হ্যাপিনেস ইজ, হুমায়ূন পড়ে প্রায় সবারই টুকটাক সহজ সরল ভাষায় গল্প লেখার চেষ্টা!
স্যাডনেস ইজ, অন্ধভাবে হুমায়ূনীয় স্টাইলে লেখা!
হ্যাপিনেস ইজ, যে জীবনেও কোন গল্পের বই ছুঁয়ে দেখে না, সেও হুমায়ূন দু-চারটা পড়ে ফেলে।
স্যাডনেস ইজ, সেই দু-চারটা বই পড়ুয়া সাহিত্য সমালোচক হয়ে যান, কারো লেখা ভালো লাগলেই তাতে হুমায়ূনীয় ফ্লেভার পান।
[আমার মত কারো কারো কাছে এমন কমপ্লিমেন্ট ভিষণ হতাশার!]
হ্যাপিনেস ইজ, হিমু, রূপা, মিসির আলী, শুভ্রর মত হুমায়ূনের সৃষ্ট চরিত্রগুলোর প্রতি অনেকেরই খুব বেশি ভালোবাসা প্রকাশ।
স্যাডনেস ইজ, সেই চরিত্র নিয়ে নিজেই লিখতে যাওয়া, এইসব চটকাচটকি ভিষণ মেজাজ খারাপ করা!
হ্যাপিনেস ইজ, বাসায় ফিরতে ফিরতে একাকী উদ্ভ্রান্ত এক তরুণকে হলুদ পান্জাবীতে খালি পায় নিয়ন আলো মিশ্রিত চাঁদের আলো গায়ে মেখে হাঁটতে দেখা।
স্যাডনেস ইজ, ‘হিমুমেলা’ নামক চ্যানেল আই’য়ের ফাতরামিতে হলুদ পান্জাবী পড়া ফ্যাশন সচেতন কর্পোরেট হিমু দেখা।
হ্যাপিনেস ইজ, ফেসবুক সেলেব্রেটিদের আবেগ মেশানো হাজার লাইক ওয়ালা স্ট্যাটাসের পাশাপাশি ২ লাইক ওয়ালা মুরাদ টাকলারও ‘মিস ইউ স্যার’ লেখা স্ট্যাটাস দেখা!
স্যাডনেস ইজ, ’হুমায়ূন’ বানানেই ভুল দেখা।
‘হুমায়ুন/হূমায়ুন/হূমায়ূন’ সবগুলোই ভুল।
একটু খেয়াল করেই লিখুন না অন্তত নামটা, ‘হুমায়ূন আহমেদ’
শুভ জন্মদিন হুমায়ূন আহমেদ!