মানারাত ইনটারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির জার্নালিজম বিভাগের একটি সেমিনারে গিয়েছিলাম। সেমিনার এর বিষয় ছিলো, সংবাদপত্রে খবরের তথ্য-উপযোগিতা পর্যালোচনা।
এখানে একটি প্রধান আলোচক ছিলেন দৈনিক ‘মানবজমিন’ পত্রিকার সম্পাদক, তার আলোচনায় আমি আবেগ আপ্লুত হয়ে পরি।
আমরা ভাবি ,সাংবাদিকরা কেন যেনো এরিয়ে যাচ্ছে, কখনো কখনো আমরা গালিও দেই, কোন ব্যাপারে সাংবাদিক এড়িয়ে গেলে।
আসলে তারা যে কেন এড়িয়ে যায় সেটিতো আমরা উপলব্ধি করতে পারি না, কিন্তু প্রতিনিয়ত তারা এই এরিয়ে যাওয়ার কারন টার মুখমুখি হয়। তিনি(সম্পাদক) একটি কথা বলেন, আসলে চাইলেও আমরা সাদা কে সাদা আর কালো কে কালো বলতে পারি না।
তাদের যে কত টা চাপের মুখে থেকে খবর ছাপতে হয় তা জানলাম এই সেমিনারে উনার(সম্পাদক) বক্ত্যব্য শুনে।
তাহলে কি সংবাদ মাধ্যমে স্বাধীনতা নেই?
কিছুতো একটা সমাধান খুজতে হবে।
কি হতে পারে সেই সমাধান? একজন প্রশ্ন করেছিলো বক্তাকে, উত্তরে বলেছিলেন, ধ্যর্য ধরতে হবে এবং উজ্জ্বল সকালের অপেক্ষায় থাকতে হবে,
তাহলে আমরা কি সকালের অই সুর্য কখন উঠবে অই অপেক্ষায় থাকব।
আমি যা মনে করি , এটাতো প্রভাতের লালিমা মাখা অই সুর্য না যে, অপেক্ষা করবো আর রাত ঘনিয়ে সকাল হবে, এই সুর্যকে নিজে হাতে উঠাতে হবে। তাহলে কে দায়িত্ব নিবে অই সুর্য উদয়ের?? নিজেদেরই নিতে হবে। কাওকে না কেওকে দ্বায়িত্ব নিতে হবে, শুধু একজন সম্পাদকের নামে শত মামলা হয়েছে, যদি তার সাথে সংক্ষাটা না বাড়ে তাহলে সকাল আসবে কিভাবে? পরিবর্তন টা নিজেদেরকেই আনতে হবে।
সর্বশেষ এডিট : ২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ রাত ১:০৮