কখন কান্না আসে জানো-
যখন নুইয়ে পড়ে সব বেদনা যাতনার কারাগারে
অস্পষ্ট বিপ্লব চাপা সুগন্ধী ছড়ায় মনন্তরে মানষিক
অক্ষমতার পরিপূরক শ্লাঘা দারুন ছায়াপাত করে
অন্তরে এবং অবশ্যই অস্তিত্বে;
আমি বিশ্বাসের মহিরুহে পাচটি অক্ষদন্ড মেনেছি
আমি সাগ্নিক সত্যাচারের সবচেয়ে বয়স্ক পুথিটি
মিলিয়েছি বৈচিত্র্যের দ্রাঘিমায়-
ক্ষতিপূরণ যেখানে অনায্য, সেখানেই ফুসে উঠে ক্ষোভ
যে মেঘের আড়ালে ভোরের দীপালি সে মেঘ ভাঙবেই নিশ্চিত;
যে বিপ্লবে স্বপ্ন পূষে আছে সে বিপ্লব সুরভী ছড়াবে কোনদিন!
কখন দূ:খ হয় জানো-
যখন মনে হয় সেই সারিতে আমি নেই যে সারিতে
প্রতিবিপ্লবীগণ চা খেতে খেতে ফেষ্টুন বেধে নিত করোটিতে,
সাদা মখমলের মতো শুভ্র সকালে, অনন্তর শপথ আর
দাম্ভিক উচ্চারণে এক এক করে গেথে ফেলতো মুক্তির পারদ, কব্জিতে!
অক্ষম তো সেই যে কাদে, যে দূ:খিত হয়ে রয়-
মানুষের পরিচয়ে ওরা যারা পাষবিক, মানুষের ভেতর অথবা যারা মানবিক
তাদের মধ্যখানে এই অক্ষমের বসবাস-
আর, স্বপ্নই তো মুক্তি-
স্বপ্নই আমারও মুক্তি; কান্নার বিযুক্ত অশ্রপাতে না হয়
আর একটু সংযত হোক সম্ভ্রমের পরিচ্ছদ।।
সর্বশেষ এডিট : ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৯ ভোর ৪:০৮