১৮+ কৌতুক । সবই পুরাতন । প্রথমটা ১২+ । ৬+ ও হতে পারে ।
০১.
রেস্টুরেন্ট। চিকেন এর অর্ডার মাত্র এসে টেবিলে পৌছল। বব খাওয়া শুরু করবে এই সময়
অয়েটার এসে বলল , স্যার । থামেন। এই ডিস আপনাকে দেয়া যাচ্ছে না।
-কেনো ?
-জন সাহেব আমাদের নিয়মিত খদ্দের। তিনি এই ডিস খান। আজকে এইটাই শেষ ডিস।
সুতরাং দয়া করে এটা নিয়ে যেতে দিন। হাউসের তরফ
থেকে আপনাকে আমরা অন্য একটা ডিস
ফ্রি দিচ্ছি।
-জন হারামজাদা কে?
সে চাইলেই আমি ডিস ফেরত দিব ক্যানো ? আমি দিব না। এই চিকেনআমি খাব। জন যা পারুক করুক।
অয়েটার চলে গেলো। একটু পর এক
পুলিশ অফিসার আসল। এসেই বলল,
-কুত্তার বাচ্চা ! আমার চিকেন দে! বব বুঝল এর নামই জন। সে বলল ,
-আমার ডিস আমি খাব! কিছুতেই তোকে দিব না।
-আইচ্ছা ! তোকে সাবধান করে দিচ্ছি। তুই মুরগিটার যা করবি , আমিও তোর তা করমু। তুই যদি মুরগির একটা রান ছিড়স , তোর রানও আমি ছিড়মু। খবরদার! মুরগির গায়ে হাত দিবি না।
-আমি মুরগির সাথে যা করমু , তুই আমার সাথে তা করবি? আইচ্ছা! দেখ শালা...এই বলেই বব মুরগির দুই পা ফাক করে, ইয়ের ভিতর দুইটা আঙ্গুল ভরে দিলো। এরপর আবার আঙ্গুল দুইটা বের করে নিজের মুখে চুষে নিল। এরপর উঠে প্যান্ট খুলল। জনের দিকে তাকিয়ে বলল , ওকে শুরু কর দেখি।
০২ .
ভূতপ্রেতদের বার কাম রেস্টুরেন্ট ।সেখানে ফ্রাঙ্কেনস্টাইনের দানবটা হলো বার টেন্ডার কাম বেয়ারা । বারে বেশ ভিড়। এলাকার ডাইনী , পেত্নী, দানব, জ্বিন, ভূত সবাই খুব ফূর্তি করছে। ড্রাকুলা সাহেব আসছেন। তিনি সব সময়ই কাউন্ট। ছোটলোক ভূত পেত্নীর সাথে তিনি বসেন না। তাকে আলাদা করে নিয়ে বসাল ফ্রাঙ্কেনস্টাইনের দানবটা ।
- স্যার কি খাবেন? আটাশের এক যুবতীর দুই ব্যাগ রক্ত আছে । বি পজেটিভ । দিব স্যার এক বাটি?
- হুমম! না থাক। তুমি বরং এক বাটি গরম পানি নিয়ে আসো ।
- স্যার!কিডনীর একটা ভালো স্যুপ আছে।
- না থাক। তুমি গরম পানি নিয়ে আসো ।
ড্রাকুলা পকেট থেকে একটা ব্যবহৃত সেনোরা স্যানেটারী প্যাড বের করতে করতে বলল ,
-আজকে চা খাব ।