সেদিন দুজনে, গিয়েছিনু বণে
দেখা হইল চাটুজ্জে কাকুর ই সনে
চাটুজ্জে কে দেখিয়া শুধাই আমি, "হস্তে তোমার কি হে বহনী?"
চাটুজ্জে কহে, "এক কেজি বিদগ্ধ ফসিল খড়িদি আনিলাম গো কত্তা"
নেত্র সরাইয়া চাহিয়া দেখিনু তাহারই হস্ত পানে
দই এর ন্যায় থকথকে ফসিল দর্শনে গোলাদয় লাফিয়ে চলে খচখচ
চন্ডিতে পিন্ডি দিয়া করিনু ব্যাকরনের গুরুচন্ডালী দুষ
স্বীয় হস্তে নোবেল পাইয়িছি, আম্রিকা চালায় বুষ
মৃণালীনি দেবির প্রতি লিখিনু প্রেম পত্র
আজিজ বাজার গমন করিতি, আতেল যত্র তত্র
শিব্দ যাত্রা, আজিজে ফসিল করিনু ভাজন গিড়ি
আজিজে দাড়াইয়া ফুকিছিনু মুই, কমমুল্যের বিড়ি
তীরে আসিছি, তরী ডুবিল, বাংলাদেশেরে মারিছি নিতম্ব
ঢাবি হইতে নাখোশ ছিলাম, তবুও বাংলা আমরি মত্ব
"লবা-লছা" কবিতা রচিনু, গল্প সকলই কমন রচিছি
চামে প্রাপ্ত ১৯১৩
শেষের কবতে মারিছি
বঙ্গীয় হুমায়ুন, আমরি অন্ধ ভক্ত, সহে ভক্ত শশীরও
কর্নধারের বাশন্তি আশনী বানীনু ৯ নম্বরই বিপদী সংকেত
ইত্যাদি উপস্থাপনী, মুছ ওয়ালা হানিফ সংকেত
বঙ্গেতে বসতী, কুষ্টিয়া আস্থানা গাড়িতি
ঢাবি না হইতে হপায় চিক্কুইরিছিনু
বাংগাল তব ছিন্ন করনি আজিজীয় ফসিল বপন করিতেছিনু
মৃণালিনী দেবির পুর্বেও প্রেমিছি শত নারী
বিলেতে শ্বেত নারী প্রায় দিতং হেন এইড্স
ভগবান বাচিয়াছিনু, ও যাত্রা হেন
বর্ষপুর্তিখানে মৃণালিনীকে প্রদান করিনু ইমপোর্টেড নেকলেস
অংবচ্চন্তি ফসিলেরই সম্ভার
হুরুশপাটল মৃণালিনী বোরখা পড়িতু করিছে পুজা অর্চন
তক্ষুনী আমি আজিজীতে অ্যালবাট্রসে করিনু নিতম্ব লাথ্থন
গিড়দিরীবিহারীনি হিংলয় হিং টিং ছট
মৃণালীনি হট ছিল, দেখিনু লাগিত ছটফট

মেট্রিক আর ইন্টারে খাইতেছিনু সমানে ছাত্রদিগের মস্তক
নিজে চামে ইশ্কুল পলায়তঃ বাচিয়া যাই অস্থিরেনু
আজিজী আজি করিছে মোর সাহিত্য পুনঃমিশ্রন
বলিয়া রাখি, সমকামই করিছিল মোরে সংক্রমন