অনেক বছর আগে যে বায়ান্ন
সংখ্যায় কত আর মানুষ মরেছিল তাতে? দশ বা কুড়ি তার বেশি নয় -
তার জন্য জাতীয় উদযাপন হয় আটই ফাল্গুনে
সব বার
.......আমরা শোক দিবসে খালি পায়ে হাঁটি, শ্রদ্ধার্ঘ দেই
এবারও শোকের ব্যাজে ছেয়ে যাবে মিছিল,
তবু শোক দিবস জন্ম নেয়( যার শোক সে জানে) প্রতিদিন , পরিকল্পিত অর্থে নিরিহ মানুষকে বহ্নিশিখায় দেয়া হয়, এত শোক উদযাপিত হয়েও ঘাতক রয়ে গেল,
শোক দিবসই বেড়ে যায় -
তাতে খাবার খিদে থেমে যায় না
জীবন থেমে নেই,
পুড়ে যাওয়া মানুষের জন্য হাহাকার, তাতেও একুশ এলে
সামনে এসে দাঁড়ায় অনেক বছর আগের শোক
বরকত রফিকের জন্য প্রশ্নগুলো থমকে যায়, কি হলো মাতৃভাষাকে নিজের কণ্ঠে রেখে?
কাঁদার জন্য? বিতর্কের অনুষ্ঠান বাড়াতে,
গৌরবের ভাষায় মন্দ কথা ছাপতে হয় রোজ, গল্প লিখতে হয় শোকার্ত প্রেক্ষাপটে।
=
ড্রাফট ১.০