পাকি জারজ এ টি এম আজহারুল, জামাতি শুয়োরের পালের ভারপ্রাপ্ত গোদা, আজকে পল্টনে জামাত খোঁয়াড়ের সামনে সভা ডেকে যুদ্ধ ঘোষনা করেছে, লক্ষ্য গ্রেপ্তার হওয়া জামায়াতের শীর্ষস্থানীয় নেতাদের মুক্তির, যারা চিহ্নিত রাজাকার নেতা একাত্তরের!
উমদা বাত! আসো সোনার চান্দেরা, আরেকটা মুক্তিযুদ্ধ করবা এইবার? শ্লোগানডা কি হৈব? "লড়কে লেঙ্গে পাকিস্তান?" নাকি "আধিরোটি খায়েঙ্গে পাকিস্তান যায়েঙ্গে"?
একাত্তর মনে আছেতো ঠিক মতন? তোমাগো ধুমসো শুয়োর কুমড়োপটাশ ফৌজ কেমনে নেড়ী কুত্তার মতন পলাইছিলো আমাগো ভুখানাঙ্গা মুক্তিযোদ্ধাদের চটকানা খাইয়া? তোমাগো বাপগো মর্টারের জবাব দিছে যারা ৩০৩ বুলেটে?
ইসলামী আন্দোলন করিস শুয়োরের জাত? ইসলামী জিহাদের ডাক দিস? আরে কুত্তার বাচ্চারা ইসলাম জানিস তোরা? শান্তির ধর্ম ইসলাম কায়েমের নামে এইভাবে নিজেদের ঘৃন্য হরকত জায়েজ করতি তোরা, নীচে পড় পাকি জারজের বাচ্চা জারজ!
পাকিস্তানি সৈন্যদের ধর্ষণের বীভৎসতার ধরন সম্পর্কে পুনর্বাসন সংস্থায় ধর্ষিতাদের নিবন্ধীকরণ ও দেখাশোনার সঙ্গে যুক্ত সমাজকর্মী মালেকা খান জানান, সংস্থায় আসা ধর্ষিত নারীদের প্রায় সবারই ছিল ক্ষত-বিক্ষত যৌনাঙ্গ। বেয়োনেট দিয়ে খুঁচিয়ে খুঁচিয়ে ছিড়ে ফেলা রক্তাক্ত যোনিপথ, দাঁত দিয়ে ছিড়ে ফেলা স্তন, বেয়োনেট দিয়ে কেটে ফেলা স্তন-উরু এবং পশ্চাৎদেশে ছুরির আঘাত নিয়ে নারীরা পুনর্বাসন কেন্দ্রে আসতো।
পাকিস্তানি সৈন্যরা আমাদের নারীদের একাত্তরে কতো বীভৎসভাবে ধর্ষণসহ যৌন নির্যাতন করেছে তার ভয়াবহতা সবচেয়ে বেশী ধরা পড়ে ১৮ ফেব্রয়ারীর ৭৪ সালে গৃহীত রাজারবাগ পুলিশ লাইনে একাত্তরে সুইপার হিসেবে কাজ করা রাবেয়া খাতুনের বর্ণনা থেকে। প্রামান্যকরন প্রকল্পের অষ্টম খন্ডে গ্রন্থিত ঐ বর্ণনায় কয়েকটি অংশ: রাবেয়া খাতুন জানান, ‘উন্মত্ত পান্জাবি সেনারা নিরীহ বাঙালী মেয়েদের শুধুমাত্র ধর্ষণ করেই ছেড়ে দেয় নাই অনেক পশু ছোট ছোট বালিকাদের ওপর পাশবিক অত্যাচার করে ওদের অসার রক্তাক্ত দেহ বাইরে এনে দুজনে দুপা দুদিকে টেনে ধরে চড়াচড়িয়ে ছিড়ে ফেলে ছিল। পদস্থ সামরিক অফিসাররা সেই সকল মেয়েদের ওপর সম্মিলিত ধর্ষণ করতে করতে হঠাৎ একদিন তাকে ধরে ছুরি দিয়ে তার স্তন কেটে, পাছার মাংস কেটে, যোনি ও গুহ্যদ্বারের মধ্যে সম্পূর্ণ ছুরি চালিয়ে দিয়ে অট্টহাসিতে ফেটে পড়ে ওরা আনন্দ উপভোগ করতো ।
বীভৎস যৌন নির্যাতন, কিন্তু এড়িয়ে গেছেন সবাই : শেরিফ আল সায়ার
"৪ থেকে ৪ লাখ ৩০ হাজার নারী মুক্তিযুদ্ধে ধর্ষণের শিকার হয়েছেন।"
একাত্তরে নারীর বিরুদ্ধে অপরাধ : একরামুল হক শামীম
এইভাবে ইসলাম কায়েম করতো জামাত, দেখ শুয়ারের বাচ্চারা, দেইখা রাখ।
আর আরেকটা মুক্তিযুদ্ধ চাস তরা, না?
পাবি, খালি রাস্তায় নাইমা দেখ। মজদুরের ছেঁড়া চটির তলে পিষা ফেলবো তগো মাইনষে। বাংগালী মুইতা দিলে ভাইসা যাবি ফাকিস্তান, আর থাবড়া দিলে তো কথাই নাই।
একাত্তর পরবর্তী সময়ে রাজনীতির খেলায় আমাদের পূর্বপুরুষ যেই ভুল করছে, সেইটা শোধ করমু এইবার। আয় কুত্তার বাচ্চারা, সামনে আয়। ঘরে ঢুইক্যা লাইথায়া মারুম, খালি একটা উপলক্ষ্য দরকার, কর ঘোষনা, "হাম এ টি এম আজহা বোলতা হায়, লড়কে লেঙ্গে ফাকিস্তান"। দলে দলে নাম রাস্তায়, তগো পাকি বাপের সেবায় জান কবুল কৈরা।
বাকি দেখুম আমরাই, পাগলা কুত্তা আর নোংরা শুয়ার মারি না বহুত দিন। এইবার উৎসব হৈব, জামাত-শিবির বধের উৎসব! গলায় পাড়া দিয়ে বুকের ভিতরে কবজি ঢুকাইয়া তগো লাহান পাকি জারজের কইলজা ছিঁড়া আনুম খালি হাতে। জামাতি শুয়ারের রক্তে গোসল করুম, কসম!
একাত্তরের শ্লোগান এবার নিজেদের মত করে দেব আমরা,
"লাখো শহীদ ডাক পাঠালো সব সাথীদের খবর দে,
সারা বাংলা ঘেরাও করে জামাত-শিবির কবর দে।"
মনে রাখিস!
আমাদের চিনে রাখিস!
যেই যেই জামাত-শিবির পাতি শুয়ার ত্যানা প্যাঁচাইবা তারা এইখানে যাইয়া মর।