প্রকৌশল শিক্ষার অন্যতম উপাধি হল ইঞ্জিনিয়ার । এই ইঞ্জিনিয়ারের ইঞ্জিন কত ""হর্স পাওয়ারের"" তা ওই বেক্তি না জানলেও,
জানে প্রকৌশল শিক্ষার, শিক্ষা প্রকৌশলীরা।আর এই শিক্ষা প্রকৌশলীরা "কতটুকু শিক্ষিত আর কতটুকু মূর্খ" তা কোন চাকুরী স্থলে ইন্টারভিউ দিতে গেলেই বোঝা যায়। যখন ওই ইন্টারভিউ বোর্ডের কর্মকর্তারা মুখ ভেংচিয়ে বলে """ইঞ্জিন............নিয়ার"""" ।
তখন ওই পরীক্ষার্থীর মনে হয় পড়াশোনা না করে যদি কৃষি কাজ করতাম তাতেও হয়তবা আজ এই কথা শুনতে হত না ।
কিন্তু কি করবে? কিছুই করার নেই, ""ফাটা বাশে আঁটকে গেছে"""""।
কেন এই অবস্থা ? কি শিক্ষা ব্যাবস্থার কারনেই বা ভবিষ্যৎ ইঞ্জিনিয়ারদের এই হাল !! তা আমি জানি না !
তবে কথিত আছে সার্টিফিকেট নাকি "কিনতে" পাওয়া যায়। অনিশ্চয়তা এর মধ্যে হলেও কথা সত্য। আর এই সার্টিফিকেট প্রত্তক্ষ বা পরোক্ষ ভাবে বিক্রি করছে ""বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন"" তাহারা "শিক্ষা প্রতিষ্ঠানকে" যাচাই-বাছাই করে লাইচেঞ্জ দিচ্ছে ঠিকই কিন্তু শিক্ষক বা শিক্ষার্থীদের যাচাই-বাছাই করে "সার্টিফিকেট" দিচ্ছেন না ।
আর এই আইনের ফাঁকফোকরে কেউ "মুচি থেকে মন্ত্রী" আর কেউবা "চোর থেকে তান্ত্রিক" আর মেধাবীরা হচ্ছেন "আমড়া কাঠের ঢেঁকী"।
এমতাবস্থায় শুধু শিক্ষা প্রতিষ্ঠানকে যাচাই বাছাই না করে যদি "শিক্ষার্থী এবং শিক্ষক" দের যাচাই বাছাই করা হয় তাহলে "সুশিক্ষায় স্বাশিক্ষিত হবে শিক্ষার্থী" ; মূল্যায়ন পাবে শিক্ষা-ব্যাবস্থা ; গুরুত্ব পাবে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ; আর ব্যবহার হবে মেধার ।
প্রতিষ্ঠিত হবে " শিক্ষাই জাতির মেরুদণ্ড "
"খামখেয়ালী"