মিডিয়ার ওপর ভর করেই আমাদের পথ চলতে হবে। :| )
সর্বশেষ এডিট : ২৫ শে আগস্ট, ২০১৬ রাত ৮:৪২
৩৮টি মন্তব্য ৩৮টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। সংস্কারের জন্য টাকার অভাব হবে না, ড. ইউনূসকে ইইউ

লিখেছেন শাহ আজিজ, ০৭ ই নভেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১:২৪



বুধবার (৬ নভেম্বর) দুপুরে ঢাকার তেজগাঁওয়ে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন ঢাকায় নিযুক্ত ইইউর রাষ্ট্রদূত মাইকেল মিলার এবং সফররত এক্সটার্নাল অ্যাকশন সার্ভিসের এশিয়া ও প্যাসিফিক বিভাগের পরিচালক পাওলা... ...বাকিটুকু পড়ুন

তোমার বিহনে কাটে না দিন

লিখেছেন মায়াস্পর্শ, ০৭ ই নভেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৪:০৩



অবস্থানের সাথে মন আমার ব্যাস্তানুপাতিক,
বলে যাই যত দূরে ততো কাছের অপ্রতিষ্ঠিত সমীকরণ।
তোমাকে ছেড়ে থাকা এতটাই কঠিন,
যতটা সহজ তোমার প্রতিটি চুল গুনে গুনে
মোট সংখ্যা নির্ণয় করা।
তোমাকে... ...বাকিটুকু পড়ুন

বিশ্রী ও কুশ্রী পদাবলির ব্লগারদের টার্গেট আমি

লিখেছেন সোনাগাজী, ০৭ ই নভেম্বর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:০৫



আমাকে জেনারেল করা হয়েছে ১টি কমেন্টের জন্য; আমার ষ্টেটাস অনুযায়ী, আমি কমেন্ট করতে পারার কথা; সেটাও বন্ধ করে রাখা হয়েছে; এখন বসে বসে ব্লগের গার্বেজ পড়ছি।

সম্প্রতি... ...বাকিটুকু পড়ুন

ছবি কখনো কখনো কিছু ইঙ্গিত দেয়!

লিখেছেন ডার্ক ম্যান, ০৭ ই নভেম্বর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৩৭



গতকাল ভারতীয় সেনাপ্রধানের সাথে বাংলাদেশ সেনাপ্রধান এর ভার্চুয়ালি কথা হয়েছে। ভারতীয় সেনাবাহিনী তাদের অফিসায়াল এক্স পোস্টে এই ছবি পোস্ট করে জানিয়েছে।

ভারতীয় সেনাপ্রধানের পিছনে একটা ছবি ছিল ১৯৭১ সালের... ...বাকিটুকু পড়ুন

প্রথম আলু

লিখেছেন স্নিগ্দ্ধ মুগ্দ্ধতা, ০৭ ই নভেম্বর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৫৯



লতিফপুরের মতি পাগল
সকালবেলা উঠে
পৌঁছে গেল বাঁশবাগানে
বদনা নিয়ে ছুটে



ঘাঁড় গুঁজে সে আড় চোখেতে
নিচ্ছিল কাজ সেরে
পাশের বাড়ির লালু বলদ
হঠাৎ এলো তেড়ে




লাল বদনা দেখে লালুর
মেজাজ গেল চড়ে।
আসলো ছুটে যেমন পুলিশ
জঙ্গী দমন করে!





মতির... ...বাকিটুকু পড়ুন

×