জনেতে বিজন রয়, বনেতে যে নয়
কাকলী কেমন তুমি? কি চাও হেথায়?
এ কবি এমন নয়। কবির ভাবনা
সুতীব্র গতিতে ছুটে অন্যায় তাড়নে।
কাকলী নারীর প্রেম নিশির শিশির
ঝরেই হারিয়ে যায় মাটির অতলে,
এ কবি বিজন রয়, আসক্ত না এতে,
মানব প্রেমেতে পাবে কবির হৃদয়!
একান্ত চাওকি তাঁকে? কাকলি তা’বলি-
খুঁজবে কল্যাণ কর কাজের নিলয়,
সেথায় আসবে কবি, জুটবে কপালে
তখন সান্যিধ্য সুখ। দেখবে কি আহা!
দোলায় দোলায় দোলে, আনন্দ চন্দ্রিমা!
এভাবে কখনো প্রেম আগায় সম্মুখে।
# ছন্দঃ অমিত্রাক্ষর
# অন্তমিলঃ নেই
# মাত্রা বর্ণঃ তিন তিন দুই তিন তিন
# কবিতা প্রকৃতিঃ সনেট
কবিতা সম্পর্কে কবি বিজন রয় বলেছেন
হাঁ ঈশ্বর শেষ পর্যন্ত আমাকেও!!
অনেক নতজানু হলাম, গুঁটিসুটি স্থির! মৃত্তিকার কাছাকাছি পৌঁছে দিলেন আমাকে, এখন আমি সম্প্রীতির জলে সবার হৃদয় ভিজিয়ে দিতে পারি। আমি এক অর্ধকবি, অসম্ভবের দরজা খুলে বসে আছি, সেই স্বপ্নলোকের শুভবার্তা নিয়ে........... আজ যে সত্যিই আমি এক পূর্ণকবির ভালবাসায় অস্তিত্বময় হয়ে উঠলাম!!!
কে বলেছে বন্ধু আমাকে এত সুখ দিতে?
কে বলেছে বন্ধু আমায় এত প্রীতি ঢালতে!!
আজ আমার ভিতরে কোন বিপন্নতা নেই, আমার হৃদয়ে কোন নিঃস্বতা নেই, কোন দুঃস্বপ্ন নেই, আমার অন্তর্গত নিঃশ্বাসে কেবল
হৃদ্যতার ফল্গুধারা। আজ আমার সব অশ্রু দিকবদলের প্রীতিকুসুম, আজ আমার সব অহমিকা বন্ধত্বের উষ্ণতা, আজ আমার সব দীর্ঘশ্বাস প্রিয়তার মাধুর্য!!
আমাকে নিয়ে লিখলেন দেখে তাৎক্ষনিকভাবে আমার মনের কিছু উপলব্ধি বা অনুভূতি প্রকাশ করলাম।
আপনার বা আপনাদের ভাল লাগবে কিনা জানিনা।
সর্বশেষ এডিট : ১৩ ই জুন, ২০১৭ রাত ৮:৩৫