কবিতার জন্য দীর্ঘ শীতঘুম চাই বিশ্রামের।
উলের বুনন, আঙুলের ঠুকোঠুকি, জেগে উঠে ফের।
পামট্রি’র বাবুইবাসা
নিখুঁত কবিতাঘরের মতো খাসা।
প্রেমাহত নরনারী,
জেনে রাখো, কবিতার বিদগ্ধ ঘরবাড়ি।
সব শুনে তোমার মুখে ফোটে কথা :
নাহ্, এত কি তরলপ্রদ, আয়েশি যজ্ঞ তা!
কবি এক শ্রমসার শব্দপুরুষ,
রুক্ষ নিদাঘে ঘামঝর কর্ষণ;
আজীবন দেখি তার ঘুমছেঁড়া প্রত্যূষ।
আলোকবর্ষের ওপারে কবিতাঘর।
তুমি বললে, নাহ্, জানালার পাশে!
নাহ্, আরো কাছে, বুকের ভেতর!
১৬ অক্টোবর ২০০৮
সর্বশেষ এডিট : ১৬ ই আগস্ট, ২০১৭ রাত ৯:৫৮