গত কয়েকদিন ধরে, বাংলাদেশে আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে আছে ডেস্টিনি ২০০০ লিঃ। আজকের ইন্ডিপেনডেন্ট টিভির অলোচনায় অনেক গুলো বিষয় উঠে এসেছে। এখানে কথা বলেছেন জনাব মোস্তফা কামাল পাশা (যিনি মামলা করেছেন ডেস্টিনির নামে, এবং সরাসরি বলেছেন জনাব রফিকুল আমিন কে, আপনি মামলার হাজিরা দেন নাই।)
পার্ট -১
পার্ট ২
খালেদ মুহিউদ্দিন এর প্রানবন্ত উপস্হাপনায় দারুন জম জমাট একটি প্রোগ্রাম দেখলাম। যারা মিস করেছেন, বা কোনো কোনো জায়গা বুঝতে অসুবিধা হয়েছে, তাদের জন্য তাজা ভিডিও।
সারমর্ম :
১. সরকার কে যথা শিঘ্র সম্ভব যদি এম এল এমের অনুমতি দেয়, তবে একটি আইন পাশ করা।
২. কোম্পানীর সদস্যরা যেন ছল চাতুরির আশ্রয় না নেয়, তাতে লিডার দের দিয়ে শাষন না করিয়ে- প্রচলিত আইনের আওতায় আনা, যেদি জনাব, রফিকুল সাহেব একটি পর্যায়ে বলেছেন- তারা লিডার দের দিয়ে শাষন করায় কোনো সদস্য ভুল তথ্য দিয়ে প্রডাক্ট বিক্রি করলে।
৩. ডিরেক্ট সেল এর যথাযত নিয়ম নিতি মেনে কোম্পানী গুলোর অগ্রসর হওয়া উচিত।
৪. প্রোডাক্ট বিক্রি করাই যদি মুখ্য উদ্দেশ্য থাকে, তবে যেন শুধু কাস্টমার ধরা মুল লক্ষ্য না থাকে, বরংচ নতুন প্রোডাক্ট উদ্ভোদন হলে, বর্তমান মেম্বার গনের মাঝে, বিক্রি করা।
"টোপ দিয়ে মাছ ধরার অভ্য্যস দুর করে, বিদ্যমান মাছ গুলোকে রুস্ট পুস্ট করা"
এই যেন হয় সকল ডিরেক্ট সেলিং কোম্পানী গুলোর মুল মন্ত।
১. ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১২ রাত ১২:৪৪ ০
সরকার মহোদয় এই বিষয়ে আইন করেন নাই কেন গত এক যুগেও ?