আর সব শুকনো-গুড়োরা পুড়ে পুড়ে ফুসফুসের স্টপেজ ছুঁয়ে উড়ে গেছে সেই সে কবে।
জীবন এখন আর আর আগের মত জীবনময় নয়- অভিযোগ করলো এক বেদুইন উট!
আমি কি শুষে নিয়েছিলাম সেই উদর-নর্তকীর মেদ ছুঁয়ে আসা শ্বেদবিন্দু?
ভাবতে ভাবতে ৫৫টি বালুঝড় শু্য়ে বসে কাঁটিয়ে দিলো এক চিমসে যাওয়া বুক।
নর্তকী... ওলো নর্তকী
দিসনি তুই দিতে আমায় ডুব সাঁতার, তোর গভীর নাভিতে
খুবলে খেলো এক শকুনী, আমার সব বৃত্তবন্দী সুখ।
১৬ মে, ২০০৮
(উৎসর্গ: "ঘোলাটে কাঁচের" কোন এক কবিকে।)
সর্বশেষ এডিট : ২২ শে মে, ২০০৮ রাত ১২:৪৯